1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
ব্রাজিলের ১০০ ফুট উঁচু যিশু মূর্তির উপর বজ্রপাত - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৪ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৩:২০ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
প্রতিষেধকের অভাবে সেলিম মাদবরের মৃত্যু মিরপুরে মানব পাচার ও দেহ ব্যবসা চক্রের মূল হোতা মারুফের খুটির জোর কোথায়? হোটেল ক্লিনার থেকে কোটিপতি মারুফ ! সিরাজদিখানে ৯ দিন ধরে কৃষক নজরুল নিখোঁজ, আতংকে পরিবার ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ কর্তৃক বিশ্ব মা দিবস পালন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে মুহাম্মদ আলী মিঠুল যুবলীগ নেতা হত্যার প্রধান অভিযুক্ত হতে চায় ভাইস চেয়ারম্যান সারহাম সাদিদ ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের উপ-আইন সম্পাদক নির্বাচিত যাত্রাবাড়ীর ওসি ফরমানের বিরুদ্ধে মামলা এমপির স্বজন পরিচয় দেয়া ড্রাইভারের কব্জায় রিকশাচালকের জমি জামিনে মুক্তি পেলেন প্রক্টর দ্বীন ইসলাম
ব্রাজিলের ১০০ ফুট উঁচু যিশু মূর্তির উপর বজ্রপাত

ব্রাজিলের ১০০ ফুট উঁচু যিশু মূর্তির উপর বজ্রপাত

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ব্রাজিলের রিও ডি জেনেইরোতে অবস্থিত সপ্তম আশ্চর্য খ্যাত ১০০ ফুট উঁচু যিশু খ্রিস্টের মূর্তির একটি ছবি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল। মাটি থেকে অন্তত ২ হাজার ফুট উঁচু সেই বিশাল ভাস্কর্যের ওপর বিশালাকার এক বজ্রপাতের ছবি দেখে অনেকেরই চোখ কপালে ওঠার মতো অবস্থা। এ ঘটনার পরও মূর্তিটি সম্পূর্ণ অক্ষত থাকায় ভক্তদের ভাষ্য, ‘এ ঘটনা অলৌকিক’। খবর এনডিটিভির।

ফার্নান্ডো ব্রাগা নামে এক ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে এ ঘটনার কিছু ছবি ও ভিডিও আপলোড করা হয়েছে। ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘অলৌকিক আলো’। আজ শুক্রবার।’ ১০ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৫৫ মিনিট এবং ৭টা ৩ মিনিটে বজ্রপাত হয় ‘ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার’ নামে ওই মূর্তির উপর। তবে এত বড় বজ্রপাতের পরও মূর্তিটি সম্পূর্ণ অক্ষত আছে বলে দাবি করা হচ্ছে। আর এতেই ভক্তরা বলছেন, এটি কোনো সাধারণ বজ্রপাতের ঘটনা নয়। এটি আসলে একটি অলৌকিক আলো।

অবশ্য এই মূর্তির ওপর বজ্রপাতের ঘটনা এটিই প্রথম নয়। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৪ সালে আরও একবার বজ্রবিদ্যুৎ আছড়ে পড়েছিল বিশাল এ মূর্তির মাথায়। সেই ঘটনায় মূর্তির বুড়ো আঙুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তারপর সেটিকে মেরামতও করা হয়।

‘ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার’ নামে যিশু খ্রিস্টের এই মূর্তিটি কর্কোভাডো পাহাড়ের উপর ভূপৃষ্ঠ থেকে ২ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। ২০০৭ সালে পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের মধ্যে এই স্থাপত্যকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। মূর্তিটি বানাতে ৭০০ টন কংক্রিট ব্যবহার করা হয়েছে। ১৯২৬ সালে মূর্তিটি বানানো শুরু হয়। ৫ বছর পর মূর্তিটি তৈরির কাজ শেষ হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »