মাদ্রাসায় ছাত্র বলাৎকারে পুলিশ সাংবাদিক অবরুদ্ধ

মোহাম্মদ মাসুদ :

চট্টগ্রাম নগরীর শুলকবহর মাদ্রাসায় ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগ পাওয়া গেছে।মাদ্রাসায় ছাত্র বলাৎকারের জেরে পুলিশ সাংবাদিক অবরুদ্ধ। বলাৎকারের শিকার শুলকবহর জামিয়া মাদানিয়া মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র মোঃ নজরুল ইসলামের (১১) পিতা মোঃ মুছার নগরীর পাঁচলাইশ থানায় করা সাধারণ ডায়েরি ও মুঠো ফোনে আলাপে জানা যায়।
২৩সেপ্টেম্বর শনিবার মাদ্রাসায় ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগে প্রশাসন সাংবাদিকসহ গনমাধ্যম কর্মীদের ও অভিভাবক’কে ঘটনাস্থলে প্রবেশ ও ছবি,ভিডিও ধারনের অজুহাতে সাংবাদিক ও পুলিশের উপর জুতা,ইট নিক্ষেপ করেছে।এসময় ধারনকৃত ছবি,ভিডিও ডিলেট করানো’সহ পুলিশ,সাংবাদিককে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে।

ছাত্ররা,ধারনকৃত ছবি,ভিডিও ডিলেট করানো হয়।এবং কিছু পুলিশ,সাংবাদিককে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে।
বিগত ১১ আগষ্ট শুক্রবার আমার ছেলে নজরুল ইসলাম ওই মাদ্রাসার শিক্ষক আবুল কাশেম কর্তৃক বলাৎকারের শিকার হয়। এই বিষয়টি মাদ্রাসা পরিচালক,শিক্ষক পরিচালক ও তৎকালীন পাঁচলাইশ থানার অফিসার ইনচার্জ নেজাম উদ্দিনের মাধ্যমে মাদ্রাসার সম্মান রক্ষার্থে অভিযোগ করেও প্রত্যাহার পূর্বক বিষয়টি সুরাহা হয় এবং অভিযুক্ত শিক্ষক থানায় অপরাধ শিকার করায়।শিক্ষককে মাদ্রাসা থেকে বহিষ্কার করা হয়।

২৩সেপ্টেম্বর শনিবার ওই মাদ্রাসার অপর শিক্ষক আব্দুল্লাহ আমার ছেলে নজরুল ইসলামের ক্লাস শিক্ষক না হয়েও তাকে ডেকে নিয়ে পূর্বের ঘটনার জানতে চাপাচাপি করে এবং ভিডিও ধারণ করে। এবং সেই ভিডিও মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা হারুন কে দেখান পরবর্তীতে মাদ্রাসা পরিচালক আমাকে মাদ্রাসায় ডেকে নিয়ে যায় এবং বলেন আপনার ছেলের সাথে কোন ধরনের ঘটনা অতিতে ঘটেনি বলে আপনার ছেলে বলছে ভিডিও স্বীকারোক্তিতে।

তখন আমি বললাম আগের ঘটনাটি আপনারা মাদ্রাসার সম্মানের স্বার্থে কাউকে না জানাতে এই বিষয়ে বাড়াবাড়ি না করতে জানিয়েছেন বিধায় ২/৩ হাজার ছাত্র ও দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বদনাম না রঠানোর জন্য, সুনাম রক্ষার্থে গোপন রাখতে বলেছিলেন সেই হিসেবে আমার ছেলেকে কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলে আমি এ বিষয়ে কোন কিছু কাউকে না বলতে বলি।

এখন আপনারা যদি এইসব নিয়ে পুনরায় ঘাটাঘাটি করেন তাহলে তো আমাকে ছেলের পড়ালেখা বন্ধ করে আইনের আশ্রয় নিতে হবে। পরবর্তীতে মাদ্রাসা পরিচালক শিক্ষক আব্দুল্লাহকে তিরষ্কার করে এই বিষয়ে আর কোন ধরনের ঝামেলায় না জড়াতে নিষেধ করেন। পরবর্তীতে গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধ থাকায় আমি ছেলেকে বাসায় নিয়ে আসি এবং শনিবার ২৩শে সেপ্টেম্বর পুনরায় সকালের দিকে বড় ছেলে শহীদুল ইসলামের মাধ্যমে মাদ্রাসায় পাঠিয়ে দিই।

মাদ্রাসা থেকে ফিরে আমার বড় ছেলে আমাকে জানায় ছোট ভাই নজরুলের খাওয়া,দাওয়ার নিয়মম বন্ধ করে দেওয়া হইছে মাদ্রাসায়। তখন আমি এ বিষয়ে মাদ্রাসা শিক্ষক পরিচালক তৈয়ব শাহ’র নিকট ফোনে জানতে চাইলে তিনি নাজেম হুজুরের সাথে কথা বলতে বলেন। উক্ত হুজুরের নাম্বার নিয়ে কথা বলতে চাইলে উনি বিকেলে যোগাযোগ করতে বলেন। আবার ফোন করে বলেন রাতে এশার নামাজের পর দেখা করতে। পরবর্তীতে আমি মাদ্রাসায় গিয়ে এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোন হুজুররা এর সদুত্তর দিতে পারেননা। তৎক্ষণাৎ আমি মাদ্রাসা থেকে বাহিরে আসার সময় অভিযোগে উল্লেখিত হুজুর আবদুল্লাহ আমাকে ডেকে বলেন আপনার ছেলেকে মাদ্রাসা থেকে সরিয়ে নিন আপনিও এলাকায় ছেড়ে চলে যান নয়তো আপনাদের সমস্যা হবে।

পরিস্থিতি সুবিধা মনে নাহওয়ায় আমি তাৎক্ষণিক পাঁচলাইশ থানায় গিয়ে বিষয়টি অফিসার ইনচার্জ সন্তোষ চাকমাকে পূর্বের বর্তমান বিষয়গুলো বিস্তারিত বলি। ওই সময় আমার নিকট হতে তিনি মাদ্রাসা শিক্ষক পরিচালক তৈয়ব শাহ’র নাম্বার নিয়ে ফোনে কথা বলে থানা দেখা করতে বলেন কিন্তু ওই সময় অপরপ্রান্ত থেকে তৈয়ব শাহ থানায় আসতে অপারগতা প্রকাশ করলে। আমি উনার পরামর্শ একটি সাধারণ ডায়েরি করি। তখন বিষয়টি থানার অফিসার্স ইনচার্জের নির্দেশে থানার এসআই নুরুল আলম মিয়া আমাকে সাথে নিয়ে মাদ্রাসায় উপস্থিত হলে অভিযুক্ত আব্দুল্লাহ হুজুর কে ডাকলে তিনি সামনে আসতে কথা বলতে অপারগতা জানান এবং মাদ্রাসা পরিচালকের নির্দেশ ছাড়া কোন কথা বলা যাবেনা বলে এড়িয়ে যান।

ওই সময়ে বেশ কিছু গনমাধ্যম কর্মীরা ঘটনাস্থলে প্রবেশ করে বিষয়টি নিয়ে জানতে চায়লে,ছবি তুলতে গেলে, শিক্ষকদের উপস্থিতিতে মাদ্রাসা এলাকায় জুতা নিয়ে প্রবেশ ও ছবি তুলার কারনে জুতা,ইট নিক্ষেপ করতে থাকে একপর্যায়ে পুলিশ ও সাংবাদিকদের অবরুদ্ধ করে রাখে। বিষয়টি থানাকে অবহিত করলে থানা থেকে অতিরিক্ত আইন শৃংখলা বাহিনীর লোক এসে আমাকে’সহ পুলিশ ও সাংবাদিকদের উদ্ধার করে।

এই বিষয়ে মাদ্রাসা শিক্ষক পরিচালক তৈয়ব শাহ’র সাথে মুঠোফোনে কথা বলতে চায়লে এই প্রতিবেদকের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেন।
এ বিষয়ে পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সন্তোষ কুমার চাকমা তিনি জানান, মাদ্রাসা ছাত্রের পিতা থানায় এসে বিস্তারিত জানালে একটি অভিযোগ করতে বলি। পরবর্তীতে অভিযোগের ভিত্তিতে থানা থেকে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের কয়েকজনকে ডাকলে তারা না আসার কারণে। এস আই নুরুল আলম মিয়াকে বাদীর সাথে দিয়ে ঘটনাস্থলে পাঠায়।

বিষয়টি জানতে পেরে পরবর্তীতে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠিয়ে অবরুদ্ধদের নিরাপদে সরিয়ে আনা হয়। মাদ্রাসা পরিচালক ঢাকায় অবস্থান করায় এই বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। মাদ্রাসা পরিচালক ঢাকা থেকে ফিরলে এই বিষয়ে মাদ্রাসা কতৃপক্ষের সাথে বসে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করবো।

ঘটনাস্থলে জুতা পরিহিত অবস্থায় গনমাধ্যম কর্মীরা প্রবেশ ও ছবি,ভিডিও ধারনের অজুহাতে সাংবাদিক ও পুলিশের উপর জুতা,ইট নিক্ষেপ করেছে ছাত্ররা,ধারনকৃত ছবি,ভিডিও ডিলেট করানো হয়।এবং কিছু পুলিশ,সাংবাদিককে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে।

কোটি টাকার মুক্তিপণ দিয়েও জীবন ঝুঁকিতে l ব্যবসায়ী পালন প্রতারক সিন্ডিকেটের ফাঁদে

মোহাম্মদ মাসুদ: চট্টগ্রাম অফিস :

কোটি টাকার মুক্তিপণ দিয়েও জীবন ঝুঁকিতে প্রতারক ঘাতক সিন্ডিকেটের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ফাঁদে রংপুরের ব্যবসায়ী পালন কুমার দাশ। অভিনব কায়দায় প্রতারণার ফাঁদে পড়েছেন আরো অনেকেই। যা ইতিপূর্বে ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া ও গণমাধ্যম প্রকাশিত হয়েছে। প্রতারণা সিন্ডিকেট জালিয়াতি চক্রের ফাঁদে ফাঁকে ষড়যন্ত্রের শিকার পদেপদে । নানা প্রলোভনে জিম্মি করে সহায় সম্পদ সম্পত্তি ব্যবসা সবকিছুই হাতিয়ে নেই কোটি টাকারও বেশি। দুর্বৃত্ত দুষ্কৃতিকারীদের হাত থেকে বাঁচতে সমাধান বিচার না পেয়ে প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও ভুক্তভোগীরা হলেন নানা অপক্ষমতা জটিলতায় হয়রানি নানা ভোগান্তি অপূরণীয় ক্ষয়ক্ষতির শিকারে মৃতপ্রায় দিশাহারা।

অভিযুক্ত ভয়ংকর প্রতারক সিন্ডিকেট চক্রের প্রধান হলেন, ১/ রুবেল আহমেদ প্রকাশ শরিয়তপুরের রবেল, ২/ভুয়া ডিজিআইএফ ক্যাপ্টেন পরিচয়ধারী শাহরিয়ার রহমান সোহান। ৩। পংকজ কুমার সরকার প্রকাশ অপু সরকার, ৪। খালেদ আহমেদ,সহ আরো অজ্ঞাতনামা ১০/১২ জন। সি, আর মামলা নং-২৪৯৪/২৫ইং (গুলশান)

ভুক্তভোগীর বক্তব্য ও মামলার অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, প্রথমেই বিদেশী দাতা সংস্থা হতে অনুদান বাবদ ৬৫ লাখ টাকার বরাদ্দ হয়েছে বলে সব রকমের বিশ্বস্ততা নিশ্চয়তা নিরাপত্তা দেয়। বাস্তব নমুনায় তা প্রমাণস্বরূপ চেক দিয়ে উল্টো ৩ লাখ টাকা আনুষাঙ্গিক খরচ এবং ভ্যাট বাবদ দিতে হবে বলে আদায় করে। প্রতারক সিন্ডিকেটের হাতে চক্রাকারে এভাবেই একের পর এক বারবার জিম্মি হতে থাকে। এমন অপরুণীয় ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছেন অনেকেই। এখন তার প্রাণ বাঁচানোই যেন দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিমুহূর্ত কাটছে ভয় আর আতংকে। চরম বিষাদ যন্ত্রণায় নিরাপত্তাহীনতায় অনিশ্চয়তায়। সব হারিয়ে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী এখন নিঃস্ব অসহায় নিরুপায়। ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী পালন’সহ পরিবার ও স্বজনরা প্রতিনিয়ত দুর্বৃত্ত চক্রের ভয়ে পালিয়েও জীবন ঝুঁকিপূর্ণ।

ঘটনাক্রমে বাস্তব লোমহর্ষক বর্ণনায় ভুক্তভোগী পালন বলেন, আমি বাংলাদেশে থাকতে চাই, বাঁচতে চাই, প্রাণ ভিক্ষা চাই, শেষ করে দিচ্ছে আমাকে। প্রতিটি মুহূর্ত কাটছে ভয় আর আতঙ্কে জীবন ঝুঁকিতে । এ আর্তনাদ আকুতি কান্না আর্জি মিনতি কোন অন্যায় অপরাধ ভুলের কারণেই নয়। মানুষকে বিশ্বাস করলেই-ই যা হয় তাই-ই হলো রংপুরের ব্যবসায়ী পালনের জীবনে। লোমহর্ষক বাস্তবতা যেন গল্প সিনেমার নাটককেউ যেন হার মানায়।

জীবনের সব আয় রোজগার জমা অর্থ সহায় সম্পত্তি সবকিছু দিয়েও তিনি এখন নিঃস্ব। কোটি টাকা মুক্তিপণ, চারটি ব্যাংকের ১৬ টি চেক, খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর, দুইটি মোবাইল,পাসপোর্ট, মূল্যবান ডকুমেন্ট অস্ত্র ধরে জুলুম নির্যাতন। দাবি ভুক্তভোগী পালনের।

পালন কুমার দাশের স্ত্রী রঞ্জিতা দাশ পূঁজা বলেন, রংপুরে মেডিকেল কলেজ সহ বিশাল বিশাল প্রজেক্ট করা হবে নানা প্রলোভন দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেই। স্বচ্ছল বৃত্তশালী সাধারণ মানুষকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে। নানা নাটকীয় গালগপ্পো কথা মালায় স্বপ্ন দেখিয়ে বোকা বানিয়ে পূর্ব পরিকল্পিত সুকৌশলে ফাঁদে ফেলে। ভুয়া প্রতিষ্ঠার নাম পরিচয় দিয়ে নামে বেনামে প্রতারক রুবেল আহমেদ সিসিআইসি সিইউ পরিচয়ধারী ও তার সহযোগীরা হেলিকপ্টারে এসে এলাকাবাসী ও আমাদেরকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি সুকৌশলে প্রতারণায় নির্মম নৃশংসতার পরিচয় দিচ্ছে।

ভুক্তভোগী পালন আরো বলেন, ঘটনায় ছয় মাস হয় ত্থানার অভিযোগ করেও শেষ রক্ষা পায়নি। বাধ্য করে অভিযোগ প্রত্যাহার করতে। কোর্ট মামলা করেও বাঁচা মরা লড়াইএ অনিশ্চয়তা জীবনঝুঁকিতে কাটছে প্রতিটা মুহূর্ত।

এমন প্রতারক সিন্ডিকেটের বিচারের দাবিতে,এলাকার আশিক ইমাম বলেন, পালন সে আমার এলাকার ছোট ভাই। খুবই অমায়িক ভদ্র সহজ সরল ভালো ছেলে। অভিযুক্ত প্রতারক সিন্ডিকেটদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানান।

ঘটনার সত্যতায় বাস্তবতায় প্রত্যক্ষদর্শী রাসেদুল ইসলাম, ফজলার রহমান,ধীমান কুমার রায়,সোলাইমান কবীর সহ
আরো অনেকেই। প্রতারক চক্রটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুক্তভোগী পালনের ভুয়া আইডি খুলে নানা অপপ্রচার চালাচ্ছে। যা ভুক্তভোগী ও তার পরিবারকে জিম্মি করেই অশালীন ভিডিও ধারণ করেছিল। পারিবারিক সামাজিক সম্মান মর্যাদাহানী’ ভয়-ভীতি দেখিয়ে মূল উদ্দেশ্য মোটা দাগের টাকা হাতিয়ে নেওয়া। অভিযুক্তবের আইনের আওতায় এনে চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

পরিস্থিতিতে ভুক্তভোগী অভিযোগ করেও সবরকমের হুমকি ধামকি আত্মগোপনে। সামাজিক মর্যাদাহানি নিপীড়ন নির্যাতনের স্ট্রিম রোলারে পিষ্ট। বাঁচা মরার লড়াইয়ে জীবন মৃত্যু সন্ধিক্ষণে। ঘটনার সত্যতায় এসব অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি ভুক্তভোগী পালন পরিবার, সজন ও সচেতন মহলের।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম