1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
বিআরটিএ অফিস সহকারী মনিরের দূর্নীতি ও দৌরাত্ম্য! - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ১:১১ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
কিশোর গ্যাংয়ের মদতদাতাদের তালিকা করা হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার ভালুকায় ছেলের হাতে বাবা খুন গুলফাম বকাউলের গনজোয়ারের নেপথ্যের রহস্য ! গুলশানে স্পা অন্তরালে অপরাধ জগতের ডন বাহার ব্ল্যাকমেলই সহ মাদক বাণিজ্য নারী দিয়ে ফাঁদ তীব্র গরমের অতিষ্ঠ জনজীবনে একটি প্রশান্তিময় ও দৃষ্টি নন্দিত উদ্যোগ বিশ্বনাথে পৌর মেয়রের উপর  কাউন্সিলর রাসনা বেগমের মামলা:  মেয়রের বিরুদ্ধে ঝাড়ু– মিছিল, উত্তেজনা তিতাস গ্যাসের সিবিএ সভাপতি মরহুম কাজিম উদ্দিন প্রধানের স্মরনসভা সমবায় লুটে আগষ্টিন পিউরিফিকেশনের সম্পদের পাহাড়ের উৎস কোথায় ? গুলশানে স্পা অন্তরালে দিনে ও রাতে চলছে বাহারের ব্ল্যাকমেলই সহ মাদক বাণিজ্য  এনআরবি লাইফ-প্রতিভা প্রকাশ সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’ পেলেন ৫ কৃতিমান লেখক
বিআরটিএ অফিস সহকারী মনিরের দূর্নীতি ও দৌরাত্ম্য!

বিআরটিএ অফিস সহকারী মনিরের দূর্নীতি ও দৌরাত্ম্য!

 

রাহিমা আক্তার মুক্তা :-
রাজধানীর মিরপুর ১৩ নম্বর বিআরটিএ মোটরসাইকেল মালিকানা বদলি শাখায় ১১৮ নম্বর রুমের চিত্র ও তথ্য অনুযায়ী দূর্নীতি — অনিয়মের ব্যাপক অভিযোগ পাওয়া গেছে দ্বায়িত্ব থাকা অফিস সহকারী মনির হোসেনের বিরুদ্ধে । অফিস চলাকালে বর্হিরাগত এক ঝাঁক দালাল নিয়ে মনির তার আশপাশে বসিয়ে তাদের মাধ্যমে বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছেন । গ্রাহকদের কাগজপত্রে ফাইল আটকে রেখে ওই দালালদের মাধ্যমে অর্থের বিনিময়ে ফাইল ঠিক করে দেওয়ারও অভিযোগও পাওয়া গেছে। যে সব দালালদের মাধ্যমে মনির কাজ করে তারা হলো, জিকু, সজিব , হালিমসহ আরো অনেকেই। বিআরটিএতে তারা অবৈধ ভাবে কাজ করার জন্য তাদেরকে আইন প্রয়োগকারীরা কয়েক বার আটক করে । তাদের জেল জরিমানাও করা হয় । সেই দালালদের নিয়ে মনির হোসেন তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে । সরজমিনে দেখা গেছে ১১৮ নম্বর রুমে গ্রাহকরা তাদের কাগজপত্রে ফাইল নিয়ে গেলে দায়িত্বরত মনির হোসেন কাগজপত্র দেখে বলে তাদের সঙ্গে কথা বলতে। তার নিয়োজিত ওই দালালদের সঙ্গে । দালালদের কাছে গেলে তারা কাগজপত্র দেখে বিভিন্ন অজুহাত দেখায় । পরে অর্থে বিনিময়ে ফাইলের কাজ করে দেয় তারা । জানা গেছে, ওই রুমটি হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ রুম । যে রুমে গ্রাহকদের সকল প্রকার গাড়ীর কাগজপত্রের ফাইল ( রেকর্ড রুম ) রাখা হয় । সেই রুমে ভেতরে আবার দালালদের বসিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম কাজ করছেন মনির হোসেন । গ্রাহকদের অভিযোগে জানা যায়, কাগজপত্র সঠিক থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করতে থাকে । তারা বলে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাখবে । পুলিশ ভেরিফিকেশন না থাকলে তারা কাগজপত্রের ফাইল রাখবে না। পরে দালালদের মাধ্যমে অর্থ চাওয়া হয় । ১৫০০ থেকে ২০০০ হাজার টাকা দিতে হবে ।তাহলে কাজ করার যাবে । পরে গ্রাহকদের কাগজপত্রে ফাইল ঠিক করে দেওয়া হয় ।
সরেজমিনে আরো চিত্র ভেসে ওঠে, নির্বাহী থাকা কালীন সময়ে তার কম্পিউটারের সার্ভার ডাউন থাকে, এ বিষয়ে জানতে চাইলে সে বলেন নির্বাহী আছে, একা কী কাজ করা যায়, গ্যাটিসরা সব বাহিরে। যার জন্য দরজা বন্ধ করে রুমের সামনে বসে থাকতে দেখা যায় অফিস সহকারী মনির কে। আরো জানা যায় অফিসের সময় শেষ হয়ে গেলেও তারা রাত ১০ টা নাগাত অফিসে থাকে, এবং তখন তার সার্ভার এক্টিভ থাকে। তখন উপড়ের ইশারায় সব কাজ হয়ে যায়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »