তারিখ লোড হচ্ছে...

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি সংসদের নতুন কমিটি গঠন

আকাশ মনি :

নড়াইল জেলার ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের উন্নয়নে এক নতুন মাইলফলক হিসেবে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি সংসদ নড়াইল জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
৬১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চিত্রনায়ক তানভীর তনু। সাধারণ সম্পাদক জাতীয় দলের সাবেক ফাস্ট বোলার ডলার মাহমুদ ইবনে মনির। সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সী আসাবুর রহমান আরাফাত।
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি সংসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জনাব আলমগীর হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রাহি এই কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন। নতুন নেতৃত্বের দায়িত্বপ্রাপ্তদের প্রতি অভিনন্দন জানিয়েছেন সংগঠনের সদস্যরা। চিত্রনায়ক তানভীর তনু, জাতীয় দলের পেস বলার ডলার মাহমুদ এবং মুন্সী আসাবুর রহমান আরাফাতের নেতৃত্বে নড়াইলের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গন নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে বলে সবাই আশাবাদী।
নড়াইল জেলার সর্বস্তরের মানুষ নতুন নেতৃত্বের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। আশা করেছেন এই কমিটি নড়াইলের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
এদের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মাধ্যমে নড়াইলের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সী আসাবুর রহমান আরাফাত বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র জনাব আরাফাত রহমান কোকো স্বপ্ন দেখতেন বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে সব জায়গায় ক্রীড়া বান্ধব হবে। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা নড়াইল জেলা সহ সব উপজেলা গ্রামের স্কুল কলেজ মাদ্রাসাতে বাঙালি সংস্কৃতি এবং ক্রীড়া নিয়ে কাজ করব। বাংলাদেশ আগামীতে তৃণমূল থেকে ভালো মানের প্রতিভাবান ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব বের করে আনতে পারি। আমরা চায় স্কুল কলেজ এর ছেলে মেয়েরা ভার্চুয়ালি জগত থেকে বের হয়ে ক্রীড়ামুখি হয়।

মিথ্যা মামলার আতঙ্কে আজম পরিবার

স্টাফ রিপোর্টারঃ

নিরেট সাদা মনের মানুষ, সদালাপী, মিষ্টভাষী, পরোপকারী একজন দ্বীনের পথের মানুষ গোপালগঞ্জ জেলার ডুমদিয়া গ্রামের আজম আলী খাঁন।
এই মানুষটার পিছু ছাড়ছে না মিথ্যা হয়রানি মুলক মামলা। ব্যাঙের ছাতার মতো হুটহাট করে গজিয়ে ওঠে বিভিন্ন জেলায় মিথ্যা বানোয়াট মামলা। যে জেলায় কখনো আজম আলীর পা পড়িনি সেই জেলার কনো এক থানার মামলার আসামি হয়। তখন হতাশ নিশ্চুপ হওয়া ছাড়া কনো উপায় থাকে না। শুধু আজম আলী না তার পরিবারের সদস্যদেরও জড়ানো হয় এই মামলায়। ৬০ বছরের আজম আলী খান হন ধর্ষণ মামলার আসামি। মামলা আতঙ্কে দিনপাত করে আজম পরিবার।
খোঁজ নিয়ে জানাযায়,তানজিলা হক উর্মি নামের একজন মেয়ের সাথে আজম আলী খানের ভাগ্নে হাবিবুর রহমান ইবাদতের সাথে বিয়ে হয়। উর্মির উগ্রস্বভাব, বেপরোয়া জীবন যাপন,উচ্ছৃঙ্খল আচার-আচরণে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে ইবাদতের পরিবার, আত্মীয়স্বজনরা। সন্তাদের দিকে তাকিয়ে, পারিবারিক মর্যাদার কথা ভেবে সবকিছু সহ্য করে নেন নীরবে। ইবাদতের এই নীরবতাকে দূর্বলতা ভেবে আরও উগ্র হয়ে ওঠে তানজিলা হক উর্মি। কিছু বলতে গেলেই তার পুলিশ মামার ভয়ভীতি দেখান।
উপায়ন্তর না পেয়ে ০৩/০২/২০১৯ তারিখে হাবিবুর রহমান ইবাদত শরিয়ত ও নোটারী মারফত তানজিলা হক উর্মিকে তালাক দেন।উর্মিকে তালাক দেয়ার পর থেকেই গায়েবি মামলার আসামি হচ্ছে আজম পরিবার।
উর্মি ও হাবিবের যখন তালাক হয়, সেসময় ইবাদতের মামা আজম আলী খান স্বপরিবারে সৌদি ছিলেন। আজম আলী বাংলাদেশে আসেন ২০১৯ সালের ৬ ফেব্রুয়ারী।
এই বিষয়ে আজম আলীর কাছে জানতে চাইলে। তিনি বলেন, উর্মির মামা অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ রফিকুল ইসলাম শিমুল। মুলত তিনিই এই গায়েবি মামলার জনক। আমাদের উপর হুমকি ধামকি চাপ প্রয়োগ করে তার তালাক হওয়া ভাগ্নীকে আমার ভাগ্নের ঘরে দিতে চায়। যা কখনোই সম্ভব না। তালাকের পর ধানমন্ডি থানায় মামলা, মামলা নং ২। বাড্ডা থানায় মামলা, মামলা নং ৪১। রাজশাহীতে মামলা, মামলা নং ২৭/২০২০ (রাজপাড়া) এভাবে মিথ্যা হয়রানি মুলক মামলা দিয়ে।
আমাকে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন ও অর্থনৈতিক ভাবে খাটো করার জন্য এই ধরনের ঘৃণিত কাজ করে যাচ্ছে অ্যাডিশনাল ডিআইজি রফিকুল ইসলাম শিমুল। এসব স্বার্থ লোভী পুলিশ কর্মকর্তার জন্য পুলিশের মান ক্ষুন্ন হচ্ছে।আমি এর সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার দাবি করছি। অ্যাডিশনাল ডিআইজি রফিকুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে নানা সময় অভিযোগ দিয়েও কোনো প্রতিকার পাইনি। আমি তার কাছ থেকে এধরণের ঘৃণিত কাজ আশা করি না।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম