কদমতলী এলাকায় সকলের প্রিয় ভাই আওয়ামীলীগ নেতা ফজুর বিরোদ্ধে ষড়যন্ত্র

জাহিদ হাসানঃ

রাজধানী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ অধীনস্থ কদমতলী থানা আওয়ামী লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোঃফজু তার সকল এলাকা জুরে মায়ার বাধনে সবাইকে জড়িয়ে আপন করে নিয়েছেন আর এ কারনে কিছু কুলাঙ্গার তার সেই জনপ্রিয়তাকে সয্য করতে না পেরে অপপ্রচার চালাচ্ছে এমন কি মিথ্যা তথ্যদিয়ে ভুইফোড় অনলাইনে কথিত সংবাদ প্রচার করছে।

সূত্রে জানাযায় কদমতলী থানাধীন শ্যামপুর ঢাকা ম্যাচ শিল্প এলাকায় প্রায় ১৫০ টির বেশি বিভিন্ন ধরনের ফ্যাক্টরী রয়েছে যার প্রায় সকল কারখানা শ্রমিকদের তিনি সাধ্যমতো সাহায্য ও সহযোগিকা করে থাকেন। তিনি ফ্যাক্টরীর জুট গরদা ও বিভিন্ন ধরনের অয়েষ্টেজ হওয়া মালামাল বাজারের নির্ধারিত মূল্যের দিয়ে সংরক্ষণ করে এবং এলাকায় অবস্থিত । ঢাকা ম্যাচ ও রেললাইনের পাশে জায়গায় দোকান করে ভাড়া দিচ্ছে ফ্রীতে যাতে করে গরীব মানুষ কিছু করে জীবন চালাতে পারে এ সকল কার্যক্রমের মুল সবার প্রিয় বর্তমান ক্ষমতাশীল দলের কদমতলী থানা আওয়ামী লীগ কমিটির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোঃফজু পিষ্ঠ পোষাক হয়ে কাজ করছে ।

বিনে ভাড়ায় দোকান দিচ্ছে, মোঃমানিক সাবেক সাধারণ সম্পাদক শ্যামপুর ইউনিয়ন ছাএ লীগ কমিটির মোঃ জুলহাস ভাংঙ্গারী ব্যাবসায়িক যার মাধ্যমে ফজু এলাকার  ঢাকা ম্যাচ কলনিতে প্রায় ৭০/৮০ টি ঘর তুলে সাধারন মানুষকে তারা বসবাসের বংবস্থা মাধ্যম করছে এজন্য সবার প্রিয় তারা।

পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচারের বিচার করতে হবে: তারেক রহমান

স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার আগে দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। যেকোনো মূল্যে পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচারের বিচার করতে হবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ফেনী, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলায় আয়োজিত জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

বিএনপি দেশ ও জনগণ নিয়ে ভাবে দাবি করে তারেক রহমান বলেন, পতিত স্বৈরাচার বিগত ১৭ বছর মানুষের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। সে অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপির নেতাকর্মীরা রাজপথে লড়াই করে বুকের তাজা রক্ত বিলিয়ে দিয়েছেন।

বিএনপির নেতাকর্মীসহ অসংখ্য মানুষকে গুম-খুন করে স্বৈরাচার ভারতে পালিয়ে গেছে। মহান মুক্তিযুদ্ধ, বিগত ১৭ বছরের লড়াই এবং সর্বশেষ জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের চেতনায় আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে সংগ্রামে থাকতে হবে।

সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে সংস্কারের নামে যেন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর না হয়, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের মাঝে হতাশার সৃষ্টি হয়েছে।

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তাগিদ দিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, জনগণের নির্বাচিত সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে। সব শহীদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের দেশ বিনির্মাণ করা হবে।

বিএনপি দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করতে প্রস্তুত উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, বিএনপি সব সময়ই দেশ ও জনগণের কল্যাণ নিয়ে ভাবে। আমাদের দ্রব্য মূল্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্যব্যবস্থা এবং কর্মসংস্থানের কী হবে। তাই জনগণের এসব প্রত্যাশার দিকেও আমাদের নজর দিতে হবে। দেশের জনগণ বিএনপির ওপর আস্থা রাখতে চায়। কীভাবে রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠবে এবং দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজে আসবে নেতাকর্মীদের সে বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে বলে জানান তিনি।

সভায় উপস্থিত ছিলেন, আমরা বিএনপি পরিবার কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন, সদস্যসচিব কৃষিবিদ মোকছেদুল মোমিন মিথুন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লা বুলু, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবীর রিজভী, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সাবেক এমপি জয়নাল আবেদীন ফারুকসহ অনেকে।

পরে ২০১৬ সালের ২৫ জুন র‌্যাবের গুলিতে নিহত মোহাম্মদ মাসুদের পরিবারকে ঘর এবং ফেনী, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুরে চব্বিশের ছাত্র-জনতার গণ-আন্দোলনে ৪৫ জন শহীদ পরিবারের মাঝে আর্থিক অনুদান প্রদান করেন তারেক রহমান।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম