শৈলকুপা মানবিক উন্নয়ন সোসাইটি সংস্থা”র আড়ালে চলছে মানব পাচার

স্টাফ রিপোর্টার:

শৈলকুপা উপজেলার আবাইপুর ইউনিয়নের হাট ফাজিলপুর বাজারে মানবিক উন্নয়ন সোসাইটি নামে একটি বেসরকারি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে তার আড়ালে গড়ে তুলেছে কথিত প্রতারক মেরিন ইঞ্জিনিয়ার বলে পরিচয়দানকারী হাফেজ মোল্লা জাহিদ হাসান মানব পাচারের ব্যবসা।

এই প্রতারক জাহিদ হাসান নিজেকে মানবিক উন্নয়ন সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক বলে দাবি করে। এই সংস্থাকে সে একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সাধারণ মানুষের কাছে পরিচয় দিয়ে থাকে। সে বলে যে সে একজন মেরিন ইন্জিনিয়ার । আবার সে নিজেকে হাফেজ বলে দাবি করে। তাই তার নামের আগে সে লেখে হাফেজ মোল্লা জাহিদ হাসান । সে মূলত কোন হাফেজ এবং ইঞ্জিনিয়ার না সেএকজন আন্তর্জাতিক মানব পাচারকারীর সদস্য।

এই জাহিদ হাসান রাজবাড়ী জেলার পাংশা থানার হাবাসপুর গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে। সেখানে বর্তমান ঠিকানা এসে ব্যবহার করত ঢাকার তেজগাঁ থানার বাবলি মসজিদ সংলগ্ন শওকত মিয়ার বাড়ির ঠিকানা। সে কয়েক বছর আগে আবাইপুর ইউনিয়নের নিন গ্রামে বিবাহ করে হাট ফাজিলপুর বাজারে আহত ফ্যাশন হাউজ নামে একটি কাপড়ের দোকান তৈরি করে। নিজেকে বিশাল অফিসার হিসাবে পরিচয় দান করে একটি গাড়িতে মাঝে মাঝে ঘুরে বেড়ায়। সে নিজেকে মানবাধিকার সংগঠনের একজন বিশেষ ব্যক্তি হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে। ইতিমধ্যে এলাকার মানুষের আস্থা অর্জনের জন্য এই সংগঠনের একটি অফিস করেছে হাট ফাজিলপুর বাজারে। যার সভাপতি নাম মোঃ হাবিবুর রহমান। এই হাবিবুর রহমান উক্ত সংগঠনের স্থানীয় এজেন্ট হিসেবে কাজ করছেন ।

জানা গেছে তার এই সংগঠনের ব্যাপারে স্থানীয় একজন সাংবাদিককে উপঢৌকন দিয়ে বিভিন্ন প্রচারের কাজ করে সাধারণ মানুষের মাঝে বিশ্বাস স্থাপন করেছে।

এইখানে তার সাথে আরো একজন বিশেষ সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে সে হলো নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানার নেহাল সরদারের বাঁক মদ নুপুর মহল্লার নুরু মিয়া ছেলে ইব্রাহিম হোসেন।

শৈলকুপা থানার বগুড়া বগুড়া গ্রামের মহাসিন আলির ছেলে আনিসুর রহমান নামে এক ব্যক্তি জানায় যে এই জাহিদ হোসেন তাকে ইতালি নিয়ে যাওয়ার কথা বলে তার নিকট থেকে ১২ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এখানে এসে থেমে নেই তার যে স্থানীয় এজেন্ট ছিল হাবিবুর রহমান বারই হুদা গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে তাকেও ইটালি পাঠানোর কথা বলে তার নিকট থেকে ৭ লক্ষ টাকা দিয়ে গেছে। রত্নাড গ্রামের সামসুদ জোহার ছেলে আশিকুর রহমানের কাছ থেকে চার লক্ষ টাকা নিয়েছে এছাড়া শীতালি গ্রামের উজ্জ্বল হোসেনের ছেলে ইসরাইলের নিকট থেকে ২ লক্ষ টাকা নিয়েছে বলে জানা গেছে। তাছাড়া এলাকার আরো অনেক লোকের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে সেগুলো বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে।

তার এই প্রতারণা এলাকাবাসী বুঝতে পেরে গত ৩০ অক্টোবর ২০২৩ সন্ধ্যায় স্থানীয় জনগন তাকে ধাওয়া দিলে সে কৌশলে পালিয়ে যায়। এ সময় তার ভাড়া করা গাড়ির ড্রাইভারসহ গাড়ি আটক করে স্থানীয় জনতা হাটফাজিলপুর ক্যাম্পের পুলিশ হেফাজতে দেয়। ঘটনার পর থেকে এ চক্রের স্থানীয় আশ্রয়দাতা হিসেবে পরিচিত সংগঠনের সভাপতি পলাতক রয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, মোল্লাহ জাহিদের নামে থানায় একাধিক মামলা এবং একাধিক ভোটার আইডি রয়েছে।

এই ঘটনার ১লা নভেম্বর ২০২৩ তারিখে বগুড়া গ্রামের মহসিন আলীর ছেলে আনিসুর রহমান বাদী হয়ে শৈলকুপ থানায় ৪০৬ ও ৪২০ ধারার একটি মামলা দায়ের করেন মামলা নাম্বার হল ৩।

এই প্রসঙ্গে শৈলকুপা থানার অফিসার্স ইনচার্জ ঠাকুরদাস মন্ডলের সাথে কথা বলে জানা যায় যে আটকৃত গাড়ি জিম্মায় আছে এবং একজন গ্রেপ্তার হয়েছে তবে আসামির নাম বলতে পারেননি।

বিচার চাওয়ার অপরাধে ইতিমার চরিত্র হননের চেষ্টা ভুমিদস্যু সুরঞ্জনের

স্টাফ রিপোর্টারঃ

খুলনা সরকারী আজম খান কমার্স কলেজ ছাত্রী বটিয়াঘাটার হতদরিদ্র নারায়ণ মন্ডলের কন্যা ইতিমা মন্ডল অব্যহত হত্যার হুমকি কারনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বাঁচার আকুতি জানিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসুচী পালন করে ২৩ জানুয়ারী সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত ব্যানার সহকারে অবস্থান কর্মসিচী পালন করেন। ২২ জানুয়ারী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর তার দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। এসব সংবাদ জাতীয় দৈনিক ও অনলাইনে ব্যাপক প্রচারিত হওয়ার পর থেকেই লাখ লাখ টাকা খরচ করে সাংবাদিকদের ম্যানেজ করার চেষ্টা চালাচ্ছেন ভূমিদস্যু সুরঞ্জন।

টাকার বিনিময় এলাকার দরিদ্র মানুষকে নিয়ে কথিত মানববন্ধন এবং কয়েকজন সাংবাদিকের যোগসাজোসে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে খুলনার বটিয়াঘাটা এলাকার ভূমিদস্যু সুরঞ্জন সুতার। এছাড়াও ভিকটিম ইতিমার চরিত্র হরণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্নভাবে।

ইতিমা মন্ডলের বিচার চাওয়াটাই যেন তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে সুরঞ্জন সুতার নিজের দোষ ঢাকার জন্য কয়েক লাখ টাকা খরচ করেছেন সাংবাদিকদের পিছনে।

ইতিমা মন্ডল জানান, তার লিখিত অভিযোগে জানান, আমার বাবা মানসিক রোগী, মা অত্যন্ত অসুস্থ। আমরা অত্যন্ত দরিদ্র। তিন বেলা খেতেও পারি না। মাননীয় প্রধানমন্তমা জননী আমাকে ও আমার পরিবার সদসদের বাঁচান। খুলনার বটিয়াঘাটার ভয়ংকর সন্ত্রাসী,
ভুমিদস্যু সুরঞ্জন সুতার লোলুপ দৃষ্টি পড়ে আমার উপর। সরাসরি ও অন্য লোক দিয়ে কুপ্রস্তাব দিয়ে ব্যর্থ হয়ে অস্রে মুখে বটিয়াঘাটা উপজেলার ঠিকরাবাদ গ্রামের আমাদের শেষ সম্বল বসতবাড়ী ভিটামাটি দখল করে নিয়েছে। সাব রেজিস্ট্রের দুনীতিবাজ কর্মকর্কাদের জোগ সাজসে জাল দলিল তৈরি করে, বটিয়াঘাটা এসি ল্যান্ডের সহযোগীতায় অবৈধ ভাবে রেকর্ড করে নেয়।
জমাজমি সংক্রান্ত মামলা তুলে না নিলে এবং আমি তার অনৈতিক কুকর্মে রাজি থাকলে অামাদের বসতবাড়ি ফিরিয়ে দিবে। প্রস্তাব দেয়। আমি তা ঘৃনাবরে ত আমাকে ও আমার পরিবার সদস্যদের হত্যা করবে বলে হুমকি দিচ্ছে। বহু মিথ্যা মামলায় ফাসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। ভারতে চলে না গেলে, সুরঞ্জন সুতার প্রকাশ্যে আমাকে ধর্ষন করে হত্যা করবে এবং আমার পরিবার সদস্যদের পেট্রোল দিয়ে জ্বালানি পুড়িয়ে হত্যার হুমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে। তাঁর ভয়ে জীবন বাচাঁতে পালিয়ে বেড়াচ্ছি। ইতিমা মন্ডল জানাস, এ ব্যাপারে মামলা করতে চাইলে, লবনচেরা থানা থেকে চরম দুঃব্যবহারে করে তাড়িয়ে দিয়েছে। বহু কস্ট করে বার বার থানায় ধর্না দিয়ে একটা সাধারন ডায়েরি করেছি। যার ডায়েরি নং ৭৭৩ তারিখ ১৯/৮/২০২২।
থানা পুলিশ এ পর্যন্ত কোন ব্যবস্থাই নেয়নি। খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলায় এক সময়ের হত-দরিদ্র নারায়ণ সুতার’র পুত্র সুরঞ্জন সুতার গত কয়েক বছরের ব্যবধানে সাব রেজিস্ট্রার ও ভুমি অফিসে
দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের জোগ সাজসে বহু ভিপি সম্পত্তি জাল দলিল তৈরি ও বিক্রি, নিরীহ মানুষের সম্পত্তির জাল দলিল তৈরি করে তাদের সম্পত্তি গ্রাস করে বিক্রি, চুরি, ডাকাতি, ভুমি দস্যুতা,চোরাচালান, মাদক ব্যবসা, এমন কি পিলার ব্যবসা করে শত শত কোটি টাকার পাহাড় গড়েছে। আমার বাবা নারায়ণ মন্ডল ঠাকুরদাদা দশরথ মন্ডলের একমাত্র সন্তান। ঠাকুরদাদা দশরথ মন্ডল ২০০৯ সালে মৃত্যুবরন করেন। ঠাকুরদাদা দশরথ মন্ডলের মৃত্যু হলে বাবা নারায়ণ মন্ডল তাঁর একমাত্র ওয়ারিশ হিসেবে বসতবাড়ী সহ ভিটা মাটি ৫৩.২৫ শতাংশ সম্পত্তির পৈত্রিক সুত্রে মালিক হন। ২০১৬ সালে উক্ত ৫৩.২৫ শতাংশ বসতবাড়িসহ ভিটার জমি বাবা নারায়ণ মন্ডলের নামে নামজারি ও রেকর্ডভুক্ত হয়। খুলনার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ভুমিদস্যু সুরঞ্জন সুতার পরিকল্পিত ভাবে গোলাম সারওয়ার মল্লিক পিতা মৃত আকছের মল্লিক ১৪, জাহিদুর রহমান রোড, খুলনা এর নামে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে বে-নামী ২ টি জাল দলিল তৈরী করে। যার দলিল নং ২৬৪৫/৯২ তাং১০/১১/১৯৯২ ও ২০৯১/২০২১ তারিথ ১১/৩/২০২১।
প্রশ্ন হলো দশরথ মন্ডল ২০০৯ মৃত্যু বরন করার পর কি ভাবে ঐ মৃত্যু ব্যক্তি ২০২১ সালে জমি
রেজিস্ট্রি করে দিলেন? নারায়ন মন্ডলের নাম ২০১৬ সালে রেকর্ড থাকা সত্যে এসি ল্যান্ড ও তার হেডক্লার্ক নাসিম মোটা অংকের বিনিময়ে ২০১৯ সালে বে-আইনী ভাবে গোলাম সারওয়ার মল্লিক এর
নামে রেকর্ড দেন। এই অবৈধ রেকর্ডের বিরুদ্ধে আমার বাবা নারায়ন মন্ডল বটিয়াঘাটা এসি ল্যান্ড অফিসে ১৫০ ধারার মামলা দায়ের করেন। খুলনা ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইবুনাল মামলা বিচারাধীন ( মামলা নং ১০৯১/১৪ তারিখ ২৮/৮/২০১৪) খুলনা বটিয়াঘাটা সহকারী জজ আদালত জাল দলিলের বিরুদ্ধে ( মামলা নং ১৪৬/২০২০ ) ও বিজ্ঞ মহানগর হাকিম আদালতে মামলা ( মামলা নং ১৪৫/২২ সি.অর তারিখ ৫/৯/২০২২) বিচারাধীন থাকা অবস্থায় বটিয়াঘাটার এসি ল্যান্ড মাসুদ ও হেডক্লার্ক নাসিম মোটা অংকের বিনিময়ে বে-আইনি ভাবে সুরঞ্জন সুতার এর বে-নামি গোলাম সারোয়ার নামে ১৫০ ধারা রায় দিয়ে, বাবা নারায়ন মন্ডলের রেকর্ডিয় পৈত্রিক সম্পত্তির রেকর্ড বাতিল করে দেয় এবং সম্পুর্ন বে-আইনিভাবে গোলাম সারোয়ার এর নামে অবৈধ নামজারি বহাল রাখে। নারায়ন মন্ডল ও গোল আমার প্রশ্ন খুলনা ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইবুনাল, সহকারী জজ আদালত ও মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় এবং নারায়ণ মন্ডল ও গোলাম সারোয়ার এর তপশিল ভিন্ন ভিন্ন হওয়া সত্যেও কি ভাবে বটিয়াঘাটা এসি ল্যান্ড মিঃ মাসুদ নারায়ণ মন্ডলের সম্পত্তি গোলাম সারোয়ার এর
নামে অবৈধ নামজারি বহাল রাখেন ? বিষয়টা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
নামজারি বহাল পেয়ে সুরঞ্জন সুতার আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে। সুরঞ্জন সুতার আমাদের বসতবাড়ী ভিটামাটি থেকে উচ্ছেদ করে এবং প্রকাশ্যে জীবন নাশের হুমকি প্রদর্শন করে। এই বলে বাবাকে হুমকি দেয়,আগামী ৭ দিনের মধ্যে ভারতে চলে না গেলে, প্রকাশ্য তোর মেয়েকে রেফ করে মেরে ফেলবো। তোর
পরিবারের সবাইকে পুড়িয়ে মারবো। তোদের লাশের নাম নিশানা খুজে পাবে না কেউ"। ভয়ংকর এই সন্ত্রাসী ইতিপুর্বে এলাকায় জমি গ্রাস করার জন্য অনেককে গুম করেছে। তার ভয়ে এলাকাবাসী মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না। তাঁর অবৈধ টাকার কাছে স্থানীয় প্রশাসন জিম্মি। প্রশাসনের এক বড় আমলা ও সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবি টাকার বিনিময়ে তার অবৈধ কাজে সহায়তা করে।
প্রিয় মমতাময়ী মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আপনার আশু হস্তক্ষেপ ছাড়া সুরঞ্জন সুতার আমাদের বাঁচতে দিবে না। আমরা বাঁচতে চাই। মমতাময়ী মা আমাদেরকে বাঁচান। আমাদের বসতবাড়ী উদ্ধার সহ দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করে আমাদেরকে বাঁচান। আপনার কাছে প্রান ভিক্ষা চাই।
এ বিষয়ে ভিকটিম ইতিমা মণ্ডল সংবাদমাধ্যমকে বলেন, আমার বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই লাখ লাখ টাকা খরচ করে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন সুরঞ্জন সুতার। এবং কিছু সাংবাদিকদের মাধ্যমে আমাকে সমাজে হ্যাঁ করার উদ্দেশ্যে চরিত্র নিয়ে বাজে মন্তব্য করে যাচ্ছেন তিনি। এসব মন্তব্যের জন্য প্রয়োজনে আমি তার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেব।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের বিদেশ যেতে না পারায় মাইক ভাড়া করে এলাকাবাসিকে গালিগালাজ করলেন কিশোরগঞ্জের যুবক জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান বিমানবন্দর অগ্নিকান্ডে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম কুমিল্লায় গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, পালিয়েছেন স্বামী ও তাঁর পরিবারের লোকজন ঢাকা এলজিইডিতে দুর্নীতির একচ্ছত্র অধিপতি বাচ্চু মিয়া বিমান বন্দরের সামনে এখোনো উৎসুক জনতার ভীড় নেভেনি আগুন