1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
আমি আঁখিকে ভালোবাসি, ওর সঙ্গে সারাজীবন থাকতে চাই: বিলকিস - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । দুপুর ১:৪৪ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
গুলশানে নারী সাপ্লাই সহ বিভিন্ন স্পা সেন্টারে পানি ও টিস্যু সাপ্লাই দেয় কথিত সাংবাদিক  বিপ্লব, রশিদ, মুসা এবং হাসান কিভাবে ভেজাল ও নিম্নমানের ঔষধের উৎপাদন ও বাজারজাত অব্যাহত রেখেছে? গাইবান্ধা সদরে হত্যার উদ্দেশ্যে যুবককে ছুড়িকাঘাত,গৃহবধুর শ্লীলতাহানি আগামী শুক্রবার প্রতিভা প্রকাশ লেখক সম্মিলন রাজধানীর মিরপুরে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার আজ পহেলা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের নতুন সভাপতি মুক্তাদির, সম্পাদক জাওহার নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণে তিন কর্মকর্তা সুপ্রীম কোর্টে কজলিস্টে অভিনব জালিয়াতি : নেপথ্যে তাসাদ্দুক-আগষ্টিন-ডেভিড চক্র কিশোর গ্যাংয়ের মদতদাতাদের তালিকা করা হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
আমি আঁখিকে ভালোবাসি, ওর সঙ্গে সারাজীবন থাকতে চাই: বিলকিস

আমি আঁখিকে ভালোবাসি, ওর সঙ্গে সারাজীবন থাকতে চাই: বিলকিস

ফেসবুক-টিকটকের মাধ্যমে পরিচয়। এরপর বন্ধুত্ব এবং পরে ভালোবাসা। প্রেমের টানে বান্ধবীর সঙ্গে সংসার করতে টাঙ্গাইলে চলে এসেছেন নোয়াখালীর কিশোরী। একে অপরকে ভালোবাসেন এবং একসঙ্গে সারাজীবন থাকতে চান। এ ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে।

টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার ফুলকি ইউনিয়নের ময়থা গ্রামের আজহার আলীর মেয়ে আঁখির প্রেমের টানে টাঙ্গাইলে ছুটে এসেছেন নোয়াখালীর নুরুল ইসলামের মেয়ে বিলকিস। রোববার (২১ মার্চ) বিকেলে আঁখির বাসায় ছুটে আসেন বিলকিস।

জানা গেছে, ফেসবুক ও টিকটকে তাদের পরিচয়। এরপর দীর্ঘদিন হোয়াটসঅ্যাপে কথা হয়। জড়িয়ে পড়েন ভালোবাসায়। তিন মাস আগে দুইজন একত্রে ঘরও ছেড়েছিলেন। পরে পরিবারের চাপে বাড়িতে ফিরতে বাধ্য হয় তারা। এবার আঁখির কাছে ছুটে এসেছেন বিলকিস।

এ প্রসঙ্গে আঁখি বলেন, বিলকিসের সাথে ফেসবুকে পরিচয় তারপর থেকে আমরা দু’জনে সম্পর্কে জড়িয়ে যাই। পরিবার, সমাজ না মেনে নিলে মেরে ফেলুক। আমরা বাঁচলে একসঙ্গে বাঁচব, মরলে একসঙ্গে মরব। বিলকিস এখানে এসেছে, আমি ওরে আর যেতে দিব না।

বিলকিস বলেন, আমি পরিবারকে বুঝিয়েছি তারা আমাদের সম্পর্ক মানবে না। তাই বাড়িতে থেকে নিরুপায় হয়ে পালিয়ে এসেছি। আমি আঁখিকে ভালোবাসি। আমরা ঢাকায় দেখা করেছি, চাকরি করে আমরা একসঙ্গে থাকছি। পরে পরিবারের লোকজন আমাদের বাড়িতে নিয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, আমরা একে অপরকে ছাড়া বাঁচব না। আমরা একসঙ্গে থাকতে চাই। এখন আঁখির পরিবার না মানলে আমরা দু’জনে অন্য কোথাও গিয়ে বসবাস করবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »