ত্বকের সমস্যা দূর করবে যে ফেস মাস্ক

স্টাফ রিপোর্টার:

শীত অথবা গরম—ত্বকের যত্নের প্রয়োজন পড়ে সবসময়ই।

তবে শীত শুরু হলেই ত্বক রুক্ষ, শুষ্ক ও প্রাণহীন বেশি দেখা দেয়। আসলে, শুষ্ক বাতাসের কারণে, ত্বকের আর্দ্রতা কমতে শুরু করে, যার ফলে ত্বকে চুলকানি এবং আঁচড়ের সাথে সাদা খুশকি দেখা দেয়। আপনিও যদি ঠান্ডা শুরু হওয়ার সাথে সাথে শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনার বিউটি রুটিনে দই ফেস মাস্ক অন্তর্ভুক্ত করুন। সুস্থ-সুন্দর দ্বাগহীন ত্বক পেতে দারুণ কাজ করে এই ম্যজিকাল ফেস মাস্ক।

দই শুধু স্বাস্থ্যের জন্যই ভালো নয়, আপনার ত্বকের জন্যও অমৃতের মতো। তৈলাক্ত থেকে শুষ্ক ত্বক সব ধরনের ত্বকের জন্যই দই উপকারী, যা তৈরি করে মুখে লাগানো যায় নানাভাবে। আসুন জেনে নিই শীতের মৌসুমে মুখের আদ্রতার সাথে গোলাপি আভা বজায় রাখতে কীভাবে দই ফেস মাস্ক তৈরি করবেন এবং লাগাবেন।

দই ফেস মাস্ক তৈরির উপকরণ:

দুই টেবিল চামচ তাজা দই

এক চামচ মধু

এক চামচ নারকেল তেল

এক টেবিল চামচ ম্যাশ করা কলা

কীভাবে দই ফেস মাস্ক তৈরি করবেন:

দই ফেস মাস্ক তৈরি করতে, প্রথমে একটি পাত্রে দই এবং মধু একসাথে মিশিয়ে একটি সুন্দর নরম পেস্ট তৈরি করুন। মুখে দই লাগালে আপনার ত্বক নরম ও হাইড্রেটেড থাকবে। এবার এই পেস্টে নারকেল তেল এবং ম্যাশ করা কলা ভালো করে মেশান যতক্ষণ না মিশ্রণটি মসৃণ ও ক্রিমি হয়ে যায়। এখন, তৈরি ফেস মাস্কটি চোখ এড়িয়ে মুখে পুরু স্তরে লাগান। ২০ মিনিটের জন্য মুখে মাস্ক রাখুন। মাস্ক পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এর পর মুখে ভালো ময়েশ্চারাইজার লাগান।

মুখে দই দিয়ে তৈরি মাস্ক লাগালে উপকার পাওয়া যায়:

দই ফেস মাস্ক শুধু মুখের ময়লাই দূর করে না, ত্বকের মৃত কোষ কমাতেও সাহায্য করে এবং ব্রণ কমাতে এবং দাগ হালকা করতেও সাহায্য করে। এছাড়া এতে উপস্থিত পুষ্টিগুণ ত্বককে সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতেও সাহায্য করে।

সবা:স:জু- ১৮২/২৪

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

গত ০৫ ফেব্রুয়ারি সোমবার, বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক কালবেলা পত্রিকায় “ভাই ভাই গ্রুপের কব্জায় রাজউকের ১২১ প্লট” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। যা সম্পূর্নরূপে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। অত্র এলাকায় “ভাই ভাই গ্রুপ” নামে কোনো গ্রুপের অস্তিত্ব নেই। প্রকাশিত সংবাদে আমার পিতা আলহাজ্ব মো. হাসান উদ্দিনকে জড়িয়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, তিনি “দেন দরবার করে এলাকা থেকে মোটা অংকের টাকা আদায় করেন” যা সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। আমার পিতা একজন সর্বজন শ্রদ্ধেয়, এলাকার দানবীর হিসেবে পরিচিত তাছাড়াও তিনি প্রতিষ্ঠাতা মোতওয়াল্লী: বাইতুল হামদ জামে মসজিদ, রওজাতুল হাসান মাদ্রাসা ও এতিমখানা, মোতওয়াল্লী: বাইতুল সালাম জামে মসজিদ, সভাপতি: বাইতুর রহমান জামে মসজিদ, প্রধান উপদেষ্টা: দক্ষিণ বারিধারা সোসাইটি কল্যান ট্রাস্ট, গুলশান হেলথ ক্লাব এর ই.সি মেম্বার এবং আমার পিতার নামে যে রাস্তার নামকরণ করা হয়েছে তা আমি কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার আগেই রাজউকের সঠিক নিয়মে হয়েছে যা, উদ্বোধন করেছিলেন তৎকালিন রাজউক চেয়ারম্যান। অন্যদিকে আমার ছোট ভাই ও ভগ্নিপতিকে নিয়ে জমি দখল ও চাঁদাবাজির অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। কারন তারা স্ব-স্ব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত স্বনামধন্য ব্যবসায়ী। আমি সহ আমার পরিবার সর্বদা চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস, মাদক ও দখলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছি। ৩৭ নং ওয়ার্ডের সম্পূর্ন এলাকা জুড়ে চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস, মাদক ও সরকারী ভূমি দখলের বিরুদ্ধে আমার ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরসহ সতর্কীকরণ সাইন বোর্ড টানিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। উল্লেখ্য যে, আমি মসজিদে দাড়িয়ে ৩৭ নং ওয়ার্ডবাসীর কাছে শপথ করেছিলাম যে, সরকারী বরাদ্দকৃত একটি দানাও আমি স্পর্শ করবো না এবং কোনো অনৈতিক কাজের সাথে জড়িত হবো না।

মূলত এলাকার চিহ্নিত অপরাধী, চোরাকারবারী, ভূমিদস্যু ও স্থানীয় কিছু নেতার যোগসাজশে, মাদক কারবারী, চাঁদাবাজদের নিয়ে আমার সাথে কাউন্সিলর নির্বাচনে বিপুল ভোটে পরাজিত সাবেক বাড্ডা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি “রিকশা এমদাদ” এর নেতৃত্বে এই অপপ্রচার চালানো হয়েছে এবং এরূপ মিথ্যা সংবাদের সাহায্য নিয়ে স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করছে।
অতএব উক্ত দৈনিক পত্রিকার প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখিত সকল অভিযোগ সম্পূর্ন ভিত্তিহীন, বানোয়াট, ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত যা সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসা পরায়ন। যা আমার ও আমার পারিবারের ঐতিহ্যের উপর আঘাত এনেছে। আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সমূহ যদি সত্য বলে প্রতিয়মান হয় তাহলে আমি স্বেচ্ছায় দলীয় পদপদবী ও কাউন্সিলর পদ থেকে পদত্যাগ করবো।

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম
কাউন্সিলর, ৩৭ নং ওয়ার্ড, ঢা.উ.সি.ক

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম