প্রিয়া চৌধুরী:

বনানী থানা ও ২০ ওয়ার্ড কাউন্সিলর বারবার অভিযোগ করা সত্ত্বেও মিলেনি কোন বিচার উল্টো বিভিন্ন মিথ্যা অপবাদ দিয়ে থানার মামলা দিয়ে ভয় ভীতি দেখাচ্ছে।
রাজধানী বনানী ২ নং রোডে দি কার ট্রেড নামে গাড়ি শোরুম করা হয় দুই বন্ধু মিলে গাড়ির শোরুম ব্যবসা শুরু করেন কিছুদিন ভালোই ছিলেন দুই বন্ধু হালিম ও তারেক আজিজ, খালি জায়গা থাকার সুবিধার্থে প্রথমে হালিম জায়গা ভাড়া নিয়ে হালিম নিজ অর্থ দিয়ে শেড বানিয়ে অর্ধেক ভাড়া দেয় বাকি অর্ধেক তারেক আজিজ বন্ধুকে পার্টনারশিপ বানিয়ে দি কার ট্রেড তারেক আজিজ এর নামে ট্রেড লাইসেন্স পুরান থাকার কারণে দি কার ট্রেড নামে ব্যবহার করে ব্যাবসা পরিচালনা শুরু করেন।ভালোই ব্যবসা চলছিল কিন্তু তারেক আজিজের নিচু মন-মানসিকতা কারণে অর্ধেক ভাড়াটিয়া মালিক সাথে ওর জায়গার মালিক মিলে মীরজাফর চক্রান্ত শুরু করে যার কারণে মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে নতুন চুক্তিপত্র না করে কয়েক মাস ভাড়া নিয়েছিল বাড়িওয়ালা মানুষ যেহেতু নতুন কোন চুক্তিপত্র হয়নি বাড়িওয়ালাকে কাগজের কথা বললে পরে করিও তুমি আছো তুমি তো থাকবে চুক্তিপত্র এক সময় করলেই হবে সরল মন মানসিকতা ব্যবহার করে তারেক আজিজ কু পরামর্শ দিয়ে নিজের নাম করে নেয় দুই বন্ধু হিসাবে এক কলঙ্ক অধ্যায় রচনা করা হলো । তাদের ব্যবসার চুক্তিপত্র হয়েছিল ১০০ টাকা করে ২০ টি স্ট্যাম্প পাতায় চুক্তিবদ্ধ হয় স্ট্যাম্প নাম্বার খগ ৭৬৫২৬ ৩৮ হইতে ৫৭ পর্যন্ত বিশ পাতা স্ট্যাম্পে চুক্তিবদ্ধ হন।তারেক আজিজ চুক্তিপত্রকে অস্বীকার জানিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে বিবর্ণ ভাবে হয় রানী করিয়ে হিসাব-নিকাশ না করে কথিত কিছু সন্ত্রাসী নেতা নাজু সাকি দিয়ে তার বসার রুম অফিস ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয় এ বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করে হালিমের স্ত্রী, থানায় অভিযোগ নেওয়ার পরেও অদৃশ্য শক্তিতে পরিণত হয়ে তারেক আজিজ আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে কিছু হলুদ সাংবাদিকদের হাতে নিয়ে বিভিন্ন সময় হালিমের স্ত্রী ও হালিমকে মিডিয়া ও সন্ত্রাসীদের দিয়ে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে এ ব্যাপারে সাংবাদিক টিম বনানী থানায় জিজ্ঞাসা করলে জানান আমরা কয়েকবার চেষ্টা করেছি বসার জন্য এটা কেউ কারো শুনছেনা, আপনারা যদি পারেন তাহলে মিটিয়ে নিতে পারেন তারেক আজিজের সাথে দেখা করে তিনি জানান আমি ওনার সাথে বসতে চাইনা হালিমের অফিস রুম ভাঙ্গার কথা জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান আওয়ামী লীগের নেতা দাবি করে নাজু, শাকি, তারা এসে অফিস ভেঙ্গেছে। এটা কি করে সম্ভব সঠিক জবাব দিতে পারে নাই।অনুসন্ধানে উঠে এসেছে বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ছোট ভাই মির্জা খোকন তার শ্বশুরবাড়ি সম্পদ মির্জা খোকনের ড্রাইভার এই অনৈতিক কাজের সাথে জড়িত আছে মির্জা খোকনকে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান আমি অসুস্থ এবং বাংলাদেশের বাইরে এ ব্যাপারে আমি কিছুই জানিনা। কিন্তু তার ইশারায় এই কাজগুলো হয়েছে এটা অনেকটাই প্রকাশ হয়ে গেছে। আরো জানা যায় বিভিন্ন মিডিয়াকে গাড়ি কম দামে দিয়ে সখ্যতা তৈরি করে সাংবাদিক টিমকে কে বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিকদের নাম দিয়ে অনুসন্ধান ভয় ভীতি দেখানোর চেষ্টা করে।মূলত তারেক আজিজ উত্তর যুবদলের সাথে স্বকীয় থাকার কারণে থানা ও কমিশনার কার্যালয় কে টাকার বিনিময়ে নিজের হাতে বানিয়ে রেখেছে।যেহেতু বিএনপি দলীয় জায়গা যার কারণে যুবলীগ হালিমকে উৎখাত করানো হয়েছে।হালিমের একটি অপরাধ সে বঙ্গবন্ধু আদর্শকে ভালোবাসে যার কারণে অর্ধ কোটি টাকা উপরে আত্মসাৎ করার পায়তারা দিচ্ছে তারেক আজিজ।