1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
মেঘনায় এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে সার্টিফিকেট বানিজ্য - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ২:২১ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
স্নাতকের মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থানে অবন্তীকা মিথ্যা তথ্য দিয়ে এনআরবি ইসলামিক লাইফের সিইও হয়েছেন শাহ জামাল রায়গঞ্জের ব্রহ্মগাছা ইউনিয়ন পরিষদ লুটে গোলাম ছরওয়ার লিটন এর সম্পদের পাহাড়! ফিতা কাটা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ জবি ছাত্রী হলের মেডিকেল কার্যক্রম ফিলিস্তিনের ইসরাইলের গণহত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ সিভিল রাইটস্ সোসাইটি মানববন্ধন অবৈধপথে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক: রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির পরিচালকের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ: তদন্ত কমিটি গঠন! সরকারী দপ্তরে নির্বাচনী প্রচারণা! মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবী ব্যবহার করে হোটেল ব্যবসার আড়ালে বাদলের মাদক,জুয়া ও রমরমা দেহ ব্যবসা বিশ্বনাথে অবশেষে অস্ত্র ও সহযোগী’সহ পুলিশের খাঁচার বন্দি কুখ্যাত ডাকাত আজির
মেঘনায় এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে সার্টিফিকেট বানিজ্য

মেঘনায় এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে সার্টিফিকেট বানিজ্য

স্টাফ রিপোর্টারঃ
কুমিল্লা মেঘনা উপজেলার মুজাফফর আলী হাই স্কুল এন্ড কলেজের নামে প্রসংশাপত্র, সার্টিফিকেট ও মার্কশীট বানিজ্যের অভিযোগ উঠেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, আমি ২০২১ সালে এসএসসি পাশ করেছি। কিন্তু সাংসারিক জীবনে চলে আসার কারণে আমি পড়াশোনা স্থগিত করে দেই। যার ফলে এতদিন সার্টিফিকেট স্কুল থেকে উঠাইনি। আমি আবার পড়াশোনা করব, তাই আমার সার্টিফিকেট প্রয়োজন। সেজন্য সার্টিফিকেট দুইশত টাকা দিয়ে উঠিয়ে নিয়ে আসি। কিন্তু ভুল করে মার্কশীট উঠাতে মনে না থাকার কারণে পরবর্তীতে আমার মা ও ছোট বোনকে মার্কশীট উঠানোর জন্য ঐ স্কুলে পাঠাই। মার্কশীট উঠাতে গেলে আমার মায়ের কাছে তারা পাঁচশত টাকা চায়। আমার মা কাকুতি মিনতি করে তিনশত টাকা দিয়ে মার্কশীট উঠিয়ে নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রিন্সিপাল আব্দুর রউফ মুঠোফোনে অস্বীকার করে বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সার্টিফিকেট বা মার্কশীট বাবদ কোনো টাকা-পয়সা নেই না। তবে প্রসংশাপত্র দেওয়ার সময় কিছু টাকা নেই। অন্য প্রতিষ্ঠানেও নেয় তাই আমরাও নেই।
উপজেলার উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার গোলাম ফারুক বলেন, প্রসংশাপত্র, সার্টিফিকেট বা মার্কশীট উঠাতে কোনো সরকারি ফি দেওয়া লাগে না। আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তার ভোরের কাগজকে বলেন, আমি বিষয়টি শিক্ষা অফিসারের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »