
ডেস্ক রিপোর্ট:
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মো. শহীদুল আলমকে (৬৭) পৃথক দুই ধারায় ৬ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ছয়মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। উভয় ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে বিধায় তাকে তিনবছর কারাভোগ করতে হবে।
রোববার (২০ জুলাই) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মো. জাকরিয়া হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে আসামির অপরাধলব্ধ আয় রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্তের আদেশ দেন। এছাড়াও এ মামলায় গ্রেফতার হয়ে আসামির এর আগে জেল হাজতে আটক থাকাকালীন সময় সাজার মেয়াদ থেকে বাদ যাবে বলে রায়ে উল্লেখ করেন বিচারক। জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৫ অক্টোবর দুদকের উপ-পরিচালক এস এম এম আখতার হামিদ ভূইয়া বাদী হয়ে রাজধানীর রমনা থানায় শহীদুল আলমের বিরুদ্ধে সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে এ মামলা করেন।
শহীদুল আলম সম্পদের তথ্য বিবরণীতে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ২৪ লাখ ৪২ হাজার ৪৯৫ টাকার তথ্য গোপন করেছেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়। পরে ২০১৯ সালের ২৫ জুন মামলার অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন বিচারক। রোববার (২০ জুলাই) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মো. জাকরিয়া হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে দুদক আইনের ২৬(২) ধারায় তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। অর্থদণ্ড অনাদায়ে তাকে আরও তিন মাসের কারাভোগ করতে হবে। দুদক আইনের ২৭(১) ধারায় তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।
অর্থদণ্ড অনাদায়ে তাকে আরও তিন মাসের কারাভোগ করতে হবে। উভয় সাজা একত্রে চলবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৫ অক্টোবর দুদকের উপ-পরিচালক এস এম এম আখতার হামিদ ভূঁইয়া বাদী হয়ে রাজধানীর রমনা থানায় শহীদুল আলমের বিরুদ্ধে সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে এ মামলা করেন। শহীদুল আলম সম্পদের তথ্য বিবরণীতে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ২৪ লাখ ৪২ হাজার ৪৯৫ টাকার তথ্য গোপন করেছেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়। পরে ২০১৯ সালের ২৫ জুন মামলার অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন বিচারক।