পলের গণসংযোগে নিপুণের নেতৃত্বে বাবু বাহিনীর বাধা

স্টাফ রিপোর্টার॥
শুক্রবার ১৭ অক্টোবর নিজ এলাকায় আসরের নামাজ পড়ে গণসংযোগ করতে যান রেজাউল কবির পল। পাশাপাশি এলাকায় থাকেন নিপুণ রায়ের অন্যতম সহচর মোজাদ্দেদ বাবু।
ঢাকা ৩ আসনের বিএনপির আরেক প্রতিপক্ষ নিপুণ রায়। গত ৫ আগস্টের পরে নিপুণ রায় এবং বাবু চেয়ারম্যান সহ শুভাঢ্যা, ইকুরিয়া, তেঘুরিয়া সহ অন্যান্য এলাকায় আওয়ামীলীগের নানা জায়গায় দখল নেয়। বিশাল টাকার দেনদরবারে অনেক আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদেরকে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু করে। শুধু তাই নয়,
নিজ এলাকায় রেজাউল কবির পলের জনসভায় এই নিপুণ প্যানেলের লোকজন সংঘাতের সৃষ্টি করে। একই এলাকা হওয়া সত্বেও একই সময়ে নিপুণ রায়ের আদেশে বাবু চেয়ারম্যান একটি ঝটিকা মিছিলের আয়োজন করে।
স্থানীয় জনতার স্বতঃস্ফূর্ত জনসমাগমে তাদের পরিকল্পনা নস্যাৎ হয়। এর আগেও স্থানীয় প্রশাসন কয়েকবার নিপুণ প্যানেলের লোকজনকে সাবধান করে।

রেজাউল কবির পল ছাত্রনেতা থেকে উঠে আসা একজন বিএনপির রাজনৈতিক কর্মী। জেল- জুলুম সহ্য করে মৃত্যু মুখ থেকে ফিরে আসা একজন শান্তি প্রিয় নেতা। জিনজিরা সহ কেরানীগঞ্জবাসি পলের পক্ষে গণ সমর্থন দিয়ে এই গণ সংযোগ শুরু করেন।
পল বলেন, নিজ এলাকায় নামাজ, জানাজা আর প্রচারণা করতে এমন কিছু ঘটবে তা অত্যন্ত দু:খজনক।
তিনি সহিংস রাজনীতির পথ পরিহারের আহবান জানান। পল বলেন, দল যদি তাকে নির্বাচন করতে অনুমতি দেয় তাহলে তিনি চাঁদাবাজি, মাদক কারবারি এবং সন্ত্রাস মুক্ত এলাকা উপহার দিবেন। তিনি বেগম খালেদা জিয়া এবং জনাব তারেক রহমানের মতো আপোষ হীন রাজনীতিতে বিশ্বাসী।
ভোটের মাঠে স্বচ্ছ প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিশ্বাস করেন তিনি।
নিজ এলাকায় আসরের নামাজ পড়ে রেজাউল কবির পলের গণসংযোগে যোগ দেয় কেরানীগঞ্জের হাজার হাজার মানুষ। তিনি সকলের ভালবাসা এবং দোয়া কামনা করেন।
নিপুণ -বাবুর বাধা উপেক্ষা করে পলের পক্ষে গণসংযোগ করতে লক্ষ লোকের জনসমাগম ঘটে কেরানীগঞ্জ এলাকায়।

গণহত্যার বিচারে উদাসীনতা রয়েছে: মির্জা ফখরুল

ডেস্ক রিপোর্ট:

জুলাই আন্দোলনে গণহত্যার জন্য শুধু শেখ হাসিনা নয়, দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগের বিচার হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বুধবার (৯ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁও নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ডা. আব্দুল কুদ্দুসকে দেখতে গিয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগের নিপীড়ন-নির্যাতন, হত্যা, গুম-খুনের সবচেয়ে বড় ভিকটিম আমাদের দল বিএনপি।

গণহত্যার বিচারে উদাসীনতা রয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, দেশে হাজার মানুষ হত্যার দায় নিয়ে ১১ মাস আগে ভারতে পালিয়ে যান জনরোষে পদচ্যুত স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা। এত দীর্ঘ সময় পরও শেখ হাসিনা ও তার দলের বিচার না হওয়া দুঃখজনক।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, নির্বাচন আর সংস্কার কখনও সাংঘর্ষিক নয়। দেশের জনগণ নির্বাচন চায়। যারা নির্বাচন পেছানোর কথা বলছেন, তারা বিষয়টি আরও ভেবে দেখবেন। দেশ বাঁচাতে, জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে সরকারকে সঠিক সময়ে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।

এ সময় দেশ পরিচালনা করা সব রাজনৈতিক দলের ঐক্যবদ্ধ থাকারও আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
জুলাই যোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে আরও দেড় হাজারের বেশি আবেদন সতর্ক মন্ত্রণালয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের