1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
মতিঝিলে চলছে মিনি ক্যাসিনো নেপথ্যে কাউন্সিলর মোজাম্মেল - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । সকাল ১০:১০ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
গুলফাম বকাউলের গনজোয়ারের নেপথ্যের রহস্য ! গুলশানে স্পা অন্তরালে অপরাধ জগতের ডন বাহার ব্ল্যাকমেলই সহ মাদক বাণিজ্য নারী দিয়ে ফাঁদ তীব্র গরমের অতিষ্ঠ জনজীবনে একটি প্রশান্তিময় ও দৃষ্টি নন্দিত উদ্যোগ বিশ্বনাথে পৌর মেয়রের উপর  কাউন্সিলর রাসনা বেগমের মামলা:  মেয়রের বিরুদ্ধে ঝাড়ু– মিছিল, উত্তেজনা তিতাস গ্যাসের সিবিএ সভাপতি মরহুম কাজিম উদ্দিন প্রধানের স্মরনসভা সমবায় লুটে আগষ্টিন পিউরিফিকেশনের সম্পদের পাহাড়ের উৎস কোথায় ? গুলশানে স্পা অন্তরালে দিনে ও রাতে চলছে বাহারের ব্ল্যাকমেলই সহ মাদক বাণিজ্য  এনআরবি লাইফ-প্রতিভা প্রকাশ সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’ পেলেন ৫ কৃতিমান লেখক বাণিজ্য জগতে বিশেষ অবদানের জন্য এশিয়া প্যাসিফিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২৪ পেলেন হোটেল রয়্যাল প্যালেসের কর্তা আশরাফুল সেখ বিকাশে ভুল নম্বরে চলে যাওয়া টাকা উদ্ধার করে দিল যাত্রাবাড়ী থানার ওসি অপারেশন মামুন
মতিঝিলে চলছে মিনি ক্যাসিনো নেপথ্যে কাউন্সিলর মোজাম্মেল

মতিঝিলে চলছে মিনি ক্যাসিনো নেপথ্যে কাউন্সিলর মোজাম্মেল

 

ইসমাইল হোসেন,

: দেশব্যাপী ঝড় উঠেছিল ক্যাসিনো কাণ্ডে। ক্যাসিনোতে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় অভিযান চালানো হয়। রাজধানীসহ সারাদেশে। সে সময় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাঈদের সম্পৃক্ততায় রাজধানীতে গড়ে ওঠে অবৈধ জুয়ার আসর ক্যাসিনো। -পুলিশের র‍্যাব-৭ সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেফতার করা হয় রাঘব-বোয়ালদের। বিদেশে পালিয়ে যায় ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাঈদ ক্যাসিনো সাঈদের এলাকাতেই আবার নতুন করে অবৈধ ক্যাসিনো চালানোর অভিযোগ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে। অনেকেই এখন তাকে ‘ক্যাসিনো মোজাম্মেল’ বলছেন। অতি সম্প্রতি মতিঝিলের আবাসিক হোটেল থেকে মিনি ক্যাসিনোতে পুলিশি অভিযান চালিয়ে ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোজাম্মেল হকের সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে।

রাজধানী ঢাকার আবাসিক হোটেল জোনাকিতে অনেকদিন থেকেই “মিনি ক্যাসিনো চালিয়ে আসছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক’র তিন সহযোগী। মতিঝিল থানা পুলিশের অভিযানে কাউন্সিলর মোজাম্মেল হকের ৩ সহযোগী মজিবুল হক সোনা। হক খোকন, আনোয়ার হোসেন মাখন ও মতিঝিল থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি মান্নান হাওলাদারসহ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে মতিঝিল থানা পুলিশ।

ত্রাণ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ত্রাণ দলীয় নেতা-কর্মী ও গরিব দুঃখী অসহায় মানুষের মাঝে না দিয়ে নিজের ও আত্মীয় স্বজনের বাসায় ভ্যান গাড়ি করে পাঠিয়ে দিয়েছেন কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক। এই ঘটনায় এলাকার সাধারণ জনগণের মাঝে

ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। দল চালাতে হলে ক্যাডার পালতে হয় এই নীতিতে চলছেন কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক- বলছেন তার কাছের লোকজন। জানা যায় মোজাম্মেল হকের ক্যডার বাহিনীর চাঁদাবাজী আর নির্যাতনের শিকার হয়ে ভুক্তভোগীরা বলছেন— এমনই যদি হবে তাহলে সাঈদের দোষ কি ছিল। মোজাম্মেল এখন সাঈদকেও হার মানাচ্ছে।

কাউন্সিলর মোজাম্মেলের ক্যাডার টোকাই নুরু: টোকাই নুরুর চাঁদাবাজি বন্ধ করার ক্ষমতা কারোই নাই, কারন নুরু চাদা একা খায় না, চাঁদার টাকা ভাগবণ্টন হয়ে অনেক উপর তলা পর্যন্ত। আর এসবের দায়িত্বে আছেন কাউন্সিলর মোজাম্মেল। জানা যায়, তার এলাকায় বছরে শত কোটি টাকার উপরে চাঁদা আদায় করা হয়। ভুক্তভোড়ীরা বলছেন, নূরুর চাঁদাবাজী থেকে তাদেরকে যে রক্ষা করবে সেইতো তাকে শেল্টার দিচ্ছে। আর নুরু সিন্ডিকেটকে পেছন থেকে শেল্টার দিয়ে চাঁদাবাজির কোটি কোটি টাকার ভাগবন্টন বুঝে নিচ্ছে ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক। কাউন্সিলর মমিনুল হক সাঈদের যুগে মতিঝিল দিলকুশা এলাকার নিয়ন্ত্রণ ছিলো নুরু ও তার সাঙ্গপাঙ্গদের হাতে। কিন্তু মোজাম্মেল হক কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পরে পুরো ৯নং ওয়ার্ড অর্থাৎ মতিঝিল দিলকুশা আরামবাগ ফকিরাপুল এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক। জনশ্রুতি আছে মোজাম্মেল হক কাউন্সিলর নির্বাচনের সময় নুরুর কাছ থেকে ৫০ লাখ টাকা ‘নির্বাচনে খরচ’ নিয়েছে। একারণেই মোজাম্মেল হক ৯নং ওয়ার্ডের নিয়ন্ত্রন নুরুর হাতে ছেড়ে দিয়েছেন।

চাঁদা আদায়ের জন্য নুরু রয়েছে একটি লাইনম্যান বাহিনী। দৈনিক বাংলা থেকে মোহামেডান ক্লাব পর্যন্ত লাইনম্যান নুর ইসলাম, টয়োটা বিল্ডিং থেকে বাংলাবানী পর্যন্ত হেলাল, হোটেল পূর্বানী থেকে অগ্রণী ব্যাংক ভবন পর্যন্ত পবন চন্দ্র দাস ও রঞ্জিত, ইউনুছ সেন্টার থেকে বঙ্গভবন গেইট পর্যন্ত তাজু, অগ্রনী ব্যাংক থেকে সোনালী ব্যাংক চক্রাকারে আমির হোসেন প্রতিদিন এই চাঁদা আদায় করে থাকে লাইনম্যানরা বলেন, দৈনিক কালেকশন দৈনিক নুরু ভাইয়ের কাছে জমা দিলে আমাদেরকে একটি হাজিরা দেয়া হয় ফুটপাতের দোকান থেকে চাঁদা আদায়, সরকারী জায়গা দখল করে দোকান বসিয়ে বিক্রি ও ভাড়া আদায়, নিরাপত্তার নামে নাইটগার্ড নামক চাঁদা আদায়, ওয়াসার পানি বিদ্যুৎ চুরি করে বিক্রি, মাদক ব্যবসায়ীদের শেল্টার দিয়ে মাসিক চাঁদা আদায়সহ ময়লা পরিষ্কারের সাইনবোর্ডে নুরুর চাঁদা আদায়ের রশিদ পৌছে গেছে বাসা-বাড়ী, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে অফিস আদালত পর্যন্ত। কোন কিছুতেই বন্ধ হচ্ছে না এই চাঁদাবজি। একাধিক পত্রপত্রিকায় এসব চাঁদাবাজির সংবাদ প্রকাশ বা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ দিয়েও সুরাহা

হচ্ছে না। ভুক্তভোগিদের দেয়া তথ্যসূত্রে জানা গেছে, মতিঝিল ৯নং ওয়ার্ড এলাকার রাস্তা দখল করে চায়ের দোকান, ফলের দোকান, কাপড়ের দোকান, শাকসব্জির দোকান, আল-সালাদিয়া হোটেলসহ হরেক রকমের অন্তত ১৫ হাজারের উপরে ক্ষুদ্র দোকান ব্যবসায়ী প্রতিটি দোকান থেকে দৈনিক বিদ্যুৎ বিল, বর্জ্য বিল, নেতা বিল, পুলিশ বিল সব মিলিয়ে দৈনিক গড়ে অন্তত ৩শ টাকা হারে বছরে ১৫০ কোটি টাকার উপরে চাঁদা আদায় করা হয়ে থাকে। আর এই চাঁদার ভাগ কালেকশনকারী লাইনম্যান থেকে শুরু করে নূরুর হাত ধরে কাউন্সিলর মোজাম্মেলের কাজ।

সুত্র জানায়, ফুটপাতের প্রতি দোকান বাবদ নুরুর লাইনম্যান আদায় করে আড়াইশ টাকা এই টাকা থেকে স্থানীয় পুলিশের জন্য দেড়শ টাকা আর ১শ টাকা নুরু ও কাউন্সিলর মোজম্মেলের মধ্যে ভাগভাগি হয়ে থাকে। বর্জ বিল বাবদ পুরো ৯নং ওয়ার্ড জুড়ে ফুটপাতের প্রতি দোকান থেকে নেয়া হয় দৈনিক ২০ টাকা হারে। কিন্তু এই ২০ টাকার জন্য কোন রশিদ দেয়া হয় না। জানতে চাইলে নুরুর লোকেরা বলেন, তারা সিটি কর্পোরেশন থেকে বর্জ্য পরিষ্কারের টেন্ডার পেয়েছে। কিন্তু সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জিজ্ঞেস করলে জানায়, বর্জ্যাব্যবস্থাপনার নামে ফুটপাত থেকে টাকা উঠানোর কোন টেন্ডার হয় নাই।

টোকাই নুরু বিদ্যুতের খুটি থেকে ফুটপাতের দোকানে সরাসরি বিদ্যুতের চোরাই লাইন সংযোগ দিয়ে বিল বাবদ ৪০ টাকা হারে দৈনিক আদায় করে থাকে। এই টাকার একটি অংশ নুরুর হাত ধরে চলে যায় স্থানীয় বিদ্যুত অফিসের কর্মকর্তাদের পকেটে। একই ভাবে ওয়াসার পানি চোরাই পথে বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা আদায় করে ওয়াসার কর্মকর্তাদেরও মাসোয়ারা দিয়ে ম্যানেজ করে থাকে।

মতিঝিল ক্যাসিনো ক্লাবপাড়ায় রাস্তা দখল করা আল-সালাদিয়া হোটেলের মালিক সিয়াম রানা বলেন, প্রতিদিন নুরু ভাইকে বিদ্যুতের চোরাই লাইন থেকে দেয়া বিদ্যুতের জন্য ১৫০ টাকা, ময়লা ফালানোর জন্য ২০০ টাকা, পুলিশের জন্য ২০০ টাকা, নেতার বিল ২০০ টাকা হারে মোট ৭৫০ টাকা চাঁদা দিতে হয়। দোকান চালু থাকুক বা বন্ধ থাকুক, প্রতিদিনই এই চাঁদা দিতে হয়। টাকা না দিলে মতিঝিল এলাকায় দোকান করা যাবে না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যুতের বিল উত্তোলনকারী এক লাইনম্যান বলেন, ফুটপাতের দোকান গুলোতে বিদ্যুতের খুটি থেকে চোরাই পথে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে প্রতি লাইট বাবদ প্রতিদিন ৫০-৬০ টাকা হারে আদায় করা হয়, যদি কেউ লাইট না জ্বালায় তাহলে তাকেও টাকা দিতে হয়। এটাই নুরুর নিয়ম।

রাজধানীর বাণিজ্যিক এলাকা দিলকুশায় প্রকাশ্যে ওয়াসার লাইনে পাম্প লাগিয়ে পানি বোতলজার, ড্রাম ও গ্যালন ও ভর্তি করে হোটেল, রেঁস্তোরা, অফিস, আদালত, বাণিজ্যিক অফিস ও ফুটপাতের দোকানগুলোতে নগদ দামে বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা। এটি এখন নুরুর পাম্প নামে পরিচিত হয়ে গেছে

পূর্বানী হোটেলের পিছনের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে অন্তত ৩০টি দোকান ঘর নির্মান করে ভাড়া দিয়ে রেখেছে নুরু প্রতি মাসে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকার উপরে ভাড়া আদায় করে থাকে। এই জায়গায় রাব্বানী হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট নামে একটি স্থায়ী স্থাপনা নির্মান করে খাবারের হোটেল বানিয়ে মাসিক আড়াই লাখ টাকায় ভাড়া দিয়ে রেখেছে। একটি সুত্রে জানা গেছে এই হোটেল মালিকের থেকে নুরু ২০ লাখ টাকা এডভান্স নিয়েছে।

ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনের কোষাগারে ১২ লাখ টাকা জমা দিয়ে এসডি মিশনের নামে ঠিকাদার মান্নান হাওলাদার ৯নং ওয়ার্ডের বর্জ্য পরিষ্কারের অনুমোদন পায়। কিন্তু কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক এই কাজটি নুরুর নামে আনার জন্য জোড় তদ্বির চালায় মেয়রে কার্যালয়ে য়। নুরু বিএনপি থেকে যুবলীগে অনুপ্রবেশকারী হওয়ায় কাউন্সিলর মোজাম্মেলের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং মেয়রের কাছে তার ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হয়। তবে কাউন্সিলর মোজাম্মেলের কাছে আত্মসম্মানের চেয়ে টাকাই অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ন। মোজাম্মেলের মাধ্যমে নুরু, থোকন সালাউদ্দিন রতন ৭০ লাখ টাকার মাধ্যমে মান্নানের নিকট থেকে উক্ত ইজারা সাব-ক্রয় করেন। বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী এই খোকনের নামে ১০% শেয়ার, বিএনপি সমর্থক রতন মেটালের মালিক সালাউদ্দিন রতনের নামে ১০%শেয়ার এবং বাকী ৮০% শেয়ার পেয়েছে নিয়েছে কাউন্সিলর মোজাম্মেল সহ নুরু ও তার বাহিনী। যদিও বর্জ্য পরিষ্কারের কাজ যেই ঠিকাদার পাবে, তাকেই সেই কাজ করতে হবে, তানাহলে চুক্তি বাতিল বলে গণ্য হওয়ার বিধান রয়েছে। বর্জ্য বাণিজ্য থেকে বছরে কোটি কোটি টাকা আয় করবে নুরু বাহিনী। এমন কথাই বলে আসছে সংশ্লিষ্টরা। কারন ৯নং ওয়ার্ডের বাসাবাড়ী, ফুটপাতের দোকানদার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন প্রকারের অফিস সহ সব মিলিয়ে ৫০ হাজারের অধিক বর্জ্যারে পয়েন্টে রয়েছে। যেখান থেকে কমপক্ষে মাসিক ১শ টাকার বিনিময়ে নুরু বাহিনী তাদের বর্জ্যা-ময়লা পরিষ্কার করবে কিন্তু নুরু বাহিনী সিটি কর্পোরেশনের নির্ধারন করা নিয়ম নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে শুধুমাত্র জোড়জবস্তি, দাঙ্গা-হাঙ্গমা চালিয়ে দৈনিক ও মাসিক ভিত্তিতে তাদেরই ইচ্ছে মাফিক টাকা আদায় করছে। বর্জ্য নিষ্কাশন মুল্য সর্বোচ্চ ১শ টাকা হলেও ফ্ল্যাট প্রতি বর্জ্য্যরে রেট ধরা হয়েছে মাসিক ১শ থেকে ৫শ আর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের রেট ৫শ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত। তবে ফুটপাতের দোকান থেকে দৈনিক ২০ টাকা হারে মাসিক ৬শ টাকা পর্যন্ত আদায় করাও নতুন নিয়ম করেছে মোজাম্মেলের ‘কাছের মানুষ নুরু’ কাউন্সিলর মোজাম্মেলের সাথে একাধিকবা যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »