শহরজুড়ে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার বিশৃঙ্খলা

স্টাফ রিপোর্টার॥

রাজধানীসহ সারা দেশের সব সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশার দৌরাত্ম্য। কোনো রিকশায় মোটর সংযোজন করা, কোনোটি স্টিল বডি রিকশা, আর অন্যটি অটোরিকশার আদলে ইজি বাইক। দেশের পথঘাট সয়লাব এসব অনুমোদনহীন রিকশায়। রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরে এসব রিকশা চলাচলে কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকলেও দেদার চলছে বিভিন্ন সড়কে। দ্রুতগতির এসব হালকা বাহনে ঘটছে নানা দুর্ঘটনা, ঘটছে প্রাণহানির মতো ঘটনাও। সঙ্গে বিদ্যুৎ অপচয় তো আছেই। সরকারের পক্ষ থেকে এসব বন্ধ করা হলেও চালকদের প্রতিবাদ—আন্দোলনের মুখে এসব বন্ধ করাও সম্ভব হয়নি। রাজধানীতে এমনিতেই সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত যানজট লেগেই থাকে। ছোট—বড় গাড়ির যত্রতত্র পার্কিং ও প্রধান সড়কের দুই পাশে ভ্রাম্যমাণ দোকান, ফুটপাথে দোকান, মোড়ে মোড়ে সিএনজি ও অটোরিকশার অস্থায়ী স্ট্যান্ডের কারণে শহরটিতে যানজট স্থায়ী রূপ নিয়েছে। দিনের অধিকাংশ সময় যানজটের কারণে থমকে যায় স্বাভাবিক জীবন। নগরবাসী জানায়, ট্রাফিক পুলিশ ডিউটি করলেও সেটি পরিকল্পিত নয়। ব্যস্ততম সময়ে শহরে যানজটের চিত্র দেখলে বোঝাই যায় না সড়কে আসলে ট্রাফিক পুলিশ কোন ডিউটি করছেন। যানজটের চাপে তারাও দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকেন। অন্যদিকে, ট্রাফিক পুলিশ বলছে, তারা সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ট্রাফিকের জনবল কম হওয়ায় ব্যস্ততম শহরে মাঝে—মধ্যে একটু যানজট লেগে যায়। তবে যানজটের মূল কারণ সড়কের উল্টো পথ দিয়ে আসা। বারবার জরিমানা মামলা এবং সবাইকে বলার পরও উল্টো পথে গাড়ি ঢ়ুকিয়ে দেয় সেই গাড়ি পিছনে ফেরানো সম্ভব হয় না ফলে যানজট পুরো শহরে ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া শহরে অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশার দাপট দিনদিন বাড়তে থাকলেও কেউ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। যার কারণেই এই যানজট। জানা যায়, লাখ লাখ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে রাজধানী জুড়ে। এসব রিকশার দৌরাত্ম্যে সড়কে তৈরি হচ্ছে বিশৃঙ্খলা। এত সংখ্যক রিকশা নিয়ন্ত্রণ করতেও হিমশিম খাচ্ছে ট্রাফিক বিভাগ। সংশ্লিষ্টদের মতে, ঢাকায় এখন যত্রতত্র তৈরি হচ্ছে এ রিকশা। যার কোনো পরিসংখ্যান সরকারি—বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের হাতে নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশি আয়ের আশায় এখন অল্প টাকায় রিকশা বানিয়ে অনেকেই সড়কে নেমে পড়ছেন। প্রতিদিন শত শত রিকশা তৈরি হচ্ছে শহরের বিভিন্ন ছোট—বড় কারখানায়। যা ঢাকার সড়কের শৃঙ্খলা নষ্ট করছে। সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ঢাকায় অন্তত ১২ লাখ প্যাডেল রিকশা রয়েছে। আর অবৈধ অটোরিকশা রয়েছে ৬ থেকে ৭ লাখের মতো। এদিকে মেট্রোরেলের স্টেশনগুলোকে ঘিরে গড়ে উঠেছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার আখড়া। যত্রতত্র পার্কিং করে রাখা হচ্ছে তিন চাকার এই অবৈধ বাহনগুলো। স্টেশনের কাছে জটলা করে থাকায় মেট্রোরেলের স্টেশন ঘিরে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট ও বিশৃঙ্খলা। এসব বাহনের কারণে স্টেশনের ঠিক সিঁড়ির প্রবেশ মুখেই জটলা বেঁধে অবস্থান নেয় চালকরা। এতে ভারী যানবাহন চলাচলে বাধা পেয়ে সৃষ্টি হয় যানজটের। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একই সড়কে ভিন্ন ভিন্ন গতির গাড়ি চললে দুর্ঘটনা ঘটবেই। অটোরিকশা, ইজিবাইকে ন্যূনতম নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই। ফলে ট্রাক, বাসের সঙ্গে ধাক্কা লাগলে চূর্ণ—বিচূর্ণ হয়ে যাচ্ছে। রাজধানীতে এসব রিকশার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে ৫ই আগস্টের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ট্রাফিক ব্যবস্থা কিছুটা ঢিলে হয়ে গেলে সুযোগ পায় এসব অবৈধ যানগুলো। যার দাপটে কাবু হয়ে আছে সড়কের অন্যান্য যান। নিরাপদ হওয়ার পরও যাত্রী কমে গেছে প্যাডেলচালিত রিকশাগুলোতে। অন্যান্য যানবাহনের চালকরাও বেশ ভোগান্তি পোহাচ্ছেন এসব ঝুঁকিপূর্ণ রিকশার জন্য। এদিকে, প্যাডেলচালিত রিকশাচালকরা বলছেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা তুলে দেয়া দরকার। রাস্তায় এগুলোর জন্য দুর্ঘটনা বাড়ছে। জোরে এসে প্যাডেলচালিত গাড়িগুলোর সঙ্গে লাগিয়ে দেয়। কিছু বলতে গেলে ঝগড়া বেঁধে যায়। আর তাদের জন্য এখন প্যাডেলের রিকশার যাত্রীও নেই। এদের কোনো কাগজপত্র নেই, লাইসেন্স নেই, প্রশিক্ষণ নেই— রাস্তায় যত জোরে পারে চালায়। অথচ এত জোরে চালানোর ব্রেক নাই তাদের। এ বিষয়ে যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. মো. হাদিউজ্জামান বলেন, ঢাকার মূল সড়কগুলোতে ব্যাটারিচালিত রিকশাগুলো চরম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। কারণ রিকশাচালকদের সড়ক সম্পর্কে জ্ঞান নেই। সড়কের কোনো নিয়মকানুন তারা জানেন না। অনেকেই রাতারাতি চালক বনে গেছেন। এখন এসব ছোট, খুচরা যানবাহন যানজটের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ছোট ছোট যানবাহনগুলো বাসেরও সক্ষমতা নষ্ট করছে। একই সড়কে বাসও চলছে, ব্যাটারিচালিত রিকশাও চলছে। ফলে একজন একজনের সক্ষমতা খেয়ে ফেলেছে। এ যানবাহনগুলো সড়কে অতিরিক্ত চাপ, যানজটও তৈরি করছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাটারিচাধিলত রিকশার কারণে পথচারীরা নিরাপদভাবে রাস্তা পারাপার হতে পারে না। ব্যাটারিচালিত রিকশার কারণে যানজট কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার কারণে নিয়মিতভাবেই ছোট—বড় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। রাজধানী ঢাকার রাস্তাগুলোর প্রায় সবটুকু অংশ অটোরিকশার দখলে। সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করা, সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, যানজট নিরসন করা ও নিরাপদে পথচারী পারাপারের জন্য আইনি পদক্ষেপের মাধ্যমে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাগুলোতে অভিযান চালিয়ে ব্যাটারির ব্যবহার বন্ধ করা উচিত বলে মনে করছেন সড়ক সংশ্লিষ্টরা।

পঞ্চগড়-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী: আব্দুল মালেক চিশতি

এনামুল,পঞ্চগড়,প্রতিনিধি:

পঞ্চগড়-২ (দেবীগঞ্জ-বোদা) আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের প্রচার প্রচারণা করছেন আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন প্রত্যাশী ও তিন বারের নির্বাচিত উপজেলা পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল মালেক চিশতি।

নির্বাচনকে সামনে রেখে তার নির্বাচনী আসন পঞ্চগড়-২ (দেবীগঞ্জ-বোদা) এর বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রাম-গঞ্জে, হাট-বাজার, অফিস এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে উপস্থিত হয়ে বর্তমান সরকারের উন্নয়নমূলক প্রচার প্রচারণা করছেন তিনি। ভোটারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করে আব্দুল মালেক চিশতি বলেন,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিগত ১৪ বছরে দেশে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। দেশকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গেছেন। দরিদ্রতা দূর করতে নানামুখী প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন। বিগত কোনো সরকার এ ধরনের উন্নয়নমূলক কাজ করতে পারেনি। দেশের এমন কোনো সেক্টর নেই,যেখানে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। বিশেষ করে, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল নির্মাণ, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, জেলে ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, উপবৃত্তি প্রদান,কমিউনিটি ক্লিনিকসহ দেশের সকল জেলার একাধিক দৃষ্টিনন্দন আধুনিক মডেল মসজিদ প্রধানমন্ত্রীর পক্ষেই করা সম্ভব হয়েছে। অসংখ্য উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

জনসূত্রে জানা যায় মহান জাতীয় সংসদ নির্বাচন আসলে দেবীগঞ্জ উপজেলা সর্বস্তরের মানুষের আলোচনার ঝড় কিংবা ফেসবুকে ইতিমধ্যে ব্যাপক সাড়া দিয়েছে। স্বপ্ন পূরণের আশায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন প্রার্থী দেবীগঞ্জ উপজেলায়। কিন্তু দুঃখের বিষয় স্বাধীনতার পরবর্তী দেবীগঞ্জ উপজেলায় এখনো পর্যন্ত জাতীয় সংসদে মনোনয়ন না পাওয়ায় হতাশায় আছেন দেবীগঞ্জ উপজেলা বাসি। প্রতিবারের মত এবারও আশায় আছেন দেবীগঞ্জ উপজেলা সর্বস্তরের জনগণ। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেবীগঞ্জ উপজেলা থেকে প্রার্থী করার দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।

জীবন বৃত্তান্ত: মোঃ আব্দুল মালেক চিশতি পিতা: মৃত: জবান উদ্দিন মাতা: মৃত: আমিছা বেগম, জন্ম: ১/১০/১৯৫৭ খ্রি: শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (বিএ পাস) রাজনৈতিক জীবন বৃত্তান্ত ১৯৬৮ সালে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়া কালীন সময়ে দেবীগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সদস্য হই। জাতির পিতার খুনিদের ফাঁসির রায় ঘোষণা হলে আমি পূর্ব প্রতিজ্ঞা মতে প্রায় ৫০০ জন ফকিরকে নিজ বাসভবনে একবেলা খাওয়ার ব্যবস্থা করি এবং বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদের রুহের মাগফেরাতের জন্য দোয়া করি। ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানের সময় ভূমিকা রাখি যা পঞ্চগড় জেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বইয়ে ৩ জায়গায় আমার নাম উল্লেখ আছে। ১৯৭৩ সালে দেবীগঞ্জ এন এন হাইস্কুলের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে মুজিববাদী ছাত্রলীগের গোটা প্যালেন সহ ভি.পি হিসেবে ও সালাউদ্দিন ইউসুফ জিএস পদ সহ জয়যুক্ত হই। পরবর্তীতে ১৯৭৪ সালে থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু সহ পরিবারের নিহত হওয়ার পরে ছাত্রলীগ থানা শাখার সভাপতি নির্বাচিত হই। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু সহ পরিবারের নিহত হওয়ার পরে আমাকে ধরতে না পারায় ব্যর্থ হয়ে আমার পরিবারের উপর নির্যাতন করে তৎকালীন থানা পুলিশ। ড: নাজমুল হক রচিত পঞ্চগড় জেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বইটিতে অসহযোগ আন্দোলন সহ সকল কর্মকান্ডে আমার স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কথা উল্লেখ্য আছে। স্বৈরাচার জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর আমাকে ৩ বার জেল হাজতে পাঠিয়ে নির্যাতন করা হয়। এরশাদ স্বৈর:শাসনের বিরুদ্ধে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আন্দোলন ও সংগ্রাম করায় MLR মামলা সহ দুইবার জেল হাজতে করা বরণ করি। ১৯৭৬ সালে তৎকালীন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা বর্তমান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদের সারাদেশে নিপীড়িত কর্মীদের খোঁজখবর নিতে গিয়ে দেবীগঞ্জে এসে তিনি আমাকে খুঁজে বের করেন আমি সহ কর্মীদের খোঁজখবর নেন এবং দলের প্রতি আস্থাশীল থাকার পরামর্শ দেন। ১৯৮০ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কবর জিয়ারতের উদ্দেশ্যে দেবীগঞ্জ থেকে টুঙ্গিপাড়া যাত্রা করি এবং টুঙ্গিপাড়ার বন্নী ইউনিয়নের তৎকালীন চেয়ারম্যান এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ফায়েক আলী সহ কবর জিয়ারত করি। ১৯৯০ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে দেবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হই এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে দলকে সুসংগঠিত করি। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী কর্ণেল “ফ্রিডম পার্টি” গঠন করে প্রচারণার উদ্দেশ্যে দেবীগঞ্জ বাজারে বক্তৃতা দেওয়ার সময় গর্ব করে বলে যে, “আমি শেখ মুজিবকে ও তার পরিবারকে হত্যা করেছি” একথা শুনে আমি সহ কয়েকজনের রক্ত টগবগিয়ে উঠে এবং খুনি কর্ণেল রশিদের অস্ত্রকে তোয়াক্কা না করে আমার নেতৃত্বে শ্লোগান দিতে থাকি এবং তাকে দেবীগঞ্জ থেকে বিতারিত করি। ২০০৯ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে ৩৩ হাজার বেশি ভোটে জয়লাভ করে দেবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করি। ২০১৯ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জয়লাভ করে ৩য় বারের মত বর্তমানে দেবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করিতেছি। কখনো অন্য কোন দল করি নাই বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন সক্রীয় ০১ নম্বর সদস্য হিসেবে কাজ করিতেছি। আমার সহধর্মিনী মোছাঃ রওশন আরা বেগম দীর্ঘ ৩০ বছরের অধিক দেবীগঞ্জ উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।

আমাকে আগামী দ্বাদশ মহান জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পঞ্চগড়-২ (দেবীগঞ্জ-বোদা) নির্বাচনী এলাকায় মনোনয়ন প্রদান করলে সর্বসাধারণ মানুষের ভরসায় ইনশাআল্লাহ আমি অবশ্যই নৌকা মার্কা বিজয় ছিনিয়ে এনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আসনটি উপহার দিতে পারবো বলে বিশ্বাস করি।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের বিদেশ যেতে না পারায় মাইক ভাড়া করে এলাকাবাসিকে গালিগালাজ করলেন কিশোরগঞ্জের যুবক জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান বিমানবন্দর অগ্নিকান্ডে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম কুমিল্লায় গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, পালিয়েছেন স্বামী ও তাঁর পরিবারের লোকজন ঢাকা এলজিইডিতে দুর্নীতির একচ্ছত্র অধিপতি বাচ্চু মিয়া বিমান বন্দরের সামনে এখোনো উৎসুক জনতার ভীড় নেভেনি আগুন বাড়িভাড়া ৫০০ টাকা বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন জারি শিক্ষকদের