হাসিনার পলায়ন দিবসে আকাশে উড়লো কয়েকশ হেলিকপ্টার বেলুন

হাসিনার পলায়ন দিবসে আকাশে উড়লো কয়েকশ হেলিকপ্টার বেলুন

ডেস্ক রিপোর্ট:

গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের বর্ষপূর্তির দিন আজ ৫ আগস্ট। রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে চলছে অনুষ্ঠান। গত বছরের এই দিনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালানোর মুহূর্তে আজ মঙ্গলবার উড়ানো হলো হেলিকপ্টার বেলুন। শেখ হাসিনা পালানোর দিন স্মরণীয় করে রাখতে এ বেলুন উড়ানো হয় বলে জানায় আয়োজকরা।

মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) ঠিক দুপুর ২টা ২৫ মিনিটে শত শত দর্শকদের হাত থেকে উড়ে যায় বেলুনগুলো। বেলুন হাতে শাহরিয়ার হাসান নামের একজন বলেন, গত বছরের এই দিনে ঠিক ২টা ২৫ মিনিটে হেলিকপ্টারে করে হাসিনা পালিয়ে যায় ভারতে। সেই মুহূর্ত স্মরণীয় করে রাখতেই এই হেলিকপ্টার বেলুন উড়ানো রিয়াদুল বিন রিফাত নামের আরেকজন জানান, ছাত্র-জনতার ভয়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালাতে বাধ্য হন। তার পালানোর মুহূর্ত স্মরণীয় করে রাখছি আমরা। এ যেন এক অন্যরকম ভালো লাগার মুহূর্ত।

আফতাবনগরে গ্যাস বিস্ফোরণ, একই পরিবারের দগ্ধ ৫

স্টাফ রিপোর্টার:

রাজধানীর আফতাবনগরে এক বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন। তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

শুক্রবার (১৬ মে) দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।

দগ্ধরা হলেন- মো. তোফাজ্জল হোসেন (৪৫), তার স্ত্রী মানসুরা আক্তার (৩৫), তাদের সন্তান তানিশা (১১), মিথিলা (৭) ও তানজিলা (৪)।

দগ্ধদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন প্রতিবেশী মো. শরীফ।

তিনি বলেন, আফতাবনগরের দক্ষিণ আনন্দনগর আনসার ক্যাম্প বাজার এলাকার এক ভবনে নিচতলায় বসবাস করেন ভুক্তভোগীরা। রাতে গ্যাস লাইন লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হন। পরে তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসি।

দগ্ধ তোফাজ্জল হোসেন একজন দিনমজুর। তার বাড়ি ঠাকুরগাঁও জেলায়। পরিবার নিয়ে ওই বাসায় বসবাস করতেন তিনি।

জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, আফতাবনগর থেকে শিশুসহ একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হয়ে আমাদের এখানে এসেছেন। তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক। দগ্ধদের মধ্যে তোফাজ্জল হোসেনের ৮০ শতাংশ, তার স্ত্রী মানসুরা ৬৭ শতাংশ দগ্ধ হয়েছেন। এছাড়া তাদের কন্যা তানজিলা ৬৬ শতাংশ, মিথিলা ৬০ শতাংশ ও তানিশা ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম