অপ্রত্যাশিতভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট সামরিক শাসন ঘোষণা করেছিলেন কেন?

সবুজ বাংলাদেশ ডেস্ক: 

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারির কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেখানকার পার্লামেন্ট এর বিরুদ্ধে ভোট দেয়ায় সামরিক আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। তার এ ঘোষণার পর সামরিক আইন জারির প্রতিবাদ করতে যারা রাস্তায় নেমে এসেছিলেন তারা উৎসবে মেতে উঠেছেন।

এশিয়ার গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে পরিচিত এই দেশটিতে গত ৫০ বছরের মধ্যে এই প্রথম মার্শাল ল বা সামরিক আইন জারি করা হলে তাতে হতবাক হন দেশটির মানুষ।

প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল মঙ্গলবার রাতে এক টেলিভিশন ঘোষণায় ‘রাষ্ট্র বিরোধী শক্তি’ এবং উত্তর কোরিয়ার হুমকির কথা উল্লেখ করে সামরিক আইন জারির ঘোষণা দিয়েছিলেন।

তবে এর কিছুক্ষণ পরই পরিষ্কার হয়ে যায় যে- কোন বিদেশি হুমকি নয়, বরং তার নিজের রাজনৈতিক সংকটের কারণেই তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এরপর হাজার হাজার মানুষ এর প্রতিবাদে পার্লামেন্টের সামনে সমবেত হয়। অন্যদিকে বিরোধী আইন প্রণেতারা দ্রুত পার্লামেন্টে যান জরুরি ভোটের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্ত বাতিলের জন্য চাপ দেয়ার জন্য।

ভোটে পরাজিত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর তিনি পার্লামেন্টের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন এবং সামরিক আইন জারির আদেশ প্রত্যাহার করেন।

সবা:স:জু-১৭৩/২৪

বাংলাদেশ ও ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা ট্রাম্পের, সম্পর্ক জোরদারের বার্তা

স্টাফ রিপোর্টার:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণ এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

বৃহস্পতিবার সকালে ড. ইউনূসের ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এই শুভেচ্ছা বার্তা প্রকাশ করা হয়। এতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, “আমেরিকান জনগণের পক্ষ থেকে, আমি আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। এই বিশেষ মুহূর্তে, বাংলাদেশের জনগণের জন্য গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং নিরাপত্তা বৃদ্ধি করার জন্য একটি নতুন দিশা তৈরির সুযোগ এসেছে।”

তিনি আরও বলেন, “এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর, এবং আমেরিকা বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বের পথ অব্যাহত রাখতে আগ্রহী। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে এবং দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন এগিয়ে যাবে। পাশাপাশি, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে একসাথে কাজ করার সুযোগ তৈরি হবে।”

এছাড়া, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ড. ইউনূস এবং বাংলাদেশের জনগণের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান।

এদিকে, ড. ইউনূস বর্তমানে চীন সফরে রয়েছেন, এবং তাঁর এই সফর প্রতিবেশী ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের ওপর কী প্রভাব ফেলবে, তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান