1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
ঘুষ না দিলে মিলে না কোন কাজ ?! মিরপুর বিআরটি-এ তানভীরের ঘুষ বানিজ্য - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৩০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ১০:০০ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
সুপ্রীম কোর্টে কজলিস্টে অভিনব জালিয়াতি : নেপথ্যে তাসাদ্দুক-আগষ্টিন-ডেভিড চক্র কিশোর গ্যাংয়ের মদতদাতাদের তালিকা করা হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার ভালুকায় ছেলের হাতে বাবা খুন গুলফাম বকাউলের গনজোয়ারের নেপথ্যের রহস্য ! গুলশানে স্পা অন্তরালে অপরাধ জগতের ডন বাহার ব্ল্যাকমেলই সহ মাদক বাণিজ্য নারী দিয়ে ফাঁদ তীব্র গরমের অতিষ্ঠ জনজীবনে একটি প্রশান্তিময় ও দৃষ্টি নন্দিত উদ্যোগ বিশ্বনাথে পৌর মেয়রের উপর  কাউন্সিলর রাসনা বেগমের মামলা:  মেয়রের বিরুদ্ধে ঝাড়ু– মিছিল, উত্তেজনা তিতাস গ্যাসের সিবিএ সভাপতি মরহুম কাজিম উদ্দিন প্রধানের স্মরনসভা সমবায় লুটে আগষ্টিন পিউরিফিকেশনের সম্পদের পাহাড়ের উৎস কোথায় ? গুলশানে স্পা অন্তরালে দিনে ও রাতে চলছে বাহারের ব্ল্যাকমেলই সহ মাদক বাণিজ্য 
ঘুষ না দিলে মিলে না কোন কাজ ?! মিরপুর বিআরটি-এ তানভীরের ঘুষ বানিজ্য

ঘুষ না দিলে মিলে না কোন কাজ ?! মিরপুর বিআরটি-এ তানভীরের ঘুষ বানিজ্য

সুমন খান :

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি বিআরটিএ মিরপুর মালিকানা বদলি শাখার ১১৬ নম্বর রুমে গ্রাহকদের হয়রানির শেষ নেই মোবাইলের মতন ওয়েটিং রেখে একের পর এক কাজ করেন । এই সেকশনে গ্রাহকরা সরাসরি তাদের গাড়ীর কাগজ পত্র নিয়ে গেলে ওই সেকশনের অফিস সহকারী। সরকারি অফিস চারটা পর্যন্ত থাকা সত্ত্বেও বাড়তি তারা কাজ করে রাত দশটা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এমন চিত্র গণমাধ্যমের হাতে পৌঁছালো, মো.তানভীর তার নিজস্ব বাহীনি দিয়ে কাগজপত্র ঠিক করে দেওয়ার কথা বলে গ্রাহকদের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। তার বাহীনির সদস্যরা হলো, জসিম, সুমন, গিয়াস‌ ,কবির নতুন নতুন দালালের অনাগোনা, সরকারি অফিস বন্ধ থাকার পরেও তারা গার্মেন্টস কোয়ালিটির মতন ওভারটাইম করে টাকার বিনিময়ে । এই সুযোগে দালাল চক্রটি গ্রাহকদের ফাইল নিয়ে দেখে এবং তাদেরকে বলে আপনার ফাইলে এই সমস্যা ওই সমস্যা বলে গ্রাহকদের ভয়ভীতি লাগিয়ে দেয়। শুধু তাই নয় সন্ধ্যা হলেই বাতি অফ করে অন্ধকারে তাদের লেনদেন চলে ।গ্রাহকদের অভিযোগে জানা গেছে, বিক্রেতা ও ক্রেতা অফিসে হাজির থাকা সত্তে
ও তারা বলে মটোরযান পরিদর্শক অরুন সরকার ১১১ নাম্বার রুমে যান, ফাইল মার্ক করে নিয়ে আসুন। গ্রাহক ১১১ নাম্বার রুমে গেলে অরুন সরকার আবার রেফার করে সহকারী পরিচালক মো. শেখ রাজিবুল ইসলাম কাছ থেকে ফাইলে মার্ক করে নিয়ে আসেন। তখন গ্রাহকরা উপরে বড় কর্তার কাছে রুমে ফাইল নিয়ে গেলে তিনি বলেন, হু ইজ মার্ক। পরে গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের ইংলিশে কথা বার্তা বলে গ্রাহকের সাথে।
পরে আবার তিনি গ্রাহকদের বলে যে রুম থেকে এসেছেন সেই রুমে যান।গ্রাহক আবার পুনরায় ১১৬ নাম্বার রুমেই ফিরে যায়। এই সুযোগে তানভীরের দালাল চক্রের সদস্য দিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতি ফাইলে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকে , কথায় আছে না কেউ দেখায় চোরের ভয় আর কেউ দেখে ডাকাতের ভয়? সে এমন একটি সূত্র ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে তানভীরের ব্যবহার করছে । এমন কি সরে -জমিনে দেখা যায়, তানভীরের পালিত লোকজন মাক্স মুখে দিয়ে অফিসার সেজে ভিডিও কলে বিক্রিতা হাজিরা নেয়। এই একটি সেকশন থেকে তানভীরেরর মাধ্যমে মটোরযান পরিদর্শক অরুন সরকার ও সহকারী পরিচালক মো.শফিকুল আলম সরকার প্রতিদিন লাখ টাকা নিচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। জনগণের স্বার্থে সরকারের দৃষ্টি আর্কশনের জন্য গনমাধ্যমে তথ্য চিত্র ভিক্তিতে সংবাদটি প্রকাশ করা হলো ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »