কর্মস্থলে ফেরা হলো না কনস্টেবল আরিফুলের

স্টাফ রিপোর্টারঃ 

ডাক্তার দেখানো শেষে রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে যাত্রীবাহী বাসের চাপায় আহত হন পুলিশ সদস্য আরিফুল ইসলাম (৪২)। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে তিনি মারা যান।

বুধবার (১ জানুয়ারি) দুপুর আড়াইটার দিকে কাকরাইল মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোর ৪টার দিকে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

নিহত আরিফুলের বাড়ি কুষ্টিয়ার জেলার কুমারখালি উপজেলার বানিয়াপাড়া গ্রামে। তার বাবার নাম খলিল মোল্লা। তিনি ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানায় পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

নিহত পুলিশ কনস্টেবল আরিফুল ইসলামের বোন মর্জিনা বেগম বলেন, আমার ভাই হার্টের রোগী ছিলেন। ঢাকায় হৃদরোগ হাসপাতালে ডাক্তার দেখিয়ে পুলিশ লাইন হাসপাতালে ওষুধ নেওয়ার জন্য যাচ্ছিলেন। পথে দ্রুতগামী একটি বাস তাকে ধাক্কা দেয়। গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে তাকে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস হাসপাতাল ও পরে সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ তার মৃত্যু হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক গণমাধ্যমকে বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় বাসটি জব্দ করা হয়েছে।

 

সবা:স:জু- ৬০৫/২৫

মেঘনায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগের অভিযোগ উঠেছে

স্টাফ রিপোর্টারঃ

কুমিল্লার মেঘনা উপজেলা তুলাতুলী বাজারে আরিফ প্রধান এক ব্যক্তির নামে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগের অভিযোগ উঠেছে।

জানা যায়, আরিফ প্রধান উপজেলার মধ্যপাড়ার গদুবাড়ি টিটিরচর গ্রামের আলাউদ্দিন মিয়ার ছেলে। সে দীর্ঘদিন যাবৎ তুলাতুলী বাজারে ইন্টারনেট ও ইলেকট্রিক ব্যাবসা করে জীবিকা নির্বাহ করেন।

আজ (৮ মে,২০২৩) সোমবার সকালে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বিষয়টি অবগত হয়ে সাথে সাথে মেঘনা সাব জোনাল অফিস, কুমিল্লা-৩-কে জানান, পরে দুপুর ১২ টার দিকে বিদ্যুৎ অফিসের লাইন ম্যান মোতালেব ও মোস্তাকিম এসে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে।

সরেজমিনে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, মেসার্স জুনায়েদ স্টোর (যার মিটার নং-১২৭৬৩৫৩)-এ যে লাইন টানা হয়েছে, সেই লাইনের ১৫-২০ ফুট সোর্সের দিক থেকে হুকিং করে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ লাগিয়ে কথিত আরিফ প্রধান ‘সিরাজ মিয়া (মিটার নং ০০১৯৪৬০) ও মো.আলেক চান (মিটার নং ২০২২২৭৬২) নামের দুটি মিটারে অবৈধভাবে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবি ফাহাদ ওয়াইফাই জোন এবং ভাই-ভাই ইলেকট্রিক দোকানে নিয়মিত ব্যবহার করে যাচ্ছে।

এ ব্যাপারে আরিফ প্রধানের কাছ থেকে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, আমার বিরুদ্ধে স্বরযন্ত্র করা হয়েছে।

এ বিষয়ে মেঘনা সাব জোনাল অফিসের কর্মকর্তা আহমেদ শাহরিয়ার (এজিএম) দৈনিক সবুজ বাংলাদেশকে বলেন , সঠিক তদন্ত করে বিধি অনুযায়ী অপরাধীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম