মঘাদিয়া ইউনিয়নের সবকিছু লুটে খাচ্ছে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন একাধিক অভিযোগেও নেই কোন পদক্ষেপ!

স্টাফ রিপোর্টার:

চট্টগ্রামের মিরসরাইল উপজেলার ১১ নং মঘাদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন এর বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। চায়ের দোকানের কর্মচারী জাহাঙ্গীর চেয়ারম্যান এখন শত কোটি টাকার মালিক! জাহাঙ্গীর কাছে এলাকার মানুষ জিম্মি হয়ে রয়েছে। তার ভয়ে সাধারণ মানুষ কোন প্রকার প্রতিবাদ করতে ভয় পায়।

জানা যায় ,জিরো থেকে হিরো বনে যাওয়া জাহাঙ্গীর হোসেন দুবাইয়ের তেল চুরির জাহাজে চাকরির মাধ্যমে ব্যাপক কালো অর্থ উপার্জন করে। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি জাহাঙ্গীর হোসেনকে।

এরপর ২০১৭ সালে মঘাদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এলাকার প্রভাবশালী নেতা ও নির্বাচন পরিচালনায় দায়িত্বশীলদের ম্যানেজ করে জাহাঙ্গীর হোসেন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

অভিযোগ রয়েছে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পরপরই ইউনিয়ন পরিষদের সকল সুযোগ সুবিধা ত্যাগী আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের না দিয়ে বিএনপি জামাতের মধ্যে বন্টন করতেন। জন্ম নিবন্ধন সনদে সরকারের নির্ধারিত টাকার চেয়ে অতিরিক্ত টাকা নেন। এছাড়াও জাল ওয়ারিশ সনদের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

চট্টগ্রামের মিরসরাইল উপজেলায় রয়েছে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ইকোনমিক জোন যেখানে অবৈধ ড্রেজারের মাধ্যমে বালু উত্তোলন ও সরবরাহ করে ইকোনমিক জোনকে হুমকিতে ফেলছে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন। এছাড়াও জানা গেছে , এই ইকোনমিক জোনে অবৈধ ক্ষমতার বলে নিয়ন্ত্রণ করেন তেল চুরির সিন্ডিকেট কে। এই তেল চুরি নিয়ে জোরারগঞ্জ থানায় চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন সহ তার সিন্ডিকেট বাহিনী সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা হলেও নেওয়া হয়নি কোনো প্রশাসনিক পদক্ষেপ। অপর একটি ঘটনায় চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীরের তিন সহযোগী ওই থানার পুলিশ গ্রেফতার করেন।

গ্রেফতারের পরে তাদেরকে পুলিশের কাছ থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন। এলাকাবাসীদের অভিযোগ থানাকে কন্ট্রোল করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর এইজন্য এলাকাবাসীরা থানায় গিয়ে কোন অভিযোগ করলে সেই অভিযোগ পুলিশ গ্রহণ করেন না। পুলিশ ভুক্তভোগীদের কে বলেন জাহাঙ্গীরের পারমিশন ছাড়া থানায় কোন অভিযোগ বা জিডি নেওয়া হবে না ।

ওই এলাকার বাসিন্দা আবু জাফর বলেন, জাহাঙ্গীর চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে নিজের ছোট ভাই মারা যাওয়ার পর ভাইয়ের স্ত্রীকেও রেহাই দেননি। ছোট ভাইয়ের স্ত্রী দুই সন্তানের জননীকে জোর করে বিয়ে করে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন। এই নিয়ে এলাকার মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। তারা আরো অভিযোগ করেন সে কয়টি বিয়ে করেছে তা এক মাত্র আল্লাহই জানেন । সে ছয় নং ইছাখালী এলাকার এক ব্যক্তির বাড়িতে কাজের ছেলে হিসেবে কাজ করতেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর তার কোন লেখাপড়াও তেমন নেই । চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেনের সম্পর্কে জানতে চাইলে আবু তোরাব রাজার কমিটির সভাপতি নিজাম ভূঁইয়া বলেন, তার কথা আর কি বলবো চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে একের পর এক অপকর্ম করে আসছে। সে এলাকার ব্যবসায়ী দের উপর অত্যাচার জুলুম করে যাচ্ছে। এলাকাতে সে যা বলবে তাই হবে অন্য কোন লোকদের কথা গ্রহণযোগ্য হয় না। জাহাঙ্গীর বিএনপি– জামাতের লোক হয়ে সে বর্তমান সরকার দলীয় নেতাকর্মীদের উপর একের পর এক অত্যাচার করে আসছে । তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলেই নেমে আসে মারধর ও মামলা হুমকি সে তার গুন্ডাবাহিনী দিয়ে এলাকাতে একের পর এক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন এত কিছুর পরও প্রশাসন কেন নিরবতা পালন করছেন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেন। এছাড়াও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, -এলাকায় যুবলীগ নেতাকর্মীরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড প্রচার প্রচারণা চালালে ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন এর নেতৃত্বে তাদের উপর অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। এতে বেশ কয়েকজন যুবলীগ নেতা আহত হন। এ নিয়েও মিরসরাইল থানায় যুবলীগ কর্মী আসিফুল রহমান শাহীন একটি মামলা দায়ের করলে এখানেও নেওয়া হয়নি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেনের বিরুদ্ধে কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা।

অভিযোগ রয়েছে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা, বড় প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও একটি পত্রিকার মিরসরাইল উপজেলার প্রতিনিধি সাংবাদিক মাইনুদ্দিনের ছত্রছায়ায় কোন কিছুকে তোয়াক্কা না করে এসব অনিয়ম ও দুর্নীতি করে যাচ্ছেন। মইনুদ্দিন সব সময় চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেনকে সব কাজে সহযোগিতা করে আসছেন বলে স্থানীয় সরকার দলীয় নেতাকর্মীদের একাধিক অভিযোগে জানা গেছে। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ব্যাটারি চালত
অটো রিক্সা চালক জানায় দীর্ঘদিন চেয়ারম্যানদের সাথে কাজ করি আসছিলাম পরবর্তীতে দেখলাম চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর একের পর এক অন্যায় ভাবে মানুষের জায়গা জমি দখল করে এবং কি অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করেন। তার এইসব অপকর্মের প্রতিবাদ করার জন্য আমাকে তার চাকরি থেকে বাদ দিয়ে দেয়। তার অপকর্মের কথা বলে শেষ করা যাবে না। মিরসরাইলে ১১ নং ইউনিয়নের যা কিছু আছে সবকিছুই চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেনের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। এখন সে যা বলবে তাই হবে কেউ প্রতিবাদ করলে তার বিরুদ্ধে মামলা হুমকি ও মারধোর করে এভাবেই জাহাঙ্গীর চেয়ারম্যান তার রাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরো অভিযোগ করেন যার কোন অস্তিত্বই ছিল না সে এখন শত কোটি টাকার মালিক হয়ে এলাকায় নিয়ন্ত্রণ করছে। ইকোনমিক জোনে কোন কাজ করতে গেলে আগে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীরের সঙ্গে বসে হিসাব নিকাশ করে কাজ করার অনুমতি নিতে হয়। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে যা কিছু বলা হয়েছে সবকিছু একটি উদ্দেশ্যমূলক ও রাজনৈতিক কারণে এসব অপপ্রচার করা হচ্ছে। তার কাছে মামলার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে একটি লোক দুইটি মামলা করেছে সেই মামলায় আমি জামিনে আছি।

তবে চট্টগ্রামের ও মিরসরাইলের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দরা মনে করছেন প্রশাসনের কঠোর তদারকির মাধ্যমে তদন্ত করে এসব বিষয়ে
আইনি ব্যবস্থা না নিলে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠবে ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন ও তার বাহিনীরা।এছাড়া সে এলাকায় উঠতি বয়সি যুবকদের দিয়ে ইয়াবা এবং বাংলা মদের ব্যবসা করে ।

ইয়াবার ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করে যুবলীগ সাধারন সম্পাদক আবছার । অস্ত্র মামলায় যাবত জীবন সাজাপ্রাপ্ত ফেরারী আসামী । আই. ডি কার্ডে বাপের নাম গরমিল থাকায় , সেই সুযোগে চেয়ারম্যান তাকে পুলিশের হাত থেকে সেভ করে এই কাজের দায়িত্ব দেয় । আবছারের অন্যান্য সহযোগীরা হলো সেলিম খাঁন , পিতা : তোতা মিঞা , পায়েল ( নিজের চাচী কে বিয়ে করেছে ) , পিতা : বাবুল মিঞা , চোরা নবী , মিঞা পাড়া। ১১ নং ইউনিয়নের ছাত্রলীগ সাধারন সম্পাদক বাপ্পি . কিছুদিন পূর্বে ইয়াবা সহ ধরা পড়লে , চেয়ারম্যান তাকে টাকার বিনিময়ে ছাড়িয়ে নেন . এছাড়া , কিছু দিন পূর্বে টোকাই মার্কা কিছু ছাত্রলীগ নামধারী , স্কুল ছাত্রীকে ইভটিজিং করার সময় , এলাকার লোকজন ধরে পুলিশে চালান দেয় . এগুলো কে ও সে ছাড়িয়ে আনে । তার বেপরোয়া অপকর্ম এবং সন্ত্রাসী কার্য্যকলাপে বিরক্ত হয়ে , ১১ নং মঘাদিয়ার আওয়ামী সমর্থকরা নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় . যার প্রেক্ষিতে এই ১১ নং মঘাদিয়াতে প্রায় ২৮০০ ভোটে এইবার প্রথম নৌকা হারে . ৬ কেন্দ্রে ৬ টিতেই হার . ৭০ এর নির্বাচন থেকে ১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন , কোনবারই ১১নং মঘাদিয়াতে নৌকা হারে নাই . শুধু এইবার হারলে চেয়ারম্যান এর কারনে । তবে এখানে উল্লেখযোগ্য , তার সকল অপকর্মের সেল্টার দাতা , সিনিয়র আওয়ামী নেতা ( চেয়ারম্যান থেকে , আর্থিক সুবিধা ভোগী ) যাঁদের ব্যবহার করে চেয়ারম্যান ব্যাপক হারে শালিশ বানিজ্য করেছেন , তাদের ব্যপারেও আমরা তথ্য সংগ্রহ করেছি , যাহা পরবর্তীতে প্রকাশ করা হবে ।

অন্যের সম্পত্তি দখল করে আছেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মাহবুবা সুলতানা

 

হাফসা আক্তারঃ

অবৈধভাবে অন্যের সম্পত্তি দখল করে আছেন ড. মাহবুবা সুলতানা পেশায় উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়াম। পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এই কর্মকর্তার নামে অবৈধভাবে একটি ফ্ল্যাটের একাংশ অনেক বছর যাবত দখল করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি ২০০০-২০০৩ পর্যন্ত জনতা ব্যাংকের প্রাক্তন অফিসার ছিলেন,আবার ৩১ মে ২০০৩ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহকারি অধ্যাপিকা হিসেবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন এরপরে তিন বছর তাকে কোন কারণে কোথাও কর্মরত থাকতে দেখা যায়নি । ২০১৩ সালের ১৩ই জুলাই হঠাৎ তাকে ধামরাই গভমেন্ট কলেজ প্রাক্তন সহকারী অধ্যাপিকা ২৮ই মে ২০১৭ পর্যন্ত কর্মরত থাকতে দেখা যায়। আবার দুই বছর তাকে কোথাও কর্মরত থাকতে দেখা যায়নি, হঠাৎ ২৮শে জানুয়ারি ২০১৯ থেকে তাকে ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে দেখা মিরপুরস্থ সেকশন ২ ব্লক চ, এর ১১৫-১১৮ নং আধা পাকা টিনশেড বাড়ির উপর অষ্টম তলা নির্মিত ইমারতের ষষ্ঠতলা নির্মিত পূর্ব পাশের ১২৫০ বর্গফুট ৬/বি ফ্ল্যাটটি ক্রয় করে, যার মোট মূল্য সাব-রেজিস্ট্রি ে অফিস অনুযায়ী ২১ লক্ষ ৯১ হাজার টাকা মাত্র। তারই পাশের ৬/এ ফ্ল্যাট টি ক্রয় করে মোঃ জাকারিয়া ফয়সাল ও সাবরিনা আফরোজ। মোঃ জাকারিয়া ফয়সাল পেশায় একজন শিক্ষক, তিনি বাংলাদেশ ব কমার্স কলেজে ইংরেজি বিভাগে অধ্যায়নরত তার স্ত্রী সাবরিনা বি আফরোজ পেশায় গৃহিণী।
ড. মাহবুবা সুলতানা ষষ্ঠ তলায় ওঠার প্রায় কয়েক বছর পর তাহারা ৬/এ এর পশ্চিম পাশের জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের সেল রিসিট অনুযায়ী ১২৫০ বর্গফুট আয়তনের নির্মিত ফ্ল্যাটটিতে অবস্থান নেয়। হঠাৎ করে নিচের বাসার এক অনুষ্ঠানে যোগদান করেন সাবরিনা । সুলতানা, তার চোখে পড়ে তার ফ্ল্যাটের আয়তনের চেয়ে উক্ত ফ্ল্যাটটির আয়তন অনেক বড়। এই দীপ্তি কাশবন বাড়িটি তৈরি হয় দীপ্তি আবাসন লিমিটেড কোম্পানির মাধ্যমে, তাহার সন্দেহ দীপ্তি আবাসনের কাছে বলে। দীপ্তি আবাসন লিমিটেড এক সার্ভেয়ার এনে মেপে দেয় ১২৫০ বর্গফুট কিন্তু তাতেও তাহাদের সন্দেহ যায়নি তারা নিজেরা হাউজিং এর একজন সার্ভেয়ার এনে মাপ দিয়ে দেখে তাদের ফ্ল্যাটের অংশ কম ৯১১.২৫ বর্গফুট। দীপ্তি আবাসনের তৎকালিন চেয়ারম্যান ছিলেন ড. মাহবুবা সুলতানার স্বামী মোঃ নজরুল ইসলাম। তাদের নিজেদের সৌন্দর্য রক্ষার্থে জোর করে অবৈধভাবে বাড়তি জায়গা দখল করে আছে, একজন হল কোম্পানির চেয়ারম্যান ও আর একজন হল স সরকারি ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। অবৈধ সম্পত্তি দখল সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহারে লিপ্ত রয়েছে ড. মাহবুবা সুলতানা।ভুক্তভোগীরা উত্তর দীপ্তি কাশবন সোসাইটি মালিক সমিতির বিচার সালিশে রায় পায় যে, রায়ে লেখা আছে প্রথম পক্ষ অর্থাৎ জাকারিয়া ফয়সাল আর দ্বিতীয় পক্ষ ড. মাহাবুবা সুলতানা মৌখিক জবানবন্দী চুল ছেড়া বিশ্লেষণ করে দ্বিতীয় পক্ষের মাহাবুবা সুলতানা এর পক্ষে তার প্রতিনিধি হিসেবে তাহার স্বামী নজরুল ইসলাম সাহেব প্রথম পক্ষের ১২৫০ বর্গফুট থেকে ১২০ বর্গফুট ড্রয়িং রুমের সাথে একত্রে করে নিয়েছে তাহা স্বীকারোক্তি দেন। এ ব্যাপারে ডক্টর মাহবুবা সুলতানার কাছে জানতে চাইলে তিনি আমাদের বলেন এ বিষয়ে আমরা কোম্পানির সাথে বসে আলাপ করে নিন।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম