খলিলুর এর নেতৃত্বে   সৈনিক কল্যাণ সংস্থা (বেসওয়া ) ব্যানার ভাঙচুর মারপিট !

 

স্টাফ রিপোর্টার:

রাজধানীর পল্লবীর কসাই খলিল (৬০) তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রাক্তন সৈনিক কল্যাণ সংস্থা (বেসওয়া ) সংস্থার উপরে ভেনাস সহকারে ভাঙচুর সো অভিযোগ পাওয়া গেছে অবশেষে থানায় অভিযোগ করেন খলিল ও তার লোকজনের বিরুদ্ধে। খলিল এক সময় গরুর গোশতের ব্যবসা করতেন। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে তিনি এখন পল্লবীবাসীর কাছে মূর্তিমান আতঙ্কের নাম। চাঁদাবাজি, অন্যের জমি দখল, হত্যার উদ্দেশে মারপিট, অন্তঃসত্ত্বা নারীকে হত্যার মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে ভুরি ভুরি যার কোন অন্তর সীমা নেই।

সেই ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে ,

আমি শেখ কাওছার উদ্দিন, পিতা: শেখ আফসার উদ্দীন, মাতা: আকলিমা খাতুন, বর্তমান ঠিকানা:ক- ৮৬/৩, রোড নং- খাঁ পাড়া, ডাকঘর: খিলক্ষেত-১২২৯ থানা: খিলক্ষেত, ঢাকা, জাতীয়তা: বাংলাদেশী, ধর্ম ইসলমা, পেশা:

পল্লবী থানায় হাজির হইয়া সাধারন ডাইরীর জন্য আবেদন করেন যে, আইন উদ্দিন হায়দার ও ফয়জুন নেছা বিবি ওয়াকফ এস্টেট, ইসি নং- ৪১১/সি নিম্ন স্বাক্ষর কারী আইনউদ্দীন হায়দার ও ফয়জুন নেছা বিবি ইসি নং ৪১১/সি এর নিয়জিত ভারপ্রাপ্ত কর্মি, উক্ত সম্পত্তির গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিযুক্ত মোতাওয়াল্লী নবাব ড. খাজা ইকবাল আহসানউল্লাহ বিগত ২৫/০২/২৪ ইং মহামান্য হাইকোর্টের রিট পিটিশন দাখিল করেন। যাহার নং ২২৩০/২০২৪, উক্ত রিট পিটিশনকে বিচারকদ্বয় গত ৬/০৩/২০২৪ ইং নিম্ন তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি পূর্বের রেকর্ড বাতিল পূর্বক পুনঃ সংশোধনের আদেশ প্রদান করেন এবং বিগত ৩১/০৩/২০২৪ ইং তারিখে, উক্ত সম্পত্তিতে বর্তমান মোতাওয়াল্লী ব্যতীত সকলের প্রতি স্থিতিশীল ও নিষেধাজ্ঞা আদেশ প্রদান করেন। উক্ত আদেশের প্রেক্ষিতে তফসিল বর্ণিত সম্পত্তির উপর মহামান্য হাই কোর্টের নিষেধাজ্ঞার সাইন বোর্ড দেওয়া হয়। উক্ত সাইন বোর্ড ০৬/০৭/২০২৪ ইং তারিখ সময় ৪.৩০ ঘটিকায় বিবাদী খলিলুর রাহমান (একাধিক মামলার আসামি) ও এনামুল গং সহ অজ্ঞাত ২০/২৫ জন আমাদের সাইন বোর্ড ভাঙচুর করে। তখন আমাদের লোকজন বাধা দিলে  আমাদের লোকজনদের গায়ে হাত লাথি ঘুসি ছোড়া দিয়ে আঘাত করেন । আঘাতপ্রাপ্ত হলেন, বাংলাদেশ প্রাক্তন কল্যাণ সংস্থা ( বেসওয়া)।

বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান

সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার জব্বার

সার্জেন্ট বাতেন ,শফিকুর রহমান ,ইমামুল হক ,রওশন ,রজব আলী,আখতারুজ্জাম সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার রফিকুল ইসলাম

মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার এনায়েত

ওয়ারেন্ট অফিসার মজনু ,সিদ্দিক, ,সার্জেন্ট রিয়াজসহ আরো অনেকেই। শুধু তাই নয় খলিল ও তার  বাহিনী নিয়ে  খলিল আমাদের জীবন নাশের হুমকি দেন।

 

জেলা ঢাকা, খানা সাবেক কেরানীগঞ্জ বর্তমান পল্লবী, মৌজাঃ বাউনিয়া, সাবেক জেএল নং ২১১, ভৌজিঃ ৪৯ এর অধিনে ভৌজি ১১০৩ ও ৯৭১৬। সিএস ক্ষতিয়ান নং ১,১২,২৮,৫৭ ও ১১৭ এর অধিনয় ১১,১৩,১৪,১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭,২৯, ৩০,৩১,৩২,৩৩,৩৪,৩৭,৩৮,৩৯,৪১,৪৩,৪৪,৪৫,৪৬,৪৮,৪৯,৫০,৫২,৫৩,৫৪,৫৫,৫৬,৫৮,৫৯,৬০,৬১,৬৩,৬৪,৬৫, ৮,৬৯,১১৮,১৪৯, ১৮৬, ১৮৩, ১৪৪, ১৯৪,১৮৮,১৪৩,১৪৭,১৫৬,১৭২,১৩৯, ১৪০, ১৪৫, ১০৩, ১৫১,১৫২,১৫৩,১৫৯,১৬৪,১৬৭,১৭৩ ,১৭৫,১৭৭,১৭৯,১৮৫,২২২,২৭৯,৪২৪,৪৯৪,৫০৪, এবংসিএসও দাগনং৩১০৪, ৩১০৫, ৩১০৬,৩১০৭,৩১১১,৩১১২,৩১১২/৩৪৪৫ ,৩১১৩,৩১১৩/৩৪৪৬,৩১১৩/৩৪৪৮-৩১১৩/৩৪৪৯,৩১১৪, ১১১৪/৩৪৫৪,৩১১৫,৩১১৬, ৩১১৭, ১৩১৮, ৩১১৯, ৩১২২,৩১২৩,৩১২৪ ,৩১২৬/৩৪৪১,৩১২৭, ৩১২৮, ৩১২৯, ৩১৩০, ৩১৩২, ৩১৩৩,৩১৩৪, ৩২৫৬, ৩২৫৭,৩২৫৮, ৩১৬১,৩২৬১, ৩২১২, ৩১৯৭, ৩২০৬,৩ ২২৭,৩২২৮,৩১৪৪, ৩১৬৯, ৩২৪৬, ৩২৪৭,৩২১৫, ৩২১৯,৩২৫৫,৩১৪৫,৩১৪৭,৩১৫০,৩১৭১, ৩২১৩,৩২১৬,৩২১৮, ৩২২৪,৩২২ ৫,৩২৫৩,৬৯৮৩,৩৪৪৭, ৩২৩১, ৩২৩৩,৩১৮৭,৩২১৭,৩২৩৫, ৩১৭৩,৩১৭৪,৩১৭৫,৩১৭৭,৩১৭৮,৩৬৮০/৩২৬৬,৩১৫৯,৩২৭

৩,৩২৭৬, ৩২৭৪,৩২৭৫.

মহামান্য সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের রিট পিটিশন থাকা সত্ত্বেও মামলা নং ৬১৬৮/২০১৫ মোতাবেক সমস্ত অবৈধ লিজ বাতিল করা হয় এবং রি ড পিটিশ ।জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ কতৃক বাউলিয়া মজার এলে কেস নং ৫/৭২-৭৩এর অধিক গ্রহণ কিছু জায়গা বাতিল পূর্বক ওয়াকফ এস্টেট  এর পক্ষে রায় প্রদান করেন ।

মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের রায় পাওয়া সত্ত্বেও ,কসাই খলিল নিজেকে বড় নেতা হিসেবে পরিচয় দেন। পল্লবী থানা যুবলীগের কমিটিতে আছেন বলে দাবি করেন। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় এসব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তার ভয়ে তটস্থ পল্লবীবাসী।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খলিল থাকেন পল্লবীর বাউনিয়া বাঁধ এলাকায় ১১ নম্বর সেকশনের ডি ব্লকের ৬ নম্বর বাসায়। তার বাবার নাম মজিবর রহমান। তার মা এক সময় অন্যের বাসায় ঝিয়ের কাজ করতেন।এলাকাবাসী জানিয়েছে, এমন কোনো কাজ নেই যা খলিল ও তার বাহিনীর সদস্যরা করেন না। পল্লবী এলাকায় কেউ নতুন জমি কিনলে, জমিতে মাটি ভরাট করার প্রস্তুতি নিলে, ভবন নির্মাণ বা উন্নয়নমূলক কাজ শুরু করলে তার বাহিনীর সদস্যরা গিয়ে হাজির হন। মোটা অংকের চাঁদা না দিলে কোনোভাবে কাজ করতে দেন না।

বাংলাদেশ প্রাক্তন সৈনিক কল্যাণ সংস্থা (বেসওয়া) এর উপরে ফিলিং স্টাইলের হামলা করেন ।

অনেকে বাধ্য হয়ে পল্লবী  থানায় সাধারণ অভিযোগ করেন, ফেসওয়া সংস্থানটি  তাদের ওপর খসাই খলিলের লোকজন হামলা করে বলে অভিযোগ পাওয়া করেন। তাদের সংস্থার এটাই দাবি আমরা সুস্থ বিচার চাই প্রশাসন দৃষ্টি আকর্ষণ করছি বিষয়টি নিয়ে আপনারা খতিয়ে দেখার জন্য বিশেষ আবেদন।

লেগুনা ড্রাইভার সোহেল ৩ থানায় গড়ে তুলেছে বিশাল এক সন্ত্রাসী বাহিনী

 

নিজস্ব প্রতিনিধি :

ডিএমপির কদমতলি, শ্যামপুর ও ঢাকা জেলার কেরানী গঞ্জের কিছু এলাকাজুড়ে লেগুনা ড্রাইভার সোহেলের নেতৃত্বে একটি বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে উঠেছে বলে অভিযোগ সুত্রে জানা যায়। মুলত
কদমতলী থানাধীন মোঃ শহিদুল ইসলাম এর ছেলে সোহেল বিশাল এক সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তুলেছেন। সোহেল মূলত পেশায় একজন লেগুনা ড্রাইভার হলেও চাঁদাবাজি, ছিনতাই ,মারধর, ইয়াবা বিক্রিসহ গড়ে তুলেছেন বিশাল এক সিন্ডিকেট। সোহেল বাহিনীর অপরাপর সদস্যরা হচ্ছে অপু পিতা-মোঃ সোবাহান, বর্তমান ঠিকানা – কেরানীগঞ্জ, সাইফুল ,হেলাল, বর্তমান ঠিকানা- আলম মার্কেট গ্যাস পাইপ মোঃ সাগর, মোঃ রুবেল , পিতা -মোঃ তোতা, বর্তমান ঠিকানা – আলম মার্কেট গ্যাস পাইপ,মোঃ নুর আলম পিতা নজরুল , বর্তমান ঠিকানা -আলম মার্কেট গ্যাস পাইপ , আরো অনেকেই। সোহেলের সন্ত্রাসী বাহিনীর অধিকাংশ সন্ত্রাসী শ্রমিক ও লেগুনার ড্রাইভার। সোহেলের বাবার দেশের বাড়ি খুলনায়। সোহেলরা এক ভাই তিন বোন।তাদের মধ্যে সোহেল পরিবারের বড় ছেলে।সোহেলের বাবা একজন সিএনজি চালক করেছেন একাধিক বিয়ে। মা নিলু ছিলেন ওমানে। দেশে এসে সোহেলের বাবা শহিদুল ইসলাম কে ছেড়ে আরেকটি বিয়ে করেন। বর্তমানে মা থাকেন চাঁদপুরে । বিদেশে লোক পাঠানোর কাজ করে থাকেন। সোহেলের যেকোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড সহ যে কোন অবৈধ অসামাজিক কাজে আইনগত সকল ঝামেলায় তার মা তাকে আর্থিকভাবে সাহায্য করে থাকেন। সোহেলের শ্বশুর বাড়ি কেরানীগঞ্জ স্ট্যান্ড বাজার। সোহেল বাহিনীর নামে রয়েছে কদমতলী থানায় একাধিক জিডি ও মামলা। সোহেলের ভয়ে মুখ খুলে না ব্যবসায়ী ও সাধারণ জনগণ। সোহেলের নামে তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অবৈধ অসাজিক কাজের বিষয়ে জনগণ কিছু বললেই ধারালো অস্ত্র নিয়ে মানুষকে ভয়-ভীতি দেখায়। এছাড়াও সোহেল বাহিনী মারধর করেছে অনেক শ্রমিকদের কেও। এই সন্ত্রাসী বাহিনীর অত্যাচারে অনেক শ্রমিক জীবন বাঁচাতে কাজ ছেও পালিয়ে চলে গেছে।
কথিত সোহেল বাহিনীর ভয়ে শ্যামপুর গ্লাস ফ্যাক্টরির মেহনতি গলির শ্রমিকরা কাজ করে রাতে বাড়ি যাওয়ার পথে প্রায়শই টাকা পয়সা ও তাদের মোবাইল জোর করে নিয়ে যায় সোহেল বাহিনীর সদস্যরা। এদের কে কিছু বললে তাদেরকে মারধর ও করে। সোহেল বাহিনীর এই অপকর্মের কারণে এলাকাবাসী ও সাধারণ ব্যবসায়ীরা অতিষ্ঠ হয়ে লাগিয়েছেন সিসি ক্যামেরা । ফলে সোহেল বাহিনীর এসব অপকর্মের অনেক ভিডিও ফুটেজ পাওয়া গিয়েছে। গত রমজানের ঈদের পর সবকিছু যখন বন্ধ থাকে তখন সেই সুযোগে কাজে লাগিয়ে মেহনতির গলির একটি বাড়িতে সোহেল তার সঙ্গীদের নিয়ে ডাকাতি করে । দলপতি সোহেলর সাথে ডাকাতিতে আরও যারা ছিলো তারা হচ্ছে অপু , হেলাল ও রুবেল। এছাড়াও পানামা ফ্যাক্টরির শ্রমিকের ১৯ হাজার টাকার মোবাইল ছিনতাই করে অপু‌।সোহেল বাহিনী নষ্ট করছে যুবসমাজকে। প্রকাশ্যে খাচ্ছে ইয়াবা ,গাঁজা । আর এগুলো ব্যবসা তো তারাই করছে। সোহেল বাহিনী থেকে প্রতিকার চায় সাধারণ মানুষ ও খেটে খাওয়া শ্রমিকরা। সাধারণ জনগণ চায় যুবসমাজ ধ্বংস হওয়ার আগেই সোহেল বাহিনীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রদান করা হোক।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের বিদেশ যেতে না পারায় মাইক ভাড়া করে এলাকাবাসিকে গালিগালাজ করলেন কিশোরগঞ্জের যুবক জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান বিমানবন্দর অগ্নিকান্ডে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম কুমিল্লায় গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, পালিয়েছেন স্বামী ও তাঁর পরিবারের লোকজন ঢাকা এলজিইডিতে দুর্নীতির একচ্ছত্র অধিপতি বাচ্চু মিয়া বিমান বন্দরের সামনে এখোনো উৎসুক জনতার ভীড় নেভেনি আগুন বাড়িভাড়া ৫০০ টাকা বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন জারি শিক্ষকদের