৩৫০ কোটি টাকার ঋণকাণ্ডে নাটের গুরু রতন এখন জেলে

স্টাফ রিপোর্টার॥

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানকে প্রতিষ্ঠিত আমদানিকারক দেখিয়ে ৩৫০ কোটি টাকার নন-ফান্ডেড ঋণ অনুমোদন করেছে এবি ব্যাংক। কাগুজে ওই প্রতিষ্ঠানটির নাম ব্র্যান্ডশেয়ার ট্রেডিং লিমিটেড। বিপুল অঙ্কের এ ঋণের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। ঋণের বিপরীতে জামানত দিয়েছে তৃতীয় পক্ষ এবং ঋণের বিপরীতে যে সম্পত্তি বন্ধক রাখা হয়েছে, তার মূল্য দেখানো হয়েছে বাজার মূল্যের চেয়েও ১৬ গুণ বেশি।

শুধু তাই নয়, ঋণটির দায় গ্রাহক পরিশোধ না করলে তা এলটিআর ও মেয়াদি ঋণে রূপান্তরের সুযোগও রাখা হয়েছে। এরপরও ঋণ মঞ্জুরিপত্রের শর্ত লঙ্ঘন করে অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১৬ কোটি টাকার পারফরম্যান্স গ্যারান্টি ইস্যু করা হয়েছে। এবি ব্যাংকের ৩৫০ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদনের অভিযোগ এরই মধ্যে খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

কে এই রতন
তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ভাগ্নে পরিচয় দিতেন।     জানা যায়, আলী হায়দার রতন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ থানার চরপারবতী গ্রামের মৃত নূর ইসলামের ছেলে। গাজীপুরের শ্রীপুর এলাকায় ব্যপক প্রভাব ছিলো তার। তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ভাগ্নে পরিচয় দিতেন।

আলী হায়দার রতন ইনফ্রাটেক লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবেও পরিচিত। তিনি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নকল নথির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আলোচনায় আসেন। তিনি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত মুস্তাফিজুর রহমান বুলবুলের মেয়ের জামাতা।

স্থানীয়দের অভিযোগ, রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে তিনি শ্রীপুরের গাজীপুর ইউনিয়নে বহু মানুষের বাড়ি ও জমি দখল করে নিয়েছেন।
২১ এপ্রিল রাজধানীর হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালের সামনে থেকে জনগণ তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এরপর রমনা থানার সহায়তায় শ্রীপুর থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। ্

৩৫০ কোটি টাকার এই ঋণকাণ্ডে ‘নাটের গুরু’ ইনফ্রাটেক কনস্ট্রাকশন কোম্পানির কর্ণধার আলী হায়দার রতন। তিনি সেই ব্যক্তি, যাকে ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে রাত ৮টার পর নগদ ২২ কোটি ৬০ লাখ টাকা উত্তোলনের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। ওই সময় বিষয়টি সংবাদের খোরাক হয়েছিল। রতন পেশায় একজন ঠিকাদার। ১০ বছর ধরে দেশের সরকারি বিভিন্ন কাজ তিনি একক ও যৌথভাবে করছেন।

আলী হায়দার রতন শুধু এবি ব্যাংক থেকেই নয়, এর আগে আরও পাঁচটি ব্যাংক থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছেন। ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে একই জমি একাধিক ব্যাংকে বন্ধক ও বন্ধকি সম্পত্তির অস্বাভাবিক বেশি মূল্য দেখানোর ঘটনা ঘটেছে। এসব ঋণের মধ্যে এরই মধ্যে ৫২৫ কোটি টাকা খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে ন্যাশনাল ব্যাংকে ২০০ কোটি টাকা, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকে ১৮০ কোটি টাকা, জনতা ব্যাংকে ৭০ কোটি টাকা, বেসিক ব্যাংকে ৩৫ কোটি টাকা ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে ৪০ কোটি টাকার ঋণখেলাপি হয়ে গেছে। বিএফআইইউর কর্মকর্তারা জানান, ওই ৫ ব্যাংকের ঋণের বিষয়ে সংস্থাটির তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

এমন কি সে সাবেক সচিব কবির বিন আনোয়ারের ব্যবসায়িক র্পাটনারও ছিলো সেই ক্ষমতাধর সচিবের নাম নিয়েই সে শত অপর্কম করে গেছেন।

যেভাবে উঠে এল রতনের নাম

দেশের কেন্দ্রীয় আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) এক তদন্তে আলোচ্য ঋণের প্রকৃত সুবিধাভোগী হিসেবে ঠিকাদারি ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইনফ্রাটেক কনস্ট্রাকশন কোম্পানির কর্ণধার রতনের সংশ্লিষ্টতা মিলেছে। তিনি ব্র্যান্ডউইন গ্রুপ অব কোম্পানিজেরও ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সম্প্রতি ব্যাংকটির গুলশান শাখার অনুমোদিত ঋণ প্রস্তাবটির যাবতীয় তথ্য পর্যালোচনা করে এ জালিয়াতির ঘটনা উদঘাটন করেছে বিএফআইইউ।

বিএফআইইউর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যাংকের নির্বাহী ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা পর্ষদ এবং আলী হায়দার রতনের পারস্পরিক যোগসাজশে দুর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে একটি কাগুজে এবং বেনামি প্রতিষ্ঠানের নামে ৩৫০ কোটি টাকার ঋণ মঞ্জুর করা হয়েছে। এ ঋণের প্রকৃত সুবিধাভোগী আলী হায়দার রতন। কেননা আলোচ্য ঋণটির আবেদন থেকে শুরু করে সহায়ক জামানত, পার্সোনাল ও করপোরেট গ্যারান্টি প্রদানসহ যাবতীয় কার্যসম্পাদন করেছেন আলী হায়দার রতন নিজেই। এরই মধ্যে ১৬ কোটি টাকার ঋণ সুবিধা ভোগও করেছেন তিনি।

বিএফআইইউর মতে, বেনামি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ঋণ সুবিধার আওতায় ৩৫০ কোটি টাকা বিতরণ করা হলে তা আদায় করা দুরূহ হবে। তাই ঋণের বাকি অর্থের বিতরণ বন্ধে সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্ট জব্দ করার পাশাপাশি ব্যাংকটির কাছে এ ঋণের বিপরীতে ব্যাখ্যা তলব করা হয়েছে। এ ছাড়া বিষয়টির বিশদ তদন্ত সাপেক্ষে কাগুজে প্রতিষ্ঠানটির প্রকৃত মালিক ও সুবিধাভোগী চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে বাংলাদেশ ব্যাংকের পাশাপাশি দুর্নীতি দমন কমিশনেও (দুদক) এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম  বলেন, ব্যাংক খাতের শৃঙ্খলা যে একেবারেই তলানিতে এসে ঠেকেছে, সেটারই আভাস দিচ্ছে এ ধরনের জালিয়াতি। এখানে সংশ্লিষ্টদের অবশ্যই যোগসাজশ রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই এ খাতে বড় ধরনের চুরি-জালিয়াতি চলছে। এগুলোর বিরুদ্ধে অবশ্যই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

খতিয়ে দেখার নির্দেশ হাইকোর্টের

কাগুজে কোম্পানির নামে এবি ব্যাংকের ৩৫০ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদনের অভিযোগ এরই মধ্যে খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিষয়টি অনুসন্ধানে দুদক, বিএফআইইউ ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিন মাসের মধ্যে এ নিয়ে প্রতিবেদন দিতে বলেছেন আদালত।

কিন্তু সেই প্রতিবেদন আজও আলোর মুখ দেখেনী।

 

টাকা আত্মসাৎই ছিল ধামাকার উদ্দেশ্য: র‌্যাব

নিজস্ব প্রতিবেদক॥

র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার ধামাকা শপিং ডটকম- এর মূল উদ্দেশ্য ছিল ‘হোল্ড মানি প্রসেস প্ল্যান’ অর্থ্যাৎ গ্রাহক ও সরবরাহকারীর টাকা আটকে রেখে তা সরিয়ে ফেলা। এজন্য তারা বিশাল অফার, ছাড়ের ছড়াছড়িসহ নানাভাবে সাধারণ ক্রেতাদের প্রলুব্ধ করত। এভাবে দ্রুতই প্রতিষ্ঠানটির ক্রেতা বৃদ্ধি পায়।

র‌্যাব বলছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা জানিয়েছেন আর্থিক সংকটের কারণে গত কয়েক মাস ধরে প্রতিষ্ঠানের অফিস ও ডিপো ভাড়া বকেয়া রয়েছে। পাশাপাশি জুন ২০২১ থেকে কর্মচারীদের বেতন বকেয়া রয়েছে। চলতি বছরের গত এপ্রিল থেকে ধামাকা শপিং ডটকম অর্থ অন্যত্র সরিয়ে ফেলার কারণে জুলাই হতে সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।

এর আগে বুধবার ভোরে র‌্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র‌্যাব-২ এর অভিযানে রাজধানীর তেজগাঁও এলাকা থেকে ধামাকার সিরাজুল ইসলাম রানা, ইমতিয়াজ হাসান সবুজ ও ইব্রাহিম স্বপন গ্রেপ্তার হয়। একজন ভুক্তভোগীর মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হবে।

ধামাকা শপিং ডটকম- এর ব্যবসায়িক অবকাঠামো সম্পর্কে র‌্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন বলেন, মহাখালীতে তাদের প্রধান কার্যালয় এবং তেজগাঁও বটতলা মোড়ে একটি ডেলিভারি হাব রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রায় ৬০০টি ব্যবসায়িক চেইন রয়েছে। এরমধ্যে নামিদামি প্রতিষ্ঠানের নামও উঠে এসেছে।

ধামাকা শপিং ডট কম ছাড়াও তাদের আরও কয়েকটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেমন, ইনভেরিয়েন্ট টেলিকম বাংলাদেশ লিমিটেড, মাইক্রোট্রেড ফুড এবং বেভারেজ লিমিটেড এবং মাইক্রোট্রেড আইসিক্স লিমিটেড ইত্যাদি। মূলত প্রতিষ্ঠানটির মূল উদ্দেশ্য তৈরিকারক ও গ্রাহক চেইন বা নেটওয়ার্ক থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেওয়া।

কমান্ডার মঈন বলেন, ধামাকা শপিং ডট কম গ্রাহক সংখ্যা ৩ লক্ষাধিক। মোবাইল, টিভি, ফ্রিজ, মোটরবাইক, গৃহস্থলীপণ্য ও ফার্নিচারসহ বিভিন্ন অফারে বিক্রি করা হতো। ধামাকা শপিং ডট কম -এর বিভিন্ন লোভনীয় অফারগুলো হলো, সিগনেচার কার্ড ২০ থেকে ৩০ শতাংশ, ধামাকা নাইট এ ৫০শতাংশ পর্যন্ত, রেগুলার এ ২০ থেকে ৩০ শতাংশ ছাড়। সিগনেচার কার্ড অফারটি গত মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত পরিচালনা করা হয়। মাত্র ২০ শতাংশ পণ্য সরবরাহ করে অর্থ সরিয়ে গ্রাহকদের চেক প্রদান করা হয়। অতঃপর ধীরে ধীরে সকল অর্থ সরিয়ে ফেলা হয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব ইনভেস্টমেন্ট ছিল না

জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা জানায়, ধামাকা শপিং ডট কম ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডে ইনভেনটরি জিরো মডেল এবং হোল্ড মানি প্রসেস প্লান ফলো করত। কয়েকটি দেশি-বিদেশী ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের লোভনীয় অফারের আলোকে ধামাকা শপিং ডট কম ব্যবসায়িক স্ট্র্যাটেজি তৈরি করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব ইনভেস্টমেন্ট ছিল না।

এতো দিন ধরে ট্রেড লাইসেন্স ছাড়া কীভাবে ব্যবসা করে আসছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, গত অক্টোবর থেকে তারা এগ্রেসিভ বিজনেসে যায়। ধামাকা খুব অল্প সময়েই মোটা অঙ্কের অর্থ সরিয়ে ফেলে। বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের ১৪টি অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেছে। সিআইডির তদন্তে অস্বচ্ছতার বিষয়টি উঠে আসছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা পাবার পর থেকে নিয়মতান্ত্রিকভাবে কাজ করছে। যাদের বিরুদ্ধেই মামলা হচ্ছে, তারা যেই হোক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

ধামাকা একাউন্টে টাকা নেই

গ্রাহকের ৭৫০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। অথচ এখন ধামাকার অ্যাকাউন্টে মাত্র লাখ খানেক টাকা। বাকি টাকা কোথায় গেলো জানতে চাইলে কমান্ডার মঈন বলেন, ধামাকার ট্রেড লাইসেন্স নেই। সাধারণ গ্রাহকরা যে টাকা দিয়েছে তা গেছে ইনভেরিয়েন্ট টেলিকমের অ্যাকাউন্টে। ধামাকার আরও অনেক ব্যবসা রয়েছে। সেসব ব্যবসায় সেই টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে। টাকা আসলে কোথায় গেলো তা মানি লন্ডারিং পর্যায়ে পড়েছে কিনা তা খুব শিগগিরই বেরিয়ে আসবে। মূলহোতা জসিম উদ্দিন চিশতির নিজস্ব সম্পদ রয়েছে আড়াই শ কোটি টাকার উপরে। সেখানেও ধামাকার গ্রাহকদের টাকা যেতে পারে।

ধামাকার প্রতারণার মূলহোতা জসিম উদ্দিন চিশতি কোথায় জানতে চাইলে তিনি বলেন, তিনি পলাতক। আমরা জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারদের মাধ্যমে জেনেছি তিনি দেশের বাইরে রয়েছেন। তাকেসহ অন্যান্য আসামিদের খুঁজছি।

আরেক প্রশ্নের জবাবে কমান্ডার মঈন বলেন, হাজারের উপরে তাদের কর্মচারী রয়েছে। তারা কেউই গত জুন থেকে বেতন পাচ্ছেন না। ধামাকায় আসলে চাকরি করার সুযোগ নেই। তাদের ট্রেড লাইসেন্স নেই। গ্রেপ্তাররা ধামাকা শপিং ডট কমের ব্যবসায়িক কারসাজি সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে অবগত থেকে বিভিন্ন প্রতারণামূলক কার্যক্রমে সম্পৃক্ত থেকেছেন। এছাড়া তারা বিভিন্ন অপকৌশল প্রণয়নে প্রতিষ্ঠানকে পরামর্শ, সুপারিশসহ বিভিন্নভাবে সহায়তা প্রদান করছিল। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান