বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী আজ

স্টাফ রিপোর্টার:

বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস আজ। বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক অবিচ্ছেদ্য নাম। স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে বীর বাঙালি ঝাঁপিয়ে পড়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। ৯ মাসের মরণপণ যুদ্ধের মাধ্যমে বিশ্ব মানচিত্রে যুক্ত হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। শুধু দেশ স্বাধীনই নয়, স্বাধীনতা পরবর্তীতে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তুলতে নতুন লড়াই শুরু করেছিলেন বঙ্গবন্ধু।
কিন্তু ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম এক হত্যাকাণ্ডের মধ্যদিয়ে সপরিবারে নিহত হন জাতির পিতা। এই হত্যাকাণ্ডের মধ্যদিয়ে জাতি হারায় হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ সন্তানকে। থমকে দাঁড়ায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার গতিপথ। ইতিহাসের মোড় ঘুরে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। টানা চতুর্থ মেয়াদের জন্য ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ।
এমন প্রেক্ষাপটে ভিন্ন এক আবহে এবার উদ্‌যাপিত হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী। দিবসটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এ ছাড়া সরকারিভাবেও পালিত হবে নানা কর্মসূচি।

১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ তদানীন্তন ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতা সায়েরা খাতুনের ঘর আলোকিত করে জন্মগ্রহণ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। চার বোন এবং দুই ভাইয়ের মধ্যে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তৃতীয়। পরাধীনতার নিকষ অন্ধকারে নিমজ্জিত বাঙালি জাতির ভাগ্যাকাশে মুক্তির প্রভাকর রূপে জন্ম নেয়া ‘খোকা’ নামের সেই শিশুটি শিক্ষা-দীক্ষা, মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি, মহত্তম জীবনবোধ, সততা, সাহস, দক্ষতা ও দূরদর্শী নেতৃত্বে হয়ে ওঠেন বাংলাদেশ নামক স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রের স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। শেখ মুজিবুর রহমান টুঙ্গিপাড়ার চিরায়ত গ্রামীণ সমাজের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না আবেগ-অনুভূতি শিশুকাল থেকে গভীরভাবে প্রত্যক্ষ করেছেন। গ্রামের মাটি আর মানুষ তাকে প্রবলভাবে আকর্ষণ করতো। শৈশব থেকে তৎকালীন সমাজ জীবনে তিনি জমিদার, তালুকদার ও মহাজনদের অত্যাচার, শোষণ ও প্রজাপীড়ন দেখে চরমভাবে ব্যথিত হতেন। গ্রামের হিন্দু, মুসলমানদের সম্মিলিত সম্প্রীতির সামাজিক আবহে তিনি দীক্ষা পান অসামপ্রদায়িক চেতনার। কিশোর বয়সেই তিনি রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। গোপালগঞ্জের মিশন স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে তৎকালীন বৃটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগদানের কারণে শেখ মুজিবুর রহমান প্রথমবারের মতো গ্রেপ্তার হয়ে কারাবরণ করেন। এরপর থেকে শুরু হয় বঙ্গবন্ধুর আজীবন সংগ্রামী জীবনের অভিযাত্রা। তিনি সারাজীবন এদেশের মাটি ও মানুষের অধিকার আদায় ও কল্যাণের জন্য সংগ্রাম করেছেন। বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য জীবনের ১৪টি বছর পাকিস্তানি কারাগারে বন্দি থেকেছেন, দুইবার ফাঁসির মঞ্চে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছেন। কিন্তু আত্মমর্যাদা ও বাঙালি জাতির অধিকার আদায়ের প্রশ্নে কখনো মাথা নত করেননি, পরাভব মানেননি। দীর্ঘ ২৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের পথপরিক্রমায় বঙ্গবন্ধু তার সহকর্মীদের নিয়ে ১৯৪৮ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এবং পরবর্তীতে ১৯৪৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গঠন করেন। ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন, ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান পেরিয়ে ’৭০ সালের ঐতিহাসিক নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন। বঙ্গবন্ধুর সাহসী, দৃঢ়চেতা, আপোষহীন নেতৃত্ব ও বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামে অনুপ্রাণিত হয়ে জেগে ওঠে শত বছরের নির্যাতিত-নিপীড়িত পরাধীন বাঙালি জাতি।
মুক্তির অদম্য সপৃহায় উদ্বুদ্ধ করে তিনি বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার চূড়ান্ত সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধ করে তোলেন। ৭ই মার্চে বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক ঘোষণার পর দেশ জুড়ে শুরু হয় সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পূর্বে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বে ৯ মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্যদিয়ে ৩০ লাখ শহীদের আত্মদান ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বিশ্বমানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের কালরাত্রিতে বিশ্বাসঘাতকদের নির্মম বুলেটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর স্বাধীন বাংলাদেশে সামরিক স্বৈরাচার প্রায় দুই যুগ ধরে প্রজন্মের পর প্রজন্মকে মিথ্যা ইতিহাস শেখাবার অপচেষ্টা চালায়। খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে কিন্তু বঙ্গবন্ধুর চেতনা ও আদর্শকে মুছে ফেলতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর অবিনাশী চেতনা ও আদর্শ  চির অনির্বাণ হয়ে প্রজ্বলিত থেকেছে প্রতিটি বাঙালি হৃদয়ে।
বঙ্গবন্ধু ও বাঙালি জাতির অবিভাজ্য সম্পর্কের কোনো পরিসমাপ্তি নেই। বঙ্গবন্ধু আমৃত্যু সাম্য, মৈত্রী, গণতন্ত্রসহ বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় অসামান্য অবদান রেখেছেন। তিনি ছিলেন বিশ্বের নির্যাতিত, নিপীড়িত ও শোষিত-বঞ্চিত মানুষের মুক্তির দূত- স্বাধীনতা ও শান্তির প্রতীক। বাংলা ও বাঙালি যতদিন থাকবে, এই পৃথিবী যতদিন থাকবে, পৃথিবীর ইতিহাস যতদিন থাকবে তিনি একইভাবে প্রজ্বলিত হবেন প্রতিটি বাঙালি হৃদয়ে, প্রতিটি মুক্তিকামী, শান্তিকামী, মানবতাবাদী হৃদয়ে। বঙ্গবন্ধুর জীবনদর্শন চিরকাল বাঙালি জাতিকে অনুপ্রাণিত করবে- পথ দেখাবে। বাঙালি জাতি শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসায় বাংলাদেশের ইতিহাস বিনির্মাণের কালজয়ী এ মহাপুরুষকে চিরকাল স্মরণ করবে।

জুলাই স্মৃতি সংরক্ষণের দায়িত্বে মুজিব শতবর্ষের সমন্বয়কারী ফরহাদুজ্জামান আজাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক :

স্বৈরাচার আ’লীগ সরকারের একনিষ্ঠ সহযোগী ও ব্যাপক সুবিধাভোগী এক উপবিভাগীয় প্রকৌশলীকে জুলাই স্মৃতি সংরক্ষণ জাদুঘর এর কাজ তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত করা হয়েছে। অথচ এই প্রকৌশলী জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত মুজিব জন্মশত বছর উদযাপনে প্রধান সমম্বয়কারী হিসেবে ওই অনুষ্ঠানকে স্মরনীয় বরণীয় ঝাক-জমকপূর্ণ করার মূল দায়িত্বে ছিলেন। এ বদলী আদেশ নিয়ে পূর্ত প্রকৌশলী ও ঠিকাদারদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি হয়েছে। তথ্য সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রের।
অভিযুক্ত ওই প্রকৌশলরী নাম এসএম ফরহাদুজ্জামান আজাদ। বর্তমানে গণপূর্ত ই/এম কারখানা উপবিভাগ-১ এর দায়িত্বে আছেন। গত ২৯ জুন ২০২৫ ইং তারিখে অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীর লিখিত আদেশে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর এর নির্মাণ কাজ তদারকির স্বার্থে সংযুক্ত করা হয় তাকে। কিন্তু এই প্রকৌশলী স্বৈরাচার আ’লীগ সরকারের শেষবছর বাদ দিয়ে শেষের প্রায় ৬ বছর গণপূর্ত ই/এম উপবিভাগ-১৩ (সংসদ ভবন ও সংশ্লিষ্ট এলাকা) এর দায়িত্বে ছিলেন। সে সময়ে তৎকালীন সরকারের স্পীকার ও চীফ হুইপসহ উর্দ্ধতন আ’লীগ নেতাদের ঘি চন্দন মলিশ করে পদলেহন করে ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা বাগিয়ে নিয়েছেন তিনি। ২০২২ সালে মুজিব জন্মশত বছর উদযাপন অনুষ্ঠানে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের মুল সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এখাতে কয়েক কোটি টাকা লোপাট করেন তিনি। পরের বছরে সংসদ ভবনের অন্য সাবডিভিশন গণপূর্ত কারখানা উপবিভাগ-১ এ পোষ্টিং ভাগিয়ে নেন। প্রায় ৬বছর ১৩ নং সাবডিভিশনের দায়িত্বে থাকতে সংসদ ভবনে আমব্রেলা প্রজেক্টের ১ম ও ২য় ফেজের ই/এম অঙ্গের শতাধিক কোটি টাকার কাজ বাস্তবায়নের সময়ে ২%/৩% এবং বিলের সময়ে ৫% হারে প্রায় ১০কোটি টাকা লোপাট করেন এই প্রকৌশলী। ২০২২-২৩ অর্থবছরে সরকারি অর্থ আত্মসাতের উদ্দেশ্যে জাতীয় সংসদ ভবনে স্থাপিত ড্রাই টাইপ ট্রান্সফর্মার পরিবর্তন করা হয়। অথচ এই ট্রান্সফর্মারগুলোর মেয়াদকাল ছিল ১০০ বছর। সে হিসেবে ২০৮২ সাল পর্যন্ত মেয়াদকাল থাকার পরও তৎকালীন হুইপ ও স্পীকারকে ভুল বুঝিয়ে তা পরিবর্তন করা হয় এডেক্স কর্পোরেশনের মাধ্যমে। যার দরপত্র মূল্য ছিল প্রায় ৪৬ কোটি টাকা। এসডিই ফরহাদুজ্জামান আজাদ এ কাজে ৮% থেকে ১০% ঘুষ নিয়ে উর্দ্ধতনদের যোগসাজশে ঠিকাদারের পুরো বিল পরিশোধ করলেও অদ্যাবধি ওই কাজ শেষ হয়নি।
