1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
সমবায় অধিদপ্তরের কামাল-মিজান-রুহুল-জয়নাল-শাকিল চক্রের ইন্ধনে এমসিসিএইচএসএল-এ লুটপাট ! - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ২:২০ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
সুপ্রিম কোর্টের রায় উপেক্ষা করে কালবে চেয়ারম্যান পদে আগস্টিন পিউরিফিকেশন! জাফলং ট্যুরিস্ট পুলিশ কেবলই মুগ্ধতা ছড়ায় বাংলাদেশ সিভিল রাইটস্ সোসাইটির পানি ও স্যালাইন বিতরণ বিপ্লব, রশিদ, মুসা এবং হাসান কিভাবে ভেজাল ও নিম্নমানের ঔষধের উৎপাদন ও বাজারজাত অব্যাহত রেখেছে? গাইবান্ধা সদরে হত্যার উদ্দেশ্যে যুবককে ছুড়িকাঘাত,গৃহবধুর শ্লীলতাহানি আগামী শুক্রবার প্রতিভা প্রকাশ লেখক সম্মিলন রাজধানীর মিরপুরে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার আজ পহেলা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের নতুন সভাপতি মুক্তাদির, সম্পাদক জাওহার নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণে তিন কর্মকর্তা
সমবায় অধিদপ্তরের কামাল-মিজান-রুহুল-জয়নাল-শাকিল চক্রের ইন্ধনে এমসিসিএইচএসএল-এ লুটপাট !

সমবায় অধিদপ্তরের কামাল-মিজান-রুহুল-জয়নাল-শাকিল চক্রের ইন্ধনে এমসিসিএইচএসএল-এ লুটপাট !

 

নিজস্ব প্রতিবেদক :

বহুল আলোচিত দি মেট্রোপলিটন খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লি:(এমসিসিএইচএসএল) এ অবৈধ চেয়ারম্যান আগষ্টিন পিউরিফিকেশন,সেক্রেটারী ইমানুয়েল বাপ্পি মন্ডল,পরিচালক অর্থ ও প্রশাসন বাদল বি সিমস্যাং,পরিচালক ডেভিড প্রবীন রোজারিও,পরিচালক কল্পনা মারিয়া ফলিয়া,সিনিয়র ম্যানেজার রতন আর.পেরেরা গংদের সীমাহীন লুটপাটে নেপথ্যে থেকে সহযোগিতা করছেন সমবায় অধিদপ্তরের পঞ্চপান্ডব খ্যাত যুগ্ম নিবন্ধক শেখ কামাল হোসেন, উপনিবন্ধক মুহম্মদ মিজানুর রহমান,উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মো: রুহুল আমিন,পরিদর্শক জয়নাল আবেদিন ও পরিদর্শক শাকিলুজ্জামান চক্র। আগষ্টিন পিউরিফিকেশন চক্রের বিরুদ্ধে জমি ক্রয়,প্লট উন্নয়ন,এপার্টমেন্ট নির্মান,প্রধান কার্যালয় নির্মান,রিসোর্ট,থিমপার্ক,রেস্টুরেন্ট ও বৃদ্ধাশ্রম নির্মানে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। অনিয়ম দুর্নীতি তদন্তের জন্যে দুর্নীতি দমন কমিশনে আবেদন করেছেন এমসিসিএইচএসএল’র সদস্য অমুল্য লরেন্স পেরেরা। রহস্যজনক কারনে আজ পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্তের কোন উদ্যেগ গ্রহন করেনি।
সূত্রমতে, দি মেট্রোপলিটন খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লি:(এমসিসিএইচএসএল) এ চেয়ারম্যান আগষ্টিন পিউরিফিকেশন,সেক্রেটারী ইমানুয়েল বাপ্পি মন্ডল,পরিচালক অর্থ ও প্রশাসন বাদল বি সিমস্যাং ও সদস্য কল্পনা মাারিয়া ফলিয়া চতুর্থ বারের মত(এক্সটেনশন বিবেচনা করলে পঞ্চম বারের মত) অবৈধভাবে পদ দখল করে আছেন।তাদের বেআইনীভাবে পদ দখলে রাখা চ্যালেঞ্জ করে এমসিসিএইচএসএল এর সদস্য অমুল্য লরেন্স পেরেরা এবং রিচার্ড কল্লোল প্যারিস কর্তৃক দায়েরকৃত রীট পিটিশনের (পিটিশন নং-৫৫৯১-৪/৬/২০২৩) প্রেক্ষাপটে হাইকোর্ট এই আইন বহির্ভূত কার্যক্রমের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্যে সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধকের প্রতি আদেশ প্রদান করেন।
আইন আইন অনুযায়ী,আগষ্টিন পিউরিফিকেশন সহ চার জন দি মেট্রোপলিটন খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লি: এ বর্তমানে অবৈধভাবে পদে আছেন।কেননা, সমবায় আইন ২০০১(সংশোধিত ২০১৩) এর ১৮(৮) ধারায় বলা হয়েছে”ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য হিসেবে একাধিক্রমে তিনটি মেয়াদ পূর্ণ করিয়াছেন এমন কোন সদস্য উক্ত মেয়াদের অব্যবহিত পরবর্তি একটি মেয়াদের নির্বাচনে প্রার্থী হইবার যোগ্য হইবেন না”। অথচ সমবায়ের মাফিয়া খ্যাত দর্জি আগষ্টিন পিউরিফিকেশন সহ চার জন দি মেট্রোপলিটন খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লি:(এমসিসিএইচএসএল) এ অবৈধভাবে চতুর্থ মেয়াদে পদ দখল করে আছেন। এবিষয়ে সমবায় অধিদপ্তরের ২০২০-২১ অর্থবছরের অডিট রিপোর্টে চতুর্থ মেয়াদে নির্বাচিত দেখানো চেয়ারম্যান সহ ৪ জনকে অপসারনের নির্দেশনা দেয়া হয় এবং তাদের স্বাক্ষরে ব্যাংক একাউন্ট পরিচালনা বন্ধ করতে বলা হয়।কিন্ত আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে আগষ্টিন পিউরিফিকেশন দম্ভের সাথে চেয়ারম্যানের পদ দখল করে রেখেছেন। এসব অবৈধ কর্ম সম্পাদনে সহযোগিতা করছেন সমবায় অধিদপ্তরের পঞ্চপান্ডব।
সমবায় বিশেষজ্ঞদের মতে বিদ্যমান সমবায় আইন ও বিধিমালা অনুসারে ব্যবস্থাপনা কমিটির কোন সদস্যই একটানা তিন মেয়াদ দায়িত্ব পালনের পর;এক মেয়াদ বিরতি দেয়া ব্যতিরেকে নির্বাচনে অংশগ্রহনে যোগ্য হবেন না। সমবায় আইন ২০১৩ সালে সংশোধনকালে চলমান ব্যবস্থাপনা কমিটিও একটি মেয়াদ বিবেচিত হবে। ২০১৩ সালে সংশোধনের পূর্বে ১২ সালে ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠিত হলে;উক্ত মেয়াদ তিন মেয়াদের মধ্যে পরবে না-এই ধরনের যুক্তি ভাওতাবাজি ছাড়া আর কিছু নয়। এধরনের অপযুক্তি আইন আদালতকে মিসগাইড করে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ক্ষমতা দখলে রাখার অপচেষ্টা মাত্র।
এই অবৈধ ক্ষমতা দখলে সহযোগিতা করেছে সমবায় অধিদপ্তরের কতিপয় অসৎ কর্মকর্তা। ১৯/২/২০২২ তারিখের প্রহসনের নির্বাচনে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভাপতি ছিলেন মাসোহারা গ্রহনকারি সমবায় অধিদপ্তরের উপনিবন্ধক মুহাম্মদ মিজানুর রহমান,সদস্য হিসেবে ছিলেন পরিদর্শক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদিন ও পরিদর্শক মো: শাকিলুজ্জামান। নেপথ্যে ছিলেন ঢাকা বিভাগীয় সমবায় কার্যালয়ের তৎকালিন যুগ্ম নিবন্ধক রিয়াজুল কবির।

উপনিবন্ধক মুহম্মদ মিজানুর রহমান, পরিদর্শক জয়নাল আবেদিন ও পরিদর্শক শাকিলুজ্জামান নিয়ম ভঙ্গ করে মেট্রোপলিটন খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি’র নিয়মিত অডিট করেন। অথচ নিবন্ধকের অফিস আদেশ অনুযায়ী কোন কর্মকর্তা যে কোন সমবায় সমিতির অডিট নিয়মিত করতে পারবেন না। কিন্ত উপনিবন্ধক মুহম্মদ মিজানুর রহমান ,পরিদর্শক জয়নাল আবেদিন ও পরিদর্শক শাকিলুজ্জামান টানা তিন অডিট বর্ষে অডিটের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মো: রুহুল আমিন নিয়মিত মেট্রোপলিটন খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটিতে অফিস করেন। তিনি সকল অনিয়মকে নিয়মের রূপে দেখানোর ব্যবস্থাপত্র প্রদান করেন। মাসোহারা,উপহার,উপঢৌকন পাচ্ছেন উপরোক্ত সমিতি থেকে। যেকারনে সমিতিসমুহের সকল বেআইনী কাজকে আইনের আবহ দেয়ার চেষ্টা করছেন তারা।প্রতিবাদি সদস্যদের যখন সদস্য পদ বাতিল করার উদ্যেগ নেয় মাফিয়া চক্র তখন সমবায় অধিদপ্তরের উক্ত কর্তাগণ সহায়তা করেন। এমনকি নিয়ম ভঙ্গ করে ৭/৮/২০২৩ তারিখে সমবায় অধিদপ্তরে অনুষ্ঠিত শুনানীতে শেখ কামাল হোসেন বিচারক হওয়া সত্ত্বেও বাদি অমুল্য লরেন্সকে বিবাদিগণের সাথে সমঝোতা করার প্রস্তাব দিয়েছেন।পঞ্চপান্ডবের অনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতার কারনে খ্রীষ্টান সমাজের উপরোক্ত সমিতির প্রতিবাদি,সৎ,সাহসী ও মেধাবীজনদের সদস্যপদ আর অবশিষ্ট নাই। অন্যদিকে উপনিবন্ধক মুহম্মদ মিজানুর রহমান এবং পরিদর্শক জয়নাল আবেদিন ও শাকিলুজ্জামান দি মেট্রোপলিটন খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লি: এর ফরমায়েশি অডিট রিপোর্ট তৈরি করে দেন। দুর্নীতির আখড়া উক্ত সমবায় সমিতির অডিট রিপোর্টে আতশ কাচ দিয়ে অনুসন্ধান করলেও দুর্নীতির ছিটেফোটাও পাওয়া যাবে না।ঘুষের ঘষায় অডিট রিপোর্ট পবিত্র হয়ে গেছে।
আগষ্টিন পিউরিফিকেশন অবৈতনিক চেয়ারম্যান পদে আছেন প্রায় ১২ বছর। এই স্বেচ্ছাসেবামূলক অবৈতনিক পদে থাকার জন্যে কোটি টাকা খরচ করে আইনের ফাঁকফোকর খুঁজে বের করে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। প্রতিবাদি সদস্যদের উপর চালাচ্ছেন অত্যাচারের স্টিমরোলার।কিন্ত কি মধু এখানে? মধুর চাকের সন্ধানে জানাগেল, আগষ্টিন পিউরিফিকেশন গরীব পরিবারের সন্তান,এককালে পাগাড়ে দর্জিগিরি ও জমির দালালি করতেন। দৃশ্যত কোন ব্যবসা বা চাকুরি না থাকা সত্ত্বেও দি মেট্রোপলিটন খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লি:(এমসিসিএইচএসএল)এর ”অবৈধ” চেয়ারম্যান আগষ্টিন পিউরিফিকেশন এখন হাজার কোটি টাকার সম্পদের মালিক।আমেরিকার মিশিগান অঙ্গরাজ্যে বাড়ি, গাজীপুর জেলার টঙ্গী থানাধিন পাগাড়ে বিলাশবহুল বাড়ী,টঙ্গীস্থ জীনুর মার্কেটে ২টি ১০ তালা বিল্ডিং, তেজগাঁও হুন্ডা গলিতে ২টি ফ্লাট, ১২২ মনিপুরিপাড়ায় ১টি ফ্লাট, উওরা ১৬ নং সেক্টরে ৫ কাঠা প্লট , এশিয়ান টাউনে ২টি প্লট ,পাগাড়ে ১ বিঘার প্লট , পাগাড়ে ১৫ কাঠার উপর বাড়ী, শেরপুর বার মারিতে আড়াই বিঘা প্লট ,তুমিলিয়ায় ২০ বিঘা প্লট , বাটারা ৪ নং সেক্টরে ২টি প্লট , ২য় স্ত্রী লতার নামে উওরার ৯ নং সেক্টরে ২টি প্লট , মাউসাইদে ২ বিঘা প্লট,উত্তরার দক্ষিণখানে ৫০ বিঘার প্লট এবং ভাদুনে ১টি প্লট ।নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামে ব্যাংকে কোটি কোটি টাকার এফডিআর। উক্ত সম্পদ তার জ্ঞাত আয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে দি মেট্রোপলিটন খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লি:এ লুটপাট করেই তিনি সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। পাশাপাশি আগষ্টিনের দুই ছেলে, ভাই সেবাষ্টিন সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও সমবায়ের সম্পদ লুটপাট করে প্রচুর অর্থ বিত্তের মালিক।এছাড়া তার বিরুদ্ধে বাড়ি কেনার সুবাদে মানি লন্ডারিং প্রক্রিয়ায় আমেরিকায় অর্থ পাচারের অভিযোগ উঠেছে। দি মেট্রোপলিটন খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লি:এ লুটপাট করেই ক্ষান্ত হননি। এখন লুটপাটের নিশানা সমবায়ের বাতিঘর খ্যাত দি কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লীগ অব বাংলাদেশ(কালব)। কালবেও আগষ্টিন পিউরিফিকেশন অবৈধভাবে চেয়ারম্যানের পদ দখল করে রেখেছেন।
সেক্রেটারী ইমানুয়েল বাপ্পি মন্ডল,পরিচালক অর্থ ও প্রশাসন বাদল বি সিমস্যাং,পরিচালক ডেভিড প্রবীন রোজারিও,পরিচালক কল্পনা মারিয়া ফলিয়া,সিনিয়র ম্যানেজার রতন আর.পেরেরাও লুটপাটে পিছিয়ে নেই।তাদের দৃশ্যত: কোন চাকরি বা ব্যবসা না থাকলেও ঢাকায় সকলের রয়েছে একাধিক প্লট ও ফ্লাট। রতন আর.পেরেরার ছেলে অষ্ট্রেলিয়ায় লেখাপড়া করে।কিছুদিন পর পর আমেরিকা,দুবাই,থাইল্যান্ড সহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন। চিকিৎসা করান থাইল্যান্ডে ও সিংগাপুরে।
সমবায় অধিদপ্তরের ২০২০-২১ অর্থবছরের জোড়াতালির অডিটেও অনেক অনিয়ম দুর্নীতির চিত্র ফুটে উঠেছে। মামলার পিছনে অতিরিক্ত ব্যয়,বিলের ভাউচার যথাযথভাবে সংরক্ষণ না করা,একাউন্ট পেয়ি চেকে লেনদেন না করে নগদ অর্থ প্রদান,অতিরিক্ত নগদ অর্থ হাতে জমা রাখা,সরাসরি জমি না কিনে পাওয়ার অব এটর্নীর মাধ্যমে বেশি দামে জমি কেনা,উন্নয়ন কাজে দরপত্র ছাড়া ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম,বারবার বাজার দরের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ভাবে জমির উর্ধ্ব মুল্যায়ন সহ নানা অনিয়মের সমালোচনা করা হয়েছে অডিট রিপোর্টে।
জমি সরাসরি ক্রয় না করে তার স্ত্রী,পুত্র,ভাই ও আত্মীয় স্বজনের নামে পাওয়ার অব এটর্নী নিয়ে আবার বেশি দামে সমিতির কাছে বিক্রি করেন। প্লট ফ্লাট বিক্রির ক্ষেত্রেও একই প্রক্রিয়া অনুসরন করেন। এমসিসিএইচএসএল’র সকল ঠিকাদারি কাজ নামে বেনামে তার পুত্রদ্বয়,স্ত্রী,ভাই সহ পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠজনরাই করে। তার পরিবারের সদস্যদের ব্যবসা বলতে এমসিসিএইচএসএল’র ঠিকাদারি। সমবায় আইন,বিধি,পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস ও সমিতির উপ-আইন অনুযায়ী চেয়ারম্যানের পরিবারের সদস্যরা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ঠিকাদারি কাজে অংশগ্রহন করতে পারেন না।
এমসিসিএইচএসএল’র সচেতন সদস্যসের মতে সমবায় অধিদপ্তরের পঞ্চপান্ডব সহ কতিপয় অসৎ কর্মকর্তাদের কারনেই তারা দুর্নীতি করতে পারছেন সহসাই। সমিতিতে স্বচ্ছতা,জবাবদিহিতা না থাকার জন্যে পঞ্চপান্ডব’র মত অসৎ কর্মকর্তারাই দায়ি।তাদের অনৈতিক সহযোগিতার জন্যেই আজ এমসিসিএইচএসএল দুর্নীতির আখড়ায় পরিনত হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞগণ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »