খাগড়াছড়ির পারমী বৌদ্ধ বিহারে দানোত্তম কঠিন চীবর দানোৎসব অনুষ্ঠিত

ক্যহলাচিং মারমা, খাগড়াছড়ি উপজেলা প্রতিনিধিঃ

খাগড়াছড়ির জেলা সদরের গুগড়াছড়ি জিডি পাড়ায় পারমী বৌদ্ধ বিহারে ৩৩ তম দানোত্তম কঠিন চীবর দান উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে দায়ক-দায়িকাদের আয়োজনে দিনব্যাপী এ ধর্মীয় উৎসবে দূর-দূরান্ত থেকে হাজারো পূণ্যার্থী অংশ নেন। পঞ্চশীল গ্রহণ শেষে সংঘদান, অষ্টপরিষ্কার দান, পানীয় দান, বুদ্ধমূর্তি দান, চীবর দান, কল্পতরু দানসহ নানাবিধ দান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনাও করা হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বৌদ্ধ শিশু ঘর বিহারে এময় বিহারাধ্যক্ষ সুমনা মহাথের।

এসময় পূন্যার্থীদের উদ্দেশ্য ধর্মদেশনা ভদন্তঃ বিচারা ভান্তে পারমী বৌদ্ধ বিহারে বিহার অধ্যক্ষ ভদন্তঃ অবাসা মাহাথেরো ভদন্ত অগ্ৰবংস মহাথেরো ভান্তে, ভদন্ত পামোক্ষা থের প্রমুখ। অনুষ্ঠানে পারমী বৌদ্ধ বিহার পরিচালনা কমিটি সভাপতি কংজঅং মারমা , সাধারণ সম্পাদক দুঅংগ্য মারমা আরো ছিলেন নিথৈই মারমা, মংমং মারমা , সানু মারমা,পারমী বৌদ্ধ বিহারে বিহার পরিচালনা কমিটি নেতৃবৃন্দ, গ্রামবাসীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত পূণ্যার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, আড়াই হাজার বছর আগে মহামতি গৌতম বুদ্ধের জীবদ্দশায় ভিক্ষু সংঘকে বিশেষ পরিধেয় বস্তু দান করেন। এই ঐতিহাসিক ঘটনার স্মরণে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবছর এ ধর্মীয় উৎসবকে ‘কঠিন চীবর দান’ হিসেবে পালন করে আসছেন।

মেয়র বলে কথা: একাধিক পত্রিকায় পৌরসভার দুর্নীতি ও ভূমিদুস্যতার সংবাদ প্রকাশিত হলেও নিরব প্রশাসন

 

ষ্টাফ রিপোর্টার:
আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা এর দূর্নীতির অন্ত নেই। বিভিন্ন অপকর্ম করে পার পেয়ে যাওয়া মেয়র এখন আইনমন্ত্রীর নামে চালাছেন ভুমিদুস্যতা থেকে নানান অপকর্ম। সরে জমিনে গিয়ে দেখা য়ায বিজ্ঞ আদালতের রায় অমান্য করে নিজের পৌরসভার সালিশির রায় বহাল রেখে মাননীয় আইন মন্ত্রী ও আখাউড়া আওয়ামী এর কার্যালয়ে নামে হিন্দু  সনাতন ধর্মের মালিকদের জমি মেয়র তাকজিল খলিফা, আইন মন্ত্রী আনিসুল হক সহ সাত জনের নামে হিন্দু  রিপন বণিক সহ অন্যান্য আরো অনেকের জমি নিয়ে গত ৩১/০১/২০২8 ইং তারিখে দলিল সম্পাদন করে। এবং প্রকাশে আখাউড়া থেকে তাদের তারিয়ে দেওয়া ও প্রাণ নাসের হুমকি দেন। এমন কি ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজের পৌরসভার ভুয়া জন্মনিবন্দন এবং ওয়ারিশ সনদ তৈরি করে জমির মালিকদের জেল হাজতে প্রেরন করে দলিল সম্পাদন করেন।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী রিপন বণিক এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি এ দেশের মানুষ এদেশ থেকে আমাদের ভারতে পাঠিয়ে দেওয়ার জন্য মেয়র খুব উঠে পরে লেগেছে। আমাদের জমি মাননীয় আইন মন্ত্রীর ও আওয়ামীলীগের অফিসের নাম করে দলিল করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত হয় আইনমন্ত্রী আওয়ামী লীগের অফিসের নামে পাঁচ শতাংশ জমি ক্রয় করে দিয়েছেন। কিন্তু দলিলের রেজিস্ট্রি করা হয়েছে 26 শতাংশ। আমরা নিরুপায় হলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছে ডাক যোগে ও নিজ হাত মারফত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অভিযোগ জমা দেই। দুঃখজনক বিষয় কেমন করে বিজ্ঞ আদালতের রায় অমান্য করে মেয়র নিজের রায় বহাল রেখে আবার আইনমন্ত্রীর নাম সহ সাত জনের নামে দলিল সম্পাদন করেন।
এ বিষয়ে আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান আইনমন্ত্রীর আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস করার জন্য এই জায়গাটি ক্রয় করেছেন। আপনারা মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে কথা বলেন।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম