
স্টাফ রিপোর্টার:
ছিলেন ত্রাণ ও পূর্নবাসন মন্ত্রণালয়ের ডিপ্লোমা প্রকৌশলী চাকরি জীবনে অনৈতিক উপায়ে হয়েছেন অঢেল সম্পদের মালিক।
মো: মনির হোসেন দীর্ঘদিন চাকরি জীবন শেষ করে গত নয় বছর আগে অবসরে গিয়েছেন। ত্রাণ ও পূর্নবাসন মন্ত্রণালয়ে চাকরি করা কালিন সময়ে দেদারসে দূর্নীতি করে হয়েছেন টাকার কুমির।
রাজধানী ও এর আসে পাশে গাড়েছেন একাধিক সম্পত্তি।
ঢাকার বনশ্রীতে রয়েছে বিলাশবহুল ছয় তলা বাড়ি, ঢাকার ডিএনডি প্রজেক্টে রয়েছে পাঁচ কাঠা জমির উপর তিন তলা বাড়ি, গাউছিয়াতে ২৭ শতক জায়গার উপর রয়েছে মার্কেট, পূর্বাচলে রয়েছে তিনটি প্লট,আফতাব নগরে রয়েছে একটা তিন কাঠার প্লট। ছেলে মেয়েদের কে পড়িয়েছেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে,
এ বিষয়ে আমাদের প্রতিনিধি মো: মনির হোসেনের সাথে দেখা করলে তিনি প্রথমে শুধু মাত্র বনশ্রীতে বাড়ি রয়েছে বলে জানান। কথা বলার এক পর্যায়ে তিনি শনির আখড়ার পাঁচ কাঠা জমির উপর তিন তলা বাড়ি রয়েছে বলে স্বীকার করেন। গাউছিয়ার মার্কেটের কথা জানতে চাইলে তিনি জানান সেখানে সিএনজির গ্যারেজ ও টিনসেড দোকান রয়েছে।
বনশ্রীতে বাড়ি করার সময় ২১ লাখ টাকা ঋণ নিয়েছেন বলে জানান। আফতাবনগরে ও পূর্বাচলে তার কোন সম্পত্তি নেই বলে দাবি করেন।
আলাপ চারিতার সময় তার ছেলে নিজেকে উকিল হিসেবে পরিচয় দেন এবং এ বিষয়ে কোন রিপোর্ট করা হলে আইন গত ভাবে দেখে নেবেন বলে হুমকিও দেন।
সরকারের ত্রাণ ও পূর্নবাসন মন্ত্রণালয়ের ডিপ্লোমা প্রকৌশলী চাকরি কালিন সময়ে কিভাবে এত সম্পদের মালিক হলেন তা নিয়ে রয়েছে বিস্তার কানাঘুঁষা, এ সমস্ত সম্পদ তিনি অসৎ উপায়ে করেছেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে।