আজিমপুরে বাসায় ডাকাতি শেষে তুলে নিয়ে যাওয়া শিশু উদ্ধার

স্টাফ রিপোর্টার:

রাজধানীর আজিমপুরের বাসায় ডাকাতি শেষে তুলে নিয়ে যাওয়া ছয় মাসের শিশুটিকে উদ্ধার করেছে র‌্যাব। এ ঘটনায় জড়িত একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রাজধানীর আজিমপুরের বাসায় ডাকাতি শেষে তুলে নিয়ে যাওয়া ছয় মাসের শিশুটিকে উদ্ধার করেছে র‌্যাব। এ ঘটনায় জড়িত একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

র‌্যাব জানায়, অপহরণের ঘটনায় জড়িত দুর্বৃত্তকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে আজিমপুরের লালবাগ টাওয়ারের পাশের একটি বাসায় ডাকাতির ঘটনা ঘটে। টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুটের পর ছয় মাসের এক একটি দুধের শিশুকেও নিয়ে যায় ডাকাতচক্র।

জানা গেছে, ওই শিশুটির মা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাকরি করেন। তিনি স্বামী-সন্তান নিয়ে ওই কোয়ার্টারে থাকেন।

গত বৃহস্পতিবার এক নারী সাবলেট হিসেবে ওই বাসায় উঠেছিলেন বলে জানিয়েছেন লালবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাশৈনু। তিনি বলেন, পরিচিত হিসেবে কোনো ডকুমেন্টস না রেখেই মেয়েটিকে ওঠানো হয়। সেই মেয়েটি আমাদের প্রধান সাসপেক্ট। কিন্তু তার নাম-ঠিকানা বা কোথায় কাজ করত কিছুই বলতে পারছেন না গৃহকর্ত্রী।

ঘটনার সময় ওই নারী বাসায় ছিলেন জানিয়ে ওসি বলেন, জড়িত অন্যরা এলে সাবলেটে ওঠা মেয়েটি দরজা খুলে দেয়। তারপর তারা গৃহকর্ত্রীকে বেঁধে অন্যান্য জিনিসপত্রের সঙ্গে বাচ্চাটিকে নিয়ে চলে যায়।

এদিকে ওই ঘটনার ফুটফুটে শিশুটির ছবিসহ একটি পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে ফেসবুকে। শিশুটির মায়ের এক সহকর্মী ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন আজিমপুর মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টার, লালবাগ টাওয়ারের পাশের গলি থেকে আমার অফিস কলিগ ফারজানার বাসায় ডাকাতি হয়েছে। ডাকাত (একজন মহিলা আর দুজন পুরুষ) জিনিসপত্র ও একমাত্র বাচ্চা নিয়ে গেছে।

ঘটনার পরপরই জড়িতদের গ্রেপ্তারে মাঠে নামে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

শনিবার সকালে র‌্যাবের প্রেস উইং থেকে পাঠানো বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

র‌্যাব জানায় অপহরণের ঘটনায় জড়িত দুর্বৃত্তকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  আজিমপুরের লালবাগ টাওয়ারের পাশের একটি বাসায় ডাকাতির ঘটনা ঘটে। টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুটের পর ছয় মাসের এক একটি দুধের শিশুকেও নিয়ে যায় ডাকাতচক্র। জানা গেছে, ওই শিশুটির মা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাকরি করেন। তিনি স্বামী-সন্তান নিয়ে ওই কোয়ার্টারে থাকেন।

গত বৃহস্পতিবার এক নারী সাবলেট হিসেবে ওই বাসায় উঠেছিলেন বলে জানিয়েছেন লালবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাশৈনু। তিনি বলেন পরিচিত হিসেবে কোনো ডকুমেন্টস না রেখেই মেয়েটিকে ওঠানো হয়। সেই মেয়েটি আমাদের প্রধান সাসপেক্ট। কিন্তু তার নাম-ঠিকানা বা কোথায় কাজ করত কিছুই বলতে পারছেন না গৃহকর্ত্রী।

ঘটনার সময় ওই নারী বাসায় ছিলেন জানিয়ে ওসি বলেন জড়িত অন্যরা এলে সাবলেটে ওঠা মেয়েটি দরজা খুলে দেয়। তারপর তারা গৃহকর্ত্রীকে বেঁধে অন্যান্য জিনিসপত্রের সঙ্গে বাচ্চাটিকে নিয়ে চলে যায়।

এদিকে ওই ঘটনার ফুটফুটে শিশুটির ছবিসহ একটি পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে ফেসবুকে। শিশুটির মায়ের এক সহকর্মী ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন  আজিমপুর মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টার, লালবাগ টাওয়ারের পাশের গলি থেকে আমার অফিস কলিগ ফারজানার বাসায় ডাকাতি হয়েছে। ডাকাত (একজন মহিলা আর দুজন পুরুষ) জিনিসপত্র ও একমাত্র বাচ্চা নিয়ে গেছে।

ঘটনার পরপরই জড়িতদের গ্রেপ্তারে মাঠে নামে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

সবা:স:সু-১১৭/২৪

ফরিদপুরে আওয়ামীলীগ নেতার ক্ষমতার দাপটে, ১৫ বছর ঘর ছাড়া অসহায় পরিবার

 

স্টাফ রিপোর্টারঃ

ফরিদপুর জেলা সালথা থানার সোনাপুর ইউনিয়নের চাঁন্দাখোলা গ্রামের মৃত খন্দকার সুজাউদ্দিন এর পুত্র খন্দকার দেলোয়ার হোসেন এর পরিবারটি একই গ্রামের আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা আমিন খন্দকার এর ক্ষমতার দাপটে জমি জায়গা ঘর- বাড়ি ছেড়ে মানবেতর দিন যাপন করছেন ১৫ বছর যাবৎ।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আমিন খন্দকার নিজেকে সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী নেতা দাবী করে সালথা উপজেলার কয়েকটি পরিবারকে ভিটে ছাড়া করেছেন, গত ১৫ বছর আগে তার নিজ চাঁন্দাখোলা গ্রামের মৃত খন্দকার দেলোয়ার হোসেন এর অসহায় পরিবারটিকে ভিটেবাড়ি সহ মাঠের জমি নিজ ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে জোর করে দখল করে নেন।
খন্দকার দেলোয়ার হোসেন এর পরিবারের কাছে থাকা জমির দলিল পর্যাচালনা করে দেখা যায় ২০০৪ সালের জুন মাসের ৯ তারিখে সাব রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে গিয়ে তার চাচা মোঃখন্দকার আলাউদ্দিন তার ভাইপো খন্দকার দেলোয়ার হোসেন কে ৬৪১ হাল দাগে,৮৪৯ নং দাগ জমির সারে ৩৩ শতাংশ জমি দান পত্র করিয়া দেন।
খন্দকার আলাউদ্দিন ১০-৬-২০০৫ তারিখে মৃত্যু বরন করলেও তার পরিবার দাবী করেন জমিটি ৮-৮-২০০৫ তারিখে তিনি ফেরৎ নেন,
আসলে একটি ব্যক্তি মৃত্যুর দুই মাস পরে সাব রেজিস্ট্রার অফিসে গেলো কি করে? আর সাব রেজিস্ট্রার অফিসে গিয়ে দলিল এর মাধ্যমে শর্ত দেখিয়ে জমি ফেরৎ নিলেন কি ভাবে,
জমির মামলাটির ব্যাপারে মহামান্য আদালত যখন পি বিআই কে তদন্ত দিয়েছিলেন পিবিআই সঠিক তদন্তের রিপোর্ট দেলোয়ার হোসেন এর পরিবারের পক্ষে এসেছিলো, যা আমরা দেলোয়ারের পরিবারের কাছে থাকা নথি ঘেটে দেখতে পারি।
আমিন খন্দকার ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে অন্য ব্যক্তিকে আলাউদ্দিন খন্দকার সাজিয়ে সাব রেজিস্ট্রার অফিসের কিছু অসৎ ব্যক্তিদের মাধ্যমে ভুয়া দলিল তৈরি করে জমিটি দখল নিয়েছিলেন তিনি, যা সে সময়ে সালথা উপজেলায় তার এই অবিচারের কথা মুহুর্তের ভিতরে ভাইরাল হয়ে যায়।
দীর্ঘ ১৫ বছর বাড়ি ছাড়া পরিবারটি আমিন খন্দকারের রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটের কারনে আর প্রবেশ করতে পারেন নি তাদের নিজ আপন ঠিকানায়।
বর্তমানে দেলোয়ারের পরিবারটি সদস্যরা ঢাকার রায়েরবাগ কদমতলী নটখোলায় বসবাস করছেন।
বর্তমানে এই পরিবারটি নিজ গ্রামে ফিরতে চান, এবং তাদের জমি জায়গা ফেরৎ পেতে ফরিদপুর প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করেছেন,……চলবে

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম