1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
আমি আঁখিকে ভালোবাসি, ওর সঙ্গে সারাজীবন থাকতে চাই: বিলকিস - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ৭:৪৮ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবী ব্যবহার করে হোটেল ব্যবসার আড়ালে বাদলের মাদক,জুয়া ও রমরমা দেহ ব্যবসা বিশ্বনাথে অবশেষে অস্ত্র ও সহযোগী’সহ পুলিশের খাঁচার বন্দি কুখ্যাত ডাকাত আজির টংগী’তে অবস্থিত ‘জাবান হোটেল’ যেনো অশ্লীল নৃত্য প্রদর্শনী ও মদ সেবনের নিরাপদ আড্ডাখানা বরখাস্তের পরও স্বপদে বহাল বিতর্কিত সেই অধ্যক্ষ প্রতিষেধকের অভাবে সেলিম মাদবরের মৃত্যু মিরপুরে মানব পাচার ও দেহ ব্যবসা চক্রের মূল হোতা মারুফের খুটির জোর কোথায়? হোটেল ক্লিনার থেকে কোটিপতি মারুফ ! সিরাজদিখানে ৯ দিন ধরে কৃষক নজরুল নিখোঁজ, আতংকে পরিবার ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ কর্তৃক বিশ্ব মা দিবস পালন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে মুহাম্মদ আলী মিঠুল
আমি আঁখিকে ভালোবাসি, ওর সঙ্গে সারাজীবন থাকতে চাই: বিলকিস

আমি আঁখিকে ভালোবাসি, ওর সঙ্গে সারাজীবন থাকতে চাই: বিলকিস

ফেসবুক-টিকটকের মাধ্যমে পরিচয়। এরপর বন্ধুত্ব এবং পরে ভালোবাসা। প্রেমের টানে বান্ধবীর সঙ্গে সংসার করতে টাঙ্গাইলে চলে এসেছেন নোয়াখালীর কিশোরী। একে অপরকে ভালোবাসেন এবং একসঙ্গে সারাজীবন থাকতে চান। এ ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে।

টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার ফুলকি ইউনিয়নের ময়থা গ্রামের আজহার আলীর মেয়ে আঁখির প্রেমের টানে টাঙ্গাইলে ছুটে এসেছেন নোয়াখালীর নুরুল ইসলামের মেয়ে বিলকিস। রোববার (২১ মার্চ) বিকেলে আঁখির বাসায় ছুটে আসেন বিলকিস।

জানা গেছে, ফেসবুক ও টিকটকে তাদের পরিচয়। এরপর দীর্ঘদিন হোয়াটসঅ্যাপে কথা হয়। জড়িয়ে পড়েন ভালোবাসায়। তিন মাস আগে দুইজন একত্রে ঘরও ছেড়েছিলেন। পরে পরিবারের চাপে বাড়িতে ফিরতে বাধ্য হয় তারা। এবার আঁখির কাছে ছুটে এসেছেন বিলকিস।

এ প্রসঙ্গে আঁখি বলেন, বিলকিসের সাথে ফেসবুকে পরিচয় তারপর থেকে আমরা দু’জনে সম্পর্কে জড়িয়ে যাই। পরিবার, সমাজ না মেনে নিলে মেরে ফেলুক। আমরা বাঁচলে একসঙ্গে বাঁচব, মরলে একসঙ্গে মরব। বিলকিস এখানে এসেছে, আমি ওরে আর যেতে দিব না।

বিলকিস বলেন, আমি পরিবারকে বুঝিয়েছি তারা আমাদের সম্পর্ক মানবে না। তাই বাড়িতে থেকে নিরুপায় হয়ে পালিয়ে এসেছি। আমি আঁখিকে ভালোবাসি। আমরা ঢাকায় দেখা করেছি, চাকরি করে আমরা একসঙ্গে থাকছি। পরে পরিবারের লোকজন আমাদের বাড়িতে নিয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, আমরা একে অপরকে ছাড়া বাঁচব না। আমরা একসঙ্গে থাকতে চাই। এখন আঁখির পরিবার না মানলে আমরা দু’জনে অন্য কোথাও গিয়ে বসবাস করবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »