টানা ৩ দিন বায়ু দূষণের দ্বিতীয়স্থানে ঢাকা.

দেশের শহর বাতাসের দূষণের নগদ আজও দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ঢাকা। গতকাল রবিবার এবং এর দিন সোমবারও এ অবস্থান ছিল।

(১ মার্চ) এয়ার কোয়ালিটিক্স (এ কিউআই) স্কোর ১৯৫। এ পরিস্থিতি অস্বাস্থ্যকর। আর ১৯৭ স্কোর নিয়ে বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে চীনের উহান।

এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (এ কিউআই-বায়ুর মান চিহ্ন) ক্রেয়ার সম্পূর্ণ আছে থাইল্যান্ডের চিয়াংমাই, স্কোর ১৮৫। ঘটনাস্থলের করাচির অবস্থান, স্কোর ১৮৩। একই স্কোর নিয়ে পাল্টা পাল্টা পাল্টা ইয়াংগুন। ষষ্ঠ ক্ষমতা আছে মুম্বাই, স্কোর ১৭৯।

পৌরসভার যোগযোগ জনসভা সবচেয়ে বেশি বেশি ঢাকা দিন দুর্পূর্ণ পরিবেশের মধ্যে কাতাছে নগরবাসী। গত মোট ৯ দিন বায়ুর মান দুর্যোগপূর্ণ ছিল, গত সাত সপ্তাহের মধ্যে। এ ধারাবাহিক এখনো। এ শহরও পরিবেশ পরিবেশ ‘অস্বস্থ্য কর’। দূষিত শহর শহর প্রথম দিকে আছে ঢাকা।

সুইল্যান্ডের বায়ুর মান বৈষম্য প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান আই কিউ এয়ার দূষিত বাতাসের শহর প্রকাশ করে। প্রতিদিন বাতাসের মান নিয়ে নেওয়া এ কিউআই আই নির্দেশক একটি নির্দিষ্ট শহর কতটুকু নির্মল বা সূষিত, সে সম্পর্কে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে না, তা সম্ভব।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভাল হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল কাউন্সিলর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

একইভাবে এ কিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। বায়ুদূষণের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব পুরনো মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অনুরোধ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ ক্ষতিকর।

নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ডিসেম্বর-বছর এ চার মাস বায়ু বেশি দূষিত হয়। এর মধ্যে আবহাওয়াতে বায়ুর মান সবচেয়ে বেশি খারাপ থাকে।

গ্রেফতার হওয়া বাংলাদেশিদের বিষয়ে যৌথ তদন্তে মালয়েশিয়া-বাংলাদেশ

ডেস্ক রিপোর্ট:

মালয়েশিয়ায় গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশিদের বিষয়ে একসঙ্গে তদন্ত করবে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া। এ দুই যুবক জঙ্গি কার্যক্রমের অভিযোগে সেই দেশে গ্রেপ্তার হয়েছেন।

শুক্রবার (১২ জুলাই) মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত ৩২তম আসিয়ান আঞ্চলিক ফোরাম (এআরএফ) মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের সাইডলাইনে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাজি মোহামাদ বিন হাজি হাসানের মধ্যে হওয়া বৈঠকে দুই দেশের সমঝোতা হয়।

বৈঠকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। এসময় তিনি অভিযোগের বিষয়ে তথ্য ও অনুসন্ধান বিনিময়ের মাধ্যমে যৌথভাবে গভীর তদন্তে মালয়েশিয়ার সহযোগিতা চান।

বিপরীতে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশিদের সঙ্গে বাংলাদেশের দূতাবাস এবং কর্তৃপক্ষের সাক্ষাৎ এবং অভিযোগের বিস্তারিত তথ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

এদিকে, মালয়েশিয়া থেকে যাদেরকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে, তারা জঙ্গি নয় বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণে মালয়েশিয়া সরকার তাদেরকে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে বলে দাবি তার।

রোববার (৬ জুলাই) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রপ্তানি কার্গো ভিলেজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মালয়েশিয়ার পুলিশ যেটা দাবি করেছে, সে ব্যাপারে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে সরকারি পর্যায়ে কোনো মেসেজ পাওয়া যায়নি।

সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গি নেই। আপনাদের সহযোগিতায় জঙ্গি নির্মূল করা হয়েছে। আপনাদের ক্রেডিট সবচেয়ে বেশি। গত ১০ মাসে জঙ্গি নিয়ে কোনো তথ্য আপনারা দিতে পেরেছেন? যেহেতু জঙ্গি নাই, আপনারা তথ্য দিতে পারেননি। আগে ছিল, আপনারা তথ্য দিয়েছেন।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম