প্রকৃত মুসলিম শাসকের প্রতিকৃতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু

নূর আহমাদ ॥
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ডকে নানা প্রতিকূলতা ঠেলে ধ্বংস্তূপ থেকে টেনে তোলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

দেশ পুনর্গঠনের দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি দেখেন চারদিকে দুর্নীতির মহোৎসব। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে দেশে দুর্নীতির চিত্র আরও প্রকট হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর জীবনদর্শন ও রাষ্ট্রচিন্তায় ধর্মীয় প্রভাবের কারণেই দুর্নীতিবাজ ও ঘুসখোরদের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন অনমনীয়।

তার ব্যক্তিত্বে একজন সত্যিকার মুসলিম শাসকের গুণাবলির ছাপ ছিল। বঙ্গবন্ধুর দুর্নীতিমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করেছেন দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ ও কুরআন গবেষক মাওলানা শাইখ মুহাম্মাদ জামাল উদ্দীন।

তিনি জামালী তালিমুল কুরআন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এবং ২৪ ঘণ্টায় কুরআন শিক্ষা মেথডের আবিষ্কারক। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন নূর আহমাদ

দুর্নীতিমুক্ত স্বচ্ছ বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন বঙ্গবন্ধু। এ নিয়ে আপনার বিশ্লেষণ জানতে চাই।

: একটি দেশ পিছিয়ে যায় দুর্নীতিবাজ-লুটেরাদের কারণে। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হলো। এগিয়ে যাওয়ার জন্য এটা কম সময় নয়। আমাদের অনেক পরের দেশ মালয়েশিয়া এখন উন্নয়নের রোল মডেল। আমরা এগোতে পারিনি দুর্নীতির কারণে। দুর্নীতি, ঘুস, কালোবাজারি এগুলো আজকের সমস্যা নয়। দেশ স্বাধীনের পর থেকেই একটি মহল হারাম উপার্জনের মহোৎসবে নামে। তাই তো আফসোস করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, দেশ স্বাধীন হলে অন্যরা পায় তেলের খনি, স্বর্ণের খনি, আমি পেলাম চোরের খনি। এই চোরদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর আফসোসের সীমা ছিল না। ১৯৭৪ সালের ১৮ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক কাউন্সিলের উদ্বোধনী ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেন, আজ মনে হচ্ছে আমাদের কোথায় যেন গণ্ডোগোল রয়ে গেছে। মানুষ এত টাকা দিয়ে করবেটা কী। শুধু টাকা কামাইয়ের ধান্ধা।

আমি প্রায়ই আফসোস করে বলি, এ দেশে অশিক্ষিত চাষাভুষারা দুর্নীতি করেন না, দুর্নীতি কারা করেন? শিক্ষিত বুদ্ধিজীবীরা। আপনারা মন খারাপ করবেন না। এটাই সত্য কথা। কালোবাজারি কারা করে? খাদ্যে ভেজাল কারা মেশায়? ভেজাল ওষুধ তৈরির মেধা কি কৃষকের আছে? আপনাদের মতো একশ্রেণির শিক্ষিত মানুষই এসব দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। আমরা যারা লেখাপড়া শিখি, দামি গাড়িতে চড়ি, স্যুট টাই পরি, তারাই বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে বিদেশি এজেন্ট হই। বঙ্গবন্ধু বলেন, আমরা মহাবিপদে আছি।

আপনারা যারা বুদ্ধিজীবী, শিক্ষিত, দেশকে নেতৃত্ব দেন, তাদের দায়িত্ব হবে আত্মসমালোচনা করা। আর আওয়ামী লীগের সহকর্মী ভাইয়েরা, তোমরা কালোবাজারিদের পেছনে লাগো, ঘুসখোরদের পেছনে লাগো। তোমরা আমার কথায় আগেও ঝাঁপিয়ে পড়েছ, এখনো ঝাঁপিয়ে পড়বে বলে আমার বিশ্বাস। শুধু আইন দিয়ে, শক্তি দিয়ে দুর্নীতি দমন করা যায় না, এ জন্য জনগণকে জাগতে হবে। দেশ স্বাধীনের পর এখন আমাদের সংগ্রাম দুর্নীতিবাজ-ঘুসখোর ও লুটেরাদের বিরুদ্ধে। এরা হলো মুনাফেক। আর মুনাফেকরা কখনোই নিজের দেশের ভালো চায় না। এরা দেশের অমঙ্গলে খুশি হয়। এদের ব্যাপারে সাবধান তোমরা থাক।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রাম তো আসলে হারাম উপার্জনের বিরুদ্ধেই জিহাদ ঘোষাণা করা, তাই নয় কি?

: তা তো অবশ্যই। যে কোনো রাষ্ট্রপ্রধানকেই দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স থাকতে হবে। নয়তো ফাঁকা বুলিতে পেট ভরবে না। বঙ্গবন্ধু বিষয়টি বুঝেছেন। তাই তিনি দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়ার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ ছিলেন। আওয়ামী লীগের কর্মীদের দুর্নীতিবাজ-ঘুসখোরদের পেছনে লাগতে বলেছেন। শুধু তাই নয়, সুদিনে কেউ যেন আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে কালোবাজারি না করে সে ব্যাপারেও তিনি আমাদের সতর্ক করে গেছেন। আফসোস! আজ চারদিকে কালো মানুষদের জয়জয়কার।

একজন নিুবিত্ত শ্রমিক থেকে শুরু করে ওপরের লেভেলের সবাই যার যার অবস্থান থেকে অন্যায়-অনিয়মের সঙ্গে জড়িত। হারাম উপার্জনের সঙ্গে জড়িত। ব্যবসায়ী ব্যবসায় ভেজাল দিয়ে, মজুতদারি করে নামাজে দৌড় দেয়। কর্মকর্তারা কাজে ফাঁকি দিয়ে, অবৈধ সুবিধা দিয়ে টাকা কামিয়ে বছরে বছরে হজে যায়। অর্থাৎ, আমরা কালোটাকাও উপার্জন করছি, ধর্মও ঠিক রাখছি।

কী বোকার রাজ্যে বসবাস আমাদের! হারাম উপার্জনের ইবাদত কবুল হবে না এ সত্যটি যেন আমরা ভুলেই গেছি। মনে রাখতে হবে, আমরা ভুলে গেলে বা এড়িয়ে গেলে আল্লাহ কিন্তু ভুলে যান না। আজ দেশে যে জ্বালানি সমস্যা, লোডশেডিং, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ডাকাতি, প্রাণনাশ, অশান্তির আগুন-সব সমস্যা আসলে আমাদের হারাম উপার্জন তথা দুর্নীতির শাস্তি। এ জন্য কোনো দল, সরকার বা ব্যক্তি বিশেষকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। যে সরকারই থাকুকন না কেন, হারাম উপার্জন বন্ধ না হলে দেশে শান্তি ফিরে আসবে না।

বঙ্গবন্ধুর জীবনে ধর্মের প্রভাব সম্পর্কে জানতে চাই।

: বঙ্গবন্ধু ছিলেন আগাগোড়া ধর্মীয় মানুষ। তার লেখা, বক্তৃতা এর উজ্জ্বল প্রমাণ। সমস্যা হলো, যারা বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করে তারা বঙ্গবন্ধুকে পড়ে না। তিনি ধর্ম বুঝতেন বলেই অন্যায়-অনাচার-দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্ছার ছিলেন। ভারতবর্ষে তখন হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা চরমে। মুসলমানরা ইসলামের শত্রু মনে করে ইংরেজদের থেকে দূরে থাকার মতো মারাত্মক ভুল করে বসে। এ সুযোগে ইংরেজ সরকারের পা-চাটা গোলাম সেজে শিক্ষিত হিন্দুরা কারণে অকারণে মুসলমানদের পিঠের চামড়া তুলে নিত। বঙ্গবন্ধু বলেন, বিষয়টি আমার খুবই খারাপ লাগত। তখনো তিনি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েননি।

স্কুলের হিন্দু সহপাঠীদের ছুৎমার্গ আচরণ দেখে বেজায় কষ্ট পেতেন। এক মুসলিম ছাত্রকে মারার প্রতিবাদের হিন্দু সহাপাঠীদের মেরে জেলও খেটেছিলেন স্কুল জীবনেই। তবে ধর্র্মীয় গোঁড়ামি যাকে বলে তা বঙ্গবন্ধুর মাঝে কখনোই ছিল না। তিনি বলেন, ওই সময় হিন্দুরা যেমন মুসলমানদের দেখতে পারত না, মুসলমান নেতারাও বক্তৃতা শুরু করত হিন্দুদের গালিগালাজ করে। এসব আমার মোটেই ভালো লাগত না। এরপর আল্লামা ইকবাল, শহিদ সোহরাওয়ার্দীর প্রভাবে তিনি পাকিস্তান আন্দোলন শুরু করেন। মুজিব নিজেই লিখেন, ‘তখন রাজনীতি শুরু করেছি ভীষণভাবে। সভা করি, বক্তৃতা করি।

খেলার দিকে আর নজর নেই। শুধু মুসলিম লীগ আর ছাত্রলীগ। পাকিস্তান আনতেই হবে, নতুবা মুসলমানদের বাঁচার উপায় নেই।’ শুরু হয়ে গেল মুসলমানদের বাঁচানোর জেহাদ। বঙ্গবন্ধু লিখেন, ইংরেজদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে হাজার হাজার বাঙালি মুজাহিদরা কীভাবে জেহাদে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, সিপাহী বিদ্রোহ, ওহাবি আন্দোলন, শরিয়ত উল্লাহ ও তিতুমীরের জেহাদের ইতিহাস আমার জানা ছিল। ওইসব ঘটনা বলেই বাংলার মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতাম।

বঙ্গবন্ধুর এসব ইতিহাস আজ খুব একটা শোনা যায় না কেন?

: পড়াশোনার অভাব। যারা বঙ্গবন্ধুকে নাস্তিক-মুরতাদ বলে অপপ্রচার চালিয়েছে খোঁজ নিলে দেখা যাবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তারা দুই লাইনও পড়েনি। আফসোস! ইতিহাস বুঝি এভাবেই বিগড়ে যায়। আগাগোড়া ইসলাম মানা মানুষটিকে নিয়ে আজ কী সব কাণ্ডকারখানাই না হচ্ছে। চাঁদাবাজের মুখেও বঙ্গবন্ধু, ধর্ষকও ধর্ষণ করে বঙ্গবন্ধুর নাম করে। চোর-বাটপার দেশের সম্পদ লুট করছে নামের পাশে বঙ্গবন্ধু সার্টিফিকেট ঝুলিয়ে। যেন বঙ্গবন্ধু জীবন-যৌবন পানি করে চোর-বাটপারদের জন্য সোনার বাংলা গড়ে গেছেন।

বঙ্গবন্ধুর আমৃত্যু স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা সোনার মদিনার মতো সুখী-সমৃদ্ধিতে ভরে উঠবে। তার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাও মদিনার সনদে দেশ চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন। আজ যারা কথায় কথায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের কথা বলে মুখে ফেনা তুলছে, তাদের মনে রাখতে হবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল ইসলাম, শান্তি, সম্প্রীতি। তিনি ছিলেন আগাগোড়া একজন দ্বীনদার, ইমানদার, সাচ্ছা মুমিন মুসলমান। প্রকৃত মুসলিম শাসকের সব গুণাবলির সন্নিবেশ ঘটেছিল বঙ্গবন্ধুর মাঝে। আল্লাহ তাকে জান্নাতের মহান সম্মানিত আসনে সমাসীন করুন।
সূত্রঃ যুগান্তর

 

 

উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা

স্টাফ রিপোর্টার: 

অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি, বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সরকার এই মর্মে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে যে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফের ইন্তেকালে সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, এ উপলক্ষে সোমবার বাংলাদেশের সব সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনসমূহে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।

এ ছাড়া মরহুমের রূহের মাগফিরাতের জন্য সোমবার বাংলাদেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেও তার আত্মার শান্তির জন্য বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।

এর আগে, শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

হাসান আরিফের প্রথম নামাজে জানাজা শুক্রবার বাদ এশা ধানমন্ডি সাত নাম্বার বায়তুল আমান মসজিদে সম্পন্ন হয়। শনিবার বেলা ১১টায় হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তৃতীয় জানাজা শনিবার দুপুরে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এখন তার মরদেহ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) হিমঘরে রাখা হয়েছে। হাসান আরিফের মেয়ে কানাডা থেকে দেশে ফেরার পর সোমবার রাজধানীর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।

প্রসঙ্গত, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে গত ৮ আগস্ট শপথ নেন হাসান আরিফ। ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলেও আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম মন্ত্রণালয়বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া তিনি ২০০১ থেকে ২০০৫ সালের ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৪১ সালের ১০ জুলাই কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন হাসান আরিফ। কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং এলএলবি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।

১৯৬৭ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হাইকোর্টে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। এরপর ঢাকায় এসে বাংলাদেশ হাইকোর্টে কাজ শুরু করেন। ১৯৭০ সালে তিনি হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।

 

সবা:স:জু- ৪৭৫/২৪

 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান বিমানবন্দর অগ্নিকান্ডে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম