রক্ষকই যখন ভক্ষক

স্টাফ রিপোর্টার: 

নড়াইলে অপহরণের শিকার এক কিশোরীকে উদ্ধারের পর নিজ বাড়িতে রেখে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে তদন্তকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তাকে ক্লোজ করা হয়েছে। অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তা হলেন কালিয়া থানার এসআই মো. আশিকুজ্জামান।

স্বজনরা জানান, নির্যাতিতা কিশোরী ২৭ অক্টোবর অপহৃত হন। এরপর তার বাবা কালিয়া থানায় অপহরণ মামলা করলে তদন্তকারি কর্মকর্তা এসআই আশিকুজ্জামান ৫ ডিসেম্বর সাভারের আশুলিয়া থেকে তাকে উদ্ধার করে নিজ বাড়ি গোপালগঞ্জে রাখেন। সেখানেই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয় বলে জানান ওই কিশোরী।

শনিবার রাতে নড়াইলের কালিয়া থানার আমলী আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাবরিনা চৌধুরীর কাছে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে জবানবন্দী দেয় নির্যাতিতা কিশোরী। তবে অভিযুক্ত এসআই আশিকুজ্জামান অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

কালিয়া থানার ওসি রাশিদুল ইসলাম অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তাকে ক্লোজ করা হয়েছে জানিয়ে বলেন, দ্রুতই তাকে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হবে।

 

সবা:স:জু-২২৯/২৪

গোল করতে না পারায় প্রতিদ্বন্দ্বী খেলোয়াড়কে মারধরে অভিযোগ

 

এনামুল,পঞ্চগড়,প্রতিনিধি:
পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে ফুটবল খেলা চলাকালীন সময়ে প্রতিদ্বন্দ্বী খেলোয়াড়কে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় ভাউলাগঞ্জ মাঠে শেখবাঁধা রেয়াজিয়া দাখিল মাদ্রাসা ও হাজী আজাহার উদ্দিন দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের মধ্যে ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

ভুক্তভোগী খেলোয়াড় ও শেখবাঁধা রেয়াজিয়া দাখিল মাদ্রাসার নবম শ্রেণীর ছাত্র দৌলত ইসলাম বলেন, সোমবার খেলার শেষ পর্যায়ে এসেও গোল করতে পারেনি প্রতিদ্বন্দ্বী দল। এই সময় হাজী আজাহার উদ্দিন দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয়নুল আবেদীন খেলোয়াড়দের মাঝে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির কথা বলেন। খেলা চলাকালীন পেছন থেকে আমার পায়ে লাথি দেয় প্রতিদ্বন্দ্বী এক খেলোয়াড়। আমি এই ঘটনায় প্রতিবাদ করলে খেলোয়াড়সহ প্রায় ১৫-২০ জন মিলে আমাকে মারধর করে। আমাদের মাদ্রাসার পিয়ন মাহমুদুলসহ অনেকেই আমাকে রক্ষায় এগিয়ে এলে তারাও মারধরের শিকার হন। পরে আমাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে এখানেই চিকিৎসাধীন আছি।

এই ঘটনায় শেখবাঁধা রেয়াজিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারিন্টেন্ডেন্ট রুহুল আমিন দেবীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দেন।

হাজী আজাহার উদ্দীন দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয়নুল আবেদীনকে মুঠোফোনে কল দিলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

দেবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সরকার ইফতেখারুল মোকাদ্দেম বলেন, অভিযোগ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
আমতলীতে সাংবাদিক ও শিক্ষককে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা প্রধানকে কেন বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন বুয়েট শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে ওসাকা এক্সপো–২০২৫: কৃত্রিম দ্বীপে এ যেন এক টুকরা ফিলিস্তিন জেনেভা ক্যাম্পের মাদক সম্রাট বশির মোল্লার হাতে নাশকতার নীলনকশা বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়, সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে: আসিফ নজরুল রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার শিশুকে বাসায় নিয়ে ধর্ষণ, ট্রাফিক কনস্টেবল কারাগারে আবহাওয়া অফিস বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিলো মায়ের বিয়ের বেনারসি শাড়িতে জয়া আহসান