শুধু তাই নয়, সংসদ ভবন এমপি হোস্টেলের সংস্কার বা রেনোভেশন এর নামে কোটি কোটি টাকার প্রাক্কলন তৈরী পূর্ব কাজের বাস্তবায়ন দেখানো হলেও সরজমিনে দেখা যায় এমপিদের অফিস কক্ষে দৃশ্যমান বৈদ্যুতিক সংস্কারে কোন কাজই হয়নি। ওই ছয়বছরে স্বাস্থ্যখাতের ৩৮ ও ওপি’র ২ শতাধিক কোটি টাকার কাজেও ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতি করে কয়েক কোটি টাকা লোপাট করেছেন এই প্রকৌশলী। লাভজনক কিছু কাজে তিনি নিজেই করেছেন বেনামে ঠিকাদারী ব্যবসা। আবার কিছু কাজে কাজ উঠিয়ে দেওয়ার কথা বলে নিজেই ঠিকাদারের কাছ থেকে চুক্তিমূল্যের ৫৫%, কোন কোন ক্ষেত্রে ৬০% টাকা গুণে গুণে নিজ হাতে নিয়েছেন বলে অনেক ভূক্তভোগী জানিয়েছেন।
একইভাবে কারখানা গণপূর্ত উপবিভাগ-১ এর দায়িত্ব নিয়ে ২০২৩-২৪ ও ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে প্রকৌশলী ফরহাদুজ্জামান আজাদের বিরুদ্ধে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই সাবডিভিশনের আওতায় ১৩৮ এর কাজে টিবি হাসপাতাল, জাতীয় মানসিক সাস্থ্য ও কিডনী হাসপাতালের কাজগুলোতে হরিলূট চালানো হয়েছে এই প্রকৌশলীর নেতৃত্বে। এ কাজগুলোর টেন্ডার এলটিএম পদ্ধতিতে করা হলেও সে সময়ে সিডিউল ক্রয়কৃত বিভিন্ন ঠিকাদারকে ড্রপ না করার জন্য ফোন করে বলে দিয়েছেন এ্ই প্রকৌশলী। অনেক ঠিকাদারকে তিনি বলেছেন কাজগুলো আগে থেকে করা, আপনারা সিডিউল কিনলেও লাভ হবে না।
চাকরিজীবনের বেশীরভাগ সময়ে তিনি ঘুরেফিরে কাটিয়েছেন সংসদ ভবনে। তিনি ছিলেন ই/এম বিভাগ-৭ ও ই/এম সার্কেল-৩ এর স্টাফ অফিসার (সহকারী প্রকৌশলী)। পরবর্তীতে প্রমোশন নিয়ে ঢাকার বাইরে পোষ্টিং হলেও সল্প ব্যবধানে ফিরে আসেন নিজের পরিচিত ও পছন্দের জায়গা সংসদ ভবনে। গত ৮ বছরে বাস্তবায়িত সংসদ ভবনের বৈদ্যুতিক/যান্ত্রিক অঙ্গের প্রতিটি কাজে এই প্রকৌশলীর লুটপাটের ক্ষতচিহ্ন রয়েছে। চাকরীজীবনে এভাবে অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে মোহাম্মদপুর তাজমহল রোডে ২টি বিলাশবহুল এপার্টমেন্টসহ নামে-বেনামে অর্ধশতাধিক কোটি টাকার মালিক হয়েছেন এই প্রকৌশলী। বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলার জন্য ফোনে তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোন রেসপন্স পাওয়া যায়নি।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান