ভোগান্তিতে ৫৯ নং ওয়ার্ডবাসী নেই প্রতিকারের ব্যবস্থা

জাকির মাঝীঃ

রাজধানীর কদমতলীর ৫৯ নং ওয়ার্ড পশ্চিম মোহাম্মদ বাগ এলাকায় হ্যানোলাক্স সংলগ্ন মেইন রাস্তায় দীর্ঘ দিন ধরে ময়লা ফেলার কারনে রাস্তাটি যেমন ক্ষতি হচ্ছে তেমনি এলাকায় দুর্গন্ধ ও ডেঙ্গু মশার বিস্তার হচ্ছে। ময়লার বাগারটির পাশে একটি মসজিদ ও মাদ্রাসা অাছে। পশ্চিম মোহাম্মাদ এলাকাবাসী বলেন এই ময়লার বাগারটি কারনে মসজিদে মুসল্লীরা ও স্কুল কলেজ ছাত্র ছাত্রীরা এবং সাধারন মানুষ এই ময়লা পানি পারিয়ে প্রতি নিয়ত যাতায়াত করে। একদিকে দুর্গন্ধ অারএকদিকে ময়লা পানিতে যাতায়াত করার কারনে বিভিন্ন রকম রোগজীবাণু ছড়াচ্ছে।স্হানীয় কাউন্সিলরের কাছে জানতে চাইলে তিন বলেন একটি জায়গা নির্ধারণ করা হয়েছে এখান থেকে ময়লার বাগারটি সরিয়ে নেওয়া হবে তার জন্য সময় লাগবে এবং এ পযন্ত অনেক বার সময় নিয়ে ও ময়লার বাগার টি না সরিয়ে বরং সম্পুর্ন রাস্তাটিতে ময়লা ফেলানো হচ্ছে। ডি এস সি সির বর্জবিভাগে কর্মকর্তার কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন অনিক ট্রডাস নামে একটি প্রতিষ্ঠান এই ময়লার টেন্ডার পায় জানতে পারি এই প্রতিষ্ঠানটি ৫৯ ওয়ার্ড কাউন্সিলর অাকাশ কুমারের।এদিকে পুর্ব কদম তলী মোহাম্মদ বাগ চৌরাস্তা থেকে মরাজনগর রায়েরবাগ এলাকায় য়াতাযাতের জন্য একটি সংযোগ কালবার্ড ব্রীজ অাছে ব্রজীটির নির্মানকাল ছিলো বিশবছর অাগে, কিন্তু এলাকার রাস্তা উঁচু করে অারসিসি করার কারনে ব্রীজটি নিচুহয়ে যায় একটু বৃষ্টি হলে খালের ময়লাপানি ব্রজী উপনেদিয়ে প্রবাহীত হয়। এলাকাবাসী বারবার ব্রিজ পুর্ন নির্মানের কথা স্হানীয় কাউন্সিলর কে বল্লে  তিনি বলেন একাজটি সেনাবাহিনীর হাতে এটা ডি এস সিসির কোন কাজ না। এই নিচু ব্রিজটির উপরদিয়ে এখন খালের ময়লা পানি প্রবাহীত হয়।একপার থেকে অন্য পারে কোনধরনের যানবাহন চলাচল করতে পারে না।ব্রিজটির উপর দিয়ে দুটি বাঁশের সাকু দেওয়া হয়েছে শুধু মানুষ যাতায়াতের জন্য। বাশের সাকু গুলো দিয়ে প্রতিনিয়ত শতশত মানুষ যাতায়াত করে এতে এলাকা বকসী অনেক দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। ব্রজিটি অতি জরুরী ভাবে পুনর্নির্মাণ না হলে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ বেড়েযাবে। বিষয় টি সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

পল্লবীতে দুই ছেলেকে ‘গলা কেটে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার’ চেষ্টা

স্টাফ রিপোর্টার॥
ছেলেকে গলা কেটে হত্যার পর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। পরে গুরুতর আহত বাবাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ। পুলিশের ধারণা, পারিবারিক কলহের জেরে এমনটি ঘটছে।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে। নিহত দুই ছেলের মধ্যে একজন রুহান। তার বয়স সাত বছর। অন্যজন তিন বছর বয়সী মোছা। আর বাবার নাম মো.আহাদ (৪০)। তিনি পল্লবীর বেপারীপাড়া মার্কেট এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন। দারোয়ানের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। তার স্ত্রী গৃহকর্মীর কাজ করেন। রাজধানী পল্লবী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাজেদুল এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন তিনি বলেন, আজ সকালে আমাদের কাছে সংবাদ আসে পল্লবীর বাইগারটেকে এক বাসায় দুই ছেলেকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে এবং ছেলের বাবা নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। পরে আমরা ওই বাবাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠাই।
তিনি আরও বলেন, আমাদের প্রাথমিক ধারণা, আহাদ তার সাত বছর ও তিন বছরের দুই ছেলে সন্তানকে ধারালো ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে। তাদের হত্যা করার পর সে নিজে তার গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। ঘটনাস্থলে পুলিশ আছে এবং আমরা এ বিষয়ে তদন্ত করছি। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের চিকিৎসক শেখ আব্দুল্লাহ মামুন বলেন, আহাদের শ্বাসনালী কেটে গেছে। অবস্থা আশঙ্কাজনক। এখন তার অপারেশন চলছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম