১৩ রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে উপদেষ্টা

১৩ রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে উপদেষ্টা

ডেস্ক রিপোর্ট:

দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে চার দলের সঙ্গে মঙ্গলবার বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এরপর আজ আরও ১৩টি দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা। বুধবার (২৩ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় বিকেল ৩টা থেকে এ বৈঠক শুরু হয়েছে।

প্রেস উইং সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, গণসংহতি আন্দোলন, এবি পার্টি, নাগরিক ঐক্য, গণঅধিকার পরিষদ, এলডিপি, খেলাফত মজলিস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, ১২ দলীয় জোট, বাসদ, সিপিবি এবং গনোফোরাম।

এর আগে মঙ্গলবার(২২ জুলাই) রাতে চারটি দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। দলগুলো হলো বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এবং জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম মেম্বার অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন ও যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান এ বৈঠকে উপস্থিত হয়েছেন।

৫ কোটি টাকার সম্পদ লেনদেন ১৫৯ কোটি: দুদকের মামলা

৫ কোটি টাকার সম্পদ লেনদেন ১৫৯ কোটি: দুদকের মামলা

বিনোদন ডেস্ক:

প্রায় সাড়ে ৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ১৫৯ কোটি টাকার সন্দেহভাজন লেনদেনের অভিযোগে সাবেক এমপি ও সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) মামলাটি দায়ের করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপপরিচালক মো. আক্তারুল ইসলাম।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায় সাবেক এমপি ও সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণভাবে ৫ কোটি ৩৭ লাখ ১ হাজার ১৯০ টাকার সম্পদ অর্জন করে তা ভোগদখলে রাখেন। পাশাপাশি তিনি নিজ নামে খোলা ১৯টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৮৫ কোটি ৭২ লাখ ৬৬ হাজার ৫৯৩ টাকা জমা ও ৭৩ কোটি ৫ লাখ ৮১ হাজার ৩০৫ টাকা উত্তোলন করেন, যা মিলিয়ে ১৫৮ কোটি ৭৮ লাখ ৪৭ হাজার ৮৯৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন।

এসব অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৫ সেপ্টেম্বর টানা পাঁচবারের সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর গ্রেফতার হন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির দশম সংসদ নির্বাচনে জয়লাভের পর সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম