1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
লুটপাট হরিলুটে মেতে উঠেছে ঘিওর উপজেলা প্রকৌশলী - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ৭:২০ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
গুলফাম বকাউলের গনজোয়ারের নেপথ্যের রহস্য ! গুলশানে স্পা অন্তরালে অপরাধ জগতের ডন বাহার ব্ল্যাকমেলই সহ মাদক বাণিজ্য নারী দিয়ে ফাঁদ তীব্র গরমের অতিষ্ঠ জনজীবনে একটি প্রশান্তিময় ও দৃষ্টি নন্দিত উদ্যোগ বিশ্বনাথে পৌর মেয়রের উপর  কাউন্সিলর রাসনা বেগমের মামলা:  মেয়রের বিরুদ্ধে ঝাড়ু– মিছিল, উত্তেজনা তিতাস গ্যাসের সিবিএ সভাপতি মরহুম কাজিম উদ্দিন প্রধানের স্মরনসভা সমবায় লুটে আগষ্টিন পিউরিফিকেশনের সম্পদের পাহাড়ের উৎস কোথায় ? গুলশানে স্পা অন্তরালে দিনে ও রাতে চলছে বাহারের ব্ল্যাকমেলই সহ মাদক বাণিজ্য  এনআরবি লাইফ-প্রতিভা প্রকাশ সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’ পেলেন ৫ কৃতিমান লেখক বাণিজ্য জগতে বিশেষ অবদানের জন্য এশিয়া প্যাসিফিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২৪ পেলেন হোটেল রয়্যাল প্যালেসের কর্তা আশরাফুল সেখ বিকাশে ভুল নম্বরে চলে যাওয়া টাকা উদ্ধার করে দিল যাত্রাবাড়ী থানার ওসি অপারেশন মামুন
লুটপাট হরিলুটে মেতে উঠেছে ঘিওর উপজেলা প্রকৌশলী

লুটপাট হরিলুটে মেতে উঠেছে ঘিওর উপজেলা প্রকৌশলী

 

স্টাফ রিপোর্টারঃ

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে গত ২০২১-২২ অর্থ বছরে এডিবি’র ১০ লাখ টাকার কাজ না করেই বিল উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে । বিষয়টি জানাজানি হলে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য তড়িঘরি করে চলতি অর্থ বছরে উপজেলা পরিষদের অভ্যন্তরে শিশুদের বিনোদন পার্ক, সৌন্দর্য্য বর্ধন ও ব্যাডমিন্টন কোট নির্মানের কাজ শুরু করে।
সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলা পরিষদের অভ্যন্তরে শিশুদের বিনোদন পার্ক, সৌন্দর্য্য বর্ধন ও ব্যাডমিন্টন কোট নির্মানের জন্যে ২১-২২ অর্থ বছরের এডিবির বরাদ্দ পায় ১০ লক্ষ টাকা। উক্ত কাজের কার্যাদেশ পায় মেসার্স হায়দার এন্টারপ্রাইজ। অভিযোগ আছে গত অর্থ বছরে কাজ না করে ৩০ জুন উপজেলা প্রকৌশলী ও ইউএনও যোগ সাজশে এ টাকা উত্তোলন করেন।
সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যে আরও জানা যায়, ইউএনও নির্মান কাজের কল-কাঠি নিজের হাতে রেখে চলিত অর্থ বছরে উপজেলা পরিষদ কম্পাউন্ডে শিশুপার্ক নির্মানের চুক্তিবদ্ধ ঠিকাদারকে কৌশলে সড়িয়ে নিজেই ঠিকাদারী কাজ করছেন। এমনকি বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) কর্তৃক খননকৃত মাটি শিশুপার্কে সরবরাহের পাশাপাশি অন্যত্র বিক্রির অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী।
মেসার্স হায়দার এন্টারপ্রাইজের স্বত্তাধিকারী মো. হায়াদার জানান, আমার লাইসেন্স দিয়ে এলাকার বড় ভাই আবুল কালাম ঐ কাজের টেন্ডার ড্রপিং করে। সে কাজটি পেয়ে পয়লা এলাকার পাভেল নামের একজনকে দায়িত্ব দিয়েছে।
কাজের বিষয়ে জানতে চাইলে পাভেল বলেন, আমি কাজ করার জন্য মালামাল উপজেলায় নামাতে গেলে ইউএন মো. হামিদুর রহমান বলেন, কাজটি যে পেয়েছে তাকেই করতে হবে। কয়েকদিন পর উপজেলা চত্বরে গিয়ে দেখি একই নামে ইউএনওর বিশ্বস্ত বলে পরিচিত কুস্তা এলাকার পাভেল কাজটির তদারকি করছে। যতদূর জানি কুস্তা এলাকার পাভেলকে সামনে রেখে ইউএনও নিজেই কাজটি করছেন।
কুস্তা গ্রামের পাভেল বলেন, আমি এ কাজের ড্রপিং না করলেও বৈধ নিয়মে কাজটি ঠিকাদারের নিকট থেকে কিনে নিয়েছি।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. সাজ্জাকুর রহমান বিষয়টি স্বীকার করে প্রতিবেদককে ম্যানেজ করার চেষ্টা করেন। প্রতিবেদক ম্যানেজ না হওয়ায় তিনি বলেন,আমি এ বছরেই কাজ শেষ করে ফেলব।
এ বিষয়ে ঘিওর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হামিদুর রহমান বলেন, আপনারা এই বিষয়গুলো নিয়ে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার সাহেবের সাথে কথা বলেন, টেকনিক্যাল বিষয় ও ফাইলপত্র তিনিই নিয়ন্ত্রণ করেন। উনি যদি কোন আইনি ব্যত্যয় করে থাকেন সেটা আমি জানলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »