1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে এবার ২৩ বস্তা টাকা মিলেছে, চলছে গণনা - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৬ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ১:২৯ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থীর বাড়িতে বোমা হামলা সুপ্রীম কোর্টে কজলিস্টে অভিনব জালিয়াতি হায়ার ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ ইন্ডিপেন্ডেন্স রান ২০২৪ এর সাথে দৌড় মেঘনা উপজেলা প্রেসক্লাব’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন খাদ্য অধিদপ্তরের সহযোগিতায় ও এম এস এর পণ্য চুরির অভিযোগ সুপ্রিম কোর্টের রায় উপেক্ষা করে কালবে চেয়ারম্যান পদে আগস্টিন পিউরিফিকেশন! জাফলং ট্যুরিস্ট পুলিশ কেবলই মুগ্ধতা ছড়ায় বাংলাদেশ সিভিল রাইটস্ সোসাইটির পানি ও স্যালাইন বিতরণ বিপ্লব, রশিদ, মুসা এবং হাসান কিভাবে ভেজাল ও নিম্নমানের ঔষধের উৎপাদন ও বাজারজাত অব্যাহত রেখেছে? গাইবান্ধা সদরে হত্যার উদ্দেশ্যে যুবককে ছুড়িকাঘাত,গৃহবধুর শ্লীলতাহানি
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে এবার ২৩ বস্তা টাকা মিলেছে, চলছে গণনা

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে এবার ২৩ বস্তা টাকা মিলেছে, চলছে গণনা

 

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি :

তিন মাস ১৩ দিন পর কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে এবার ২৩ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। শনিবার (১৯ আগস্ট) সকাল ৮টার দিকে মসজিদ প্রাঙ্গণে রক্ষিত আটটি লোহার দানবাক্স খোলা হয়।

এ সময় জেলা প্রশাসক মো. আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মো. রাসেল শেখ উপস্থিত ছিলেন।

পাগলা মসজিদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শওকত উদ্দিন ভুঁইয়া জানান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজের তত্ত্বাবধানে এবং ছয় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিত এখন টাকা বাছাই ও গণনার কাজ চলছে। এই কাজে অংশ নিচ্ছেন মসজিদ কমিটির ৩৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী, রূপালী ব্যাংকের ৬০ জন স্টাফ ও মসজিদ সংলগ্ন নূরুল কোরআন হাফিজিয়া মাদ্রাসার ১৩৮ জন ছাত্র। তাছাড়াও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১০ জন সদস্যও রয়েছেন।

এর আগে ৬ মে দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিল। তখন ১৯ বস্তায় রেকর্ড পাঁচ কোটি ৫৯ লাখ সাত হাজার ৬৮৯ টাকাসহ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গিয়েছিল। সাধারণত তিন অথবা চার মাস পর পর দানববাক্সগুলো খোলা হয়।

জেলা শহরের হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে প্রায় চার একর ভূমির ওপর পাগলা মসজিদটি প্রতিষ্ঠিত। দুই শতাধিক বছরের প্রাচীন ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মুসলমান এসে দান ও মানত করতে আসেন। এছাড়াও প্রতিদিনই লোকজন গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি প্রভৃতিও নিয়ে আসেন। ওইগুলো বিক্রি করে মসজিদের ফান্ডে জমা দেওয়া হয়। অন্য ধর্মাবলম্বী লোকজনও বিশ্বাসের কারণে এই মসজিদে এসে দান ও মানত করে থাকেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »