1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার যুবক দালালের খপ্পরে পড়ে দেশে ফেরত নিঃস্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ১০:৫৩ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
বরিশালের জিএস ল্যাবরেটারীজ আয়ুর্বেদিক এর কথিত চেয়ারম্যান, এমডি ও পরিচালকদের বিরুদ্ধে এলএমএল পদ্ধতিতে ঔষধের উৎপাদন ও বাজারজাত করার অভিযোগ শার্শায় ওষুধ ফার্মেসীতে দু:সাহসিক চুরি সংগঠিত রফিকুল ইসলাম সিয়াম ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত ডিপিডিসি’র উপসচিব আসাদুজ্জামানের সম্পদ দেশ-বিদেশে: আছে অর্থ পাচারের তেলেসমতি যাত্রাবাড়ীতে সাংবাদিকের ওপর হামলা সাজ্জাদ হত্যার পরিকল্পনাকারী দেলোয়ার  কর্তৃক সাংবাদিকের হুমকির প্রতিবাদে  মানববন্ধন বনের জমিতে দেড় শতাধিক কারখানা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থীর বাড়িতে বোমা হামলা সুপ্রীম কোর্টে কজলিস্টে অভিনব জালিয়াতি হায়ার ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ ইন্ডিপেন্ডেন্স রান ২০২৪ এর সাথে দৌড়
কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার যুবক দালালের খপ্পরে পড়ে দেশে ফেরত নিঃস্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার যুবক দালালের খপ্পরে পড়ে দেশে ফেরত নিঃস্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

মোঃ আলমগীর :কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:

জীবিকার তাগিদে রোমানিয়া গিয়েছিল করিমগঞ্জ উপজেলার কিরাটন ফকিরপাড়া গ্রামের এক যুবক।
ভুক্তভোগী জানান কাজের সন্ধানে ওয়ার্কিং ভিসায় রোমানিয়া যেতে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালিব চেয়ারম্যানের ছোট ছেলে বাদল মিয়া।
সে উন্নত জীবনের আশায় রোমানিয়া যাওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে।সেই অনুযায়ী মোঃ খোকন মিয়া নামে এক দালালের মাধ্যমে বৈধ পথে রোমানিয়া যাওয়ার জন্য ৭লক্ষ টাকা চুক্তিবদ্ধ হয়।পরে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সেই যুবক বলেন অভিযুক্ত দালাল তাড়াইল থানাধীন জাওয়ার ইউনিয়ননের গ্রামের মৃত আনজু খান ছেলে।
ভুক্তভোগী যুবক আরো জানান কাজের সন্ধানে ওয়ার্কিং ভিসা রোমানিয়া যেতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা একাউন্ট থেকে ঋণ উত্তোলন করেন।ধার দেনা করে প্রায় ৭ লক্ষ টাকা দালালের হাতে তুলে দিয়েছিল তিনি। দালানের ওয়ার্কিং ভিসার দুটি কোম্পানির কাগজে তুলে দেয় দিয়ে বলে তুমি এখানে যাও তোমাকে দুটি কোম্পানির কাগজ দিয়ে দিয়েছি।একে বলে ভাইয়া দলিল মতই দালাল ওয়ার্কিং ভিসা দিয়ে চলতিএ বছরের ২৪(মে) মাসে রোমানিয়া পাঠায়। সেখানে পৌঁছার পর টানা দুই ঘন্টা ইমিগ্রেশন জন্য অপেক্ষা করতে থাকি তখন সেখানকার কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে বলে কাগজপত্র দেওয়ার জন্য পাসপোর্ট ভিসা কোম্পানির ডকুমেন্টস যাবতীয় তার কাছে দেই। তাৎক্ষণিক দালালদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী কোম্পানিতে রোমানিয়া পুলিশ তাকে ফোন করে যোগাযোগ করেন।তিনি অস্বীকার করেন আমি কোন বাংলাদেশী শ্রমিক আনি নাই। কিংবা যে কোম্পানির ওয়ার্কিং ভিসার পারমিট দিয়েছে। ঐরাষ্ট্রের কোম্পানির কোন অস্তিত্ব না থাকায় পুলিশ তাৎক্ষণিক গত ২৫(মে) আমাকে সহ ১২ জন আটক করে বিমান ভাড়া ব্যবস্থা করে সকলকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠায়। বর্তমানে বীরমুক্তিযুদ্ধা পরিবার পাওনাদারের চাপে চরম দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছে। ভুক্তভোগী বলেন আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »