বলিউডে কতটা সফল হবেন সামান্থা?

বিনোদন ডেস্ক ॥
দক্ষিণ ভারতের সিনেমার জনপ্রিয় মুখ সামান্থা রুথ প্রভু। দক্ষিণী সিনেঅঙ্গনে ঝলক দেখানোর এবার বলিউডমুখী হয়েছেন।

ভারতে শীর্ষ পারিশ্রমিক পাওয়া নায়িকাদের তালিকার শুরুতে থাকা এই সুদর্শনী বলিউডে আয়ুষ্মান খুরানার সঙ্গে জুটি বাঁধতে চলেছেন।

ছবিটি মুক্তির পাবে আগামী বছর। শুটিং শুরু হলেও ছবিটির নাম এখনও ঠিক হয়নি।

সিনেমাটি প্রযোজনা করছেন দীনেশ ভিজান। সামান্থা এর আগে ওয়েব সিরিজ ‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান সিজন ২’ দিয়ে সিরিজে আত্মপ্রকাশ করেন।

সম্প্রতি একটি আউটলেটের প্রতিবেদনে জানা যায়, সামান্থা বলিউডে আয়ুষ্মান খুরানার বিপরীতে একটি আকর্ষণীয় প্রকল্পে অভিনয় করবেন। এতে সাসপেন্সের পাশাপাশি হাস্যরসও রয়েছে।

বলিউডে সামান্থা কতটা সফল হবেন সেটি দেখার অপেক্ষায় দর্শক। তবে তার ভক্তদের আশা, সামান্থার তার অভিনয়শৈলী দিয়ে সবার মন জয় করে নেবেন।

 

জুস খেয়ে গেছেন শিক্ষার্থীরা, শুকিয়ে গেছেন ‘কাদের ভাই’

স্টাফ রিপোর্টার: 

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) পার্শ্ববর্তী ইসলামনগর এলাকাটি ‘হল রোড’ নামে পরিচিত। সেখানে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করছেন কিছু চা ও জুসের দোকানি। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে অনেক জনপ্রিয় ‘কাদের জুস কর্নার’ নামের দোকানটি। দোকানের মালিক আব্দুল কাদের খান শিক্ষার্থীদের কাছে ‘কাদের ভাই’ নামে বহুল পরিচিত। কিন্তু শিক্ষার্থীদের বাকি খাইয়ে এখন নিঃস্ব তিনি। প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের কাছে তাঁর পাওনা প্রায় ২ লাখ টাকা।

কাদের খান (৩০) জানান, শিক্ষার্থীদের বাকি খাওয়ার কারণে দোকান চালানো আর সম্ভব হচ্ছে না। শিক্ষার্থীদের কাছে প্রায় ২ লাখ টাকা বাকি পড়ে গেছে। তাঁদের মধ্যে অনেকে ক্যাম্পাসে আছেন আবার অনেকে পড়ালেখা শেষ করে খুলনা ছেড়ে চলে গেছেন।

২০১৯ সালে আব্দুল কাদের খুবির পার্শ্ববর্তী হল রোডে ব্যবসা শুরু করেন। তাঁর দোকান স্থানীয় ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক এবং পথচারীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। তবে ক্রমাগত বাকি পড়তে পড়তে আর্থিক সংকটে পড়ে দোকানটি চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন এই যুবক। গত সোমবার রাতে তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টে শিক্ষার্থীদের কাছে জানিয়ে লিখেছেন, ‘আপনাদের যাদের কাছে আমি টাকা পাব, দয়া করে আপনারা টাকাগুলো দিয়ে দেন। আমি খুব অর্থসংকটে দিন কাটাচ্ছি।’

কাদের জানান, তাঁর পুরো পরিবার এই দোকানের আয়ের ওপর নির্ভরশীল। কাজের সূত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই ভাড়া থাকেন তিনি। নিয়মিত খরচ তো রয়েছেই, পাশাপাশি বউ, বাচ্চাসহ তিনজনের সংসার। দৈনন্দিন খরচ জোগাতেই কষ্ট হয়ে যাচ্ছে তাঁর।

এদিকে গতকাল রাতে এ খবর ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা যায়।

পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী রাকিব হাসান বলেন, ‘আমাদের হল রোডের কাদের ভাইয়ের আকুতিটা দেখে অনেক খারাপ লেগেছে। এই মানুষগুলা আমাদেরই একেকটা অংশ, আজকে আমাদের জন্যই তাঁরা অসহায় হয়ে গেছেন। তিনি যাঁদের কাছে বাকি টাকা পাবেন, তাঁদের উচিত কাদের ভাইকে তাঁর পাওনা টাকা ফিরিয়ে দেওয়া।’

সবা:স:জু- ৪৯১/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